ফুঁক নেয়ার জন্য মানুষ হুজুরদের কাছে কেন যায়?
জাওয়াবদাতাঃ-হাসনাইন আহমদ আলকাদেরী।
হযরত আয়েশা রা: বলেন যে,রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়াসাল্লামের পরিবারের কেউ অসুস্হ হলে তাঁর উপর সুরা নাস ও সুরা ফালাক পডে ফুঁক দিতেন।তিনি যখন ইন্তেকালের পুর্বে অসুস্হ হলেন,আমি তার ফুঁক দিয়ে তার হাত মোবারক তার শরীরে বুলিয়ে দিলাম-
لانّها كانت أعظم بركةٍ من يدِي
কারন, নবিজীর হাত মোবারক আমার হাতের চাইতেও অধিক বরকতময়।
সুত্র:-সহীহ বুখারী-কিতাবু ফাদ্বয়েলিল কোরআন,বাবু ফাদ্বলি মোয়াভ্ভিযাত ৪/১৯১৬,হাদীস নং ৪৭২৮;
সহীহ মুসলিম-কিতাবুস সালাম,বাবু রুকিয়্যাতুল মারিদ্ব বিল মুআভ্ভিযাত ওয়ান নুফুস ৪/১৭২৩,হাদীস নং ২১৯২;
শিক্ষণীয়:- আলেমদের মর্যাদা সাধারন মানুষের চাইতে অনেক বেশী। সবার হাতের বরকতও এক সমান নয় কারন আল্লাহ তাআলা একজনকে আরেকজনের উপরে মর্যাদা দিয়েছেন। তাই সাধারন মানুষ আলেম ওলামাদের কাছে ঝাডফুঁকের জন্য যায় এই বিশ্বাসে যে, আলেমদের জবান ও হাতের বরকতে অসুস্হ মানুষকে আল্লাহ তাআলা সুস্হ করে দিতে পারেন।
জাওয়াবদাতাঃ-হাসনাইন আহমদ আলকাদেরী।
হযরত আয়েশা রা: বলেন যে,রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়াসাল্লামের পরিবারের কেউ অসুস্হ হলে তাঁর উপর সুরা নাস ও সুরা ফালাক পডে ফুঁক দিতেন।তিনি যখন ইন্তেকালের পুর্বে অসুস্হ হলেন,আমি তার ফুঁক দিয়ে তার হাত মোবারক তার শরীরে বুলিয়ে দিলাম-
لانّها كانت أعظم بركةٍ من يدِي
কারন, নবিজীর হাত মোবারক আমার হাতের চাইতেও অধিক বরকতময়।
সুত্র:-সহীহ বুখারী-কিতাবু ফাদ্বয়েলিল কোরআন,বাবু ফাদ্বলি মোয়াভ্ভিযাত ৪/১৯১৬,হাদীস নং ৪৭২৮;
সহীহ মুসলিম-কিতাবুস সালাম,বাবু রুকিয়্যাতুল মারিদ্ব বিল মুআভ্ভিযাত ওয়ান নুফুস ৪/১৭২৩,হাদীস নং ২১৯২;
শিক্ষণীয়:- আলেমদের মর্যাদা সাধারন মানুষের চাইতে অনেক বেশী। সবার হাতের বরকতও এক সমান নয় কারন আল্লাহ তাআলা একজনকে আরেকজনের উপরে মর্যাদা দিয়েছেন। তাই সাধারন মানুষ আলেম ওলামাদের কাছে ঝাডফুঁকের জন্য যায় এই বিশ্বাসে যে, আলেমদের জবান ও হাতের বরকতে অসুস্হ মানুষকে আল্লাহ তাআলা সুস্হ করে দিতে পারেন।