বিশ্ব বিখ্যাত ফতুয়ার কিতাব দুররুল মুখতারের ২৫৯

পৃষ্ঠা ও ফতুয়ায়ে শামী’র কিবলা অধ্যায়ে ৫

টি অর্থে কিবলাহ এর ব্যবহার করা হয়েছে :

১. দুনিয়ার সৃষ্ট সব কিছুর কিবলাহ হচ্ছেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন |

২. আল্লাহ ছাড়া সকল মাখ্লুকাতের কিবলাহ হচ্ছেন নূর

নবীজি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম |

৩. নামাজের কিবলাহ হচ্ছে বায়তুল্লাহ |

৪. দোয়ার কিবলাহ হচ্ছে আসমান |

৫. মুর্শিদের অন্তর হচ্ছে তার মুরিদের জন্য কিবলা

অতএব দলিল দ্বারা প্রমান হয়ে গেল

মুর্শিদকে কিবলাহ বলা সম্পূর্ণ জায়েজ |





এখানে আবার অনেকে প্রশ্ন তুলেন কোরআন

সুন্নাহ ছাড়া কোন দলিল মানিনা ! কিন্তু মুসলমানের

দলিল তো আর শুধু কোরআন আর সুন্নাহ নয় ,

ইজমাহ ও কিয়াস ও আছে | আর ফতুয়ার কিতাব

যদি আপনি না মানেন তাহলে আপনাকে মুসলমানই

বলা যাবেনা | কেননা শরীয়তের কঠিন

বিষয়গুলোর ফায়সালা ফতুয়ার মাধ্যমেই হয়ে থাকে |

ফতুয়ার কিতাব পড়াশুনা করেই আলেম

মুফতি হতে হয়

| যদি কেউ বলেন আমি ফতুয়ার কিতাবকে দলিল

হিসেবে মানিনা তাহলে উনাকে বলবো ভাই

আপনার

বউ তালাকের দলিলটা, বিশ রাকাত তারাবীর দলিলটা, ভাত

মাছ খাওয়ার দলিলটা কোরআন হাদিসেই তালাশ

করবেন দয়া করে কোন মুফতি আলেমের

কাছে যাবেন না ফতুয়া নিতে !





Top