রওজা মুবারক জিয়ারত সম্পর্কে ওহাবী-সালাফীদের ভ্রান্ত ফতোয়ার জবাব।
→ [মাসুম বিল্লাহ সানি, (ব্লগার★সুন্নী-বিশ্বকোষ)]
`
হে আহলুল বিদাহ, তোমরা ফতোয়া দাও হজ্জ্ব করতে গিয়ে নিয়্যত করে রওজা মোবারক জিয়ারত করা যাবে না। তোমাদের মূর্খতা চুরান্ত সীমানায় পৌঁছে গেছে তা প্রমাণ করার জন্য এই হাদিসগুলোই যথেষ্ঠ।
♥ হযরত ইবনে ওমর থেকে বর্ণিত,
ﻗﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠﻪ (ﺹ ) : ﻣَﻦ ﺣَﺞَّ ﻓَﺰﺍﺭَ ﻗَﺒﺮﻱ ﺑَﻌﺪَ ﻣَﻮﺗﻲ ﮐﺎﻥَ ﮐَﻤَﻦ ﺯﺍﺭَﻧﻲ
ﻓﻲ ﺣَﻴﺎﺗﻲ
"রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ যে কেউ হজ্জ করলো এবং আমার ওফাতের পর (পর্দা নেয়ার পর) আমার কবর যিয়ারত করলো সে যেন আমাকে আমার জীবদ্দশায় যিয়ারত করলো।"
Reference :
★ ইমাম বায়হাকীঃ সুনানুল কুবরা খঃ৫,
পৃঃ২৪৬
★ সুনানে দারেকুতনী খঃ২ পৃঃ২৭৮।
★ এতহাফুল সাদিতল মুত্তাকীন, যুবাইদী খঃ৪,
পৃঃ৪১৬
★ তুবভায়ূল গালীল, আলবাণী খঃ৪ পৃঃ৩৩৫,
★ ইমাম হিন্দিঃ কানযুল উম্মাল খঃ৫,পৃঃ৭০
★ ইমাম হায়সামীঃ মাজমায়ূল ফাওয়ায়িদ, খঃ৪, পৃঃ২,
★ ইমাম সূয়ূতীঃ দুররুল মানসূর, খঃ১
পৃঃ২৩৭,
★ ইমাম তাবরানীঃ মো’জামূল কাবির, খঃ১২.
পৃঃ৪০৭
♥ ইমাম তায়ালুসী নিজ সনদসহ,
হযরত ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কে বলতে শুনেছি,
ﻣَﻦ ﺯﺍﺭَ ﻗﺒﺮﻱ ﺍَﻭﻣَﻦ ﺯَﺍﺭَﻧﻲ ﮐُﻨﺖُ ﻟَﻪُ ﺷَﻔﻴﻌًﺎ ﺍَﻭ ﺷَﻬﻴﺪًﺍ
"যে কেউ আমার কবর যিয়ারত করে (কিয়ামতের দিন) আমি তার শাফায়াতকারী হবো।"
Reference :
★ মুসনাদে তায়ালুসী (মৃঃ২০৪হিঃ) পৃঃ১২,
★ কানযুল উম্মাল খঃ২০ পৃঃ১৬১,
★ মোখতাসারে তারিখে দামেস্ক খঃ২, পৃঃ৪০৬,
★ ইবনে হাজার পৃঃ১২৫৪,
★ দুররুল মানসূর, সুয়ূতি খঃ১ পৃঃ২৩৭,
★ মো’জামূল কাবির, তাবরানী, খৎ১২, পৃঃ৪১৭