হযরত আবদুল্লাহ ইবনে যায়দ আল-মাযিনী(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্নিত,রসুলে পাক সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ ফরমান,”আমার ঘর এবং আমার মিম্বরের মাঝখানে বেহেশতের বাগানসমুহের মধ্যে থেকে একটি বাগান আছে” ( বুখারী শরীফ, খঃ২;পৃঃ ৬১;হাদিস নং:১১৯৫।
মুসলিম শরীফ, খঃ২,পৃঃ ১০১০;হাদিস নংঃ৫০০,১৩৯০)
কোন কোন রেওয়ায়েতে বর্নিত আছে,
হযরত আবু সাঈদ খুদরী(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্নিত,রসুলে পাক সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,”আমার কবর এবং আমার মিম্বরের মাঝখানে বেহেশতের বাগানসমুহের মধ্যে থেকে একটি বাগান আছে। ( মুসনাদে আহমদ, খঃ১৮;পৃঃ ১৫৪;হাদিসঃ ১১৬১০)
বুখারির রেওয়ায়েতে আরো বর্নিত আছে যে,
আবু হুরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্নিত,রসুলে পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,”আমার মিম্বর আমার হাওযের ওপর” (বুখারী, খঃ২;পৃঃ৬১;হাদিসঃ১১৯৬)
কোন কোন রেওয়ায়েতে বর্নিত আছে যে,
হযরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্নিত,রসুলে পাক সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,” আমার মিম্বর বেহেশতের দরজায় অথবা বেহেশতের উচ্চ বাগানে অবস্থিত” (মুসনাদে আহমদ,খঃ২৩; পৃঃ ৩৬৭;হাদিসঃ১৫১৮৭)
মিম্বরের নিকটে মিথ্যা কসম করার ওপর বিশেষভাবে ধমক দেওয়া হয়েছে।
হযরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)হতে বর্নিত,রসুলে পাক সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,”যে ব্যক্তি মুসলমানদের হক ধ্বংস করার জন্য আমার মিম্বরের নিকটে মিথ্যা শপথ গ্রহণ করবে, সে নিজের অবস্থান দোযখে তৈরী করবে।” (সুনানে আবূ দাউদ, খঃ৩,পৃঃ২২২;হাদিসঃ৩২৪৬)
অপর হাদিসে বলা হয়েছে
হযরত উমামা ইবনে সা’লাবা(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্নিত,রসুলে পাক সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,”যে ব্যক্তি মুসলমানদের হক ধ্বংস করার জন্য আমার মিম্বরেরর নিকটে মিথ্যা শপথ গ্রহণ করবে, তার ওপর আল্লাহর,ফেরেশতাদের এবং লোকদের অভিশাপ” (সুনানে নাসাঈ, খঃ৫; পৃঃ৪৩৭;হাদিসঃ৫৯৭৪)
বাস্তব ক্ষেত্রে যখন মিম্বরের স্থানটি বেহেশতের অংশবিশেষ, তখন কোরআন মাজীদেরর আয়াতঃ”তোমরা বেহেশতের মধ্যে বাজে ও মিথ্যা কথা শুনতে পাবে না” ( সূরা নাবা- ৭৮:৩৫)
এই আয়াত অনুসারে বেহেশতে যেমন মিথ্যার অস্তিত্ব বিলুপ্ত, সে স্থানে মিথ্যা থাকতে পারে না।সুতারাং মিম্বরের নিকটে মিথ্যা বলা হারাম হবে।
মুসলিম শরীফ, খঃ২,পৃঃ ১০১০;হাদিস নংঃ৫০০,১৩৯০)
কোন কোন রেওয়ায়েতে বর্নিত আছে,
হযরত আবু সাঈদ খুদরী(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্নিত,রসুলে পাক সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,”আমার কবর এবং আমার মিম্বরের মাঝখানে বেহেশতের বাগানসমুহের মধ্যে থেকে একটি বাগান আছে। ( মুসনাদে আহমদ, খঃ১৮;পৃঃ ১৫৪;হাদিসঃ ১১৬১০)
বুখারির রেওয়ায়েতে আরো বর্নিত আছে যে,
আবু হুরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্নিত,রসুলে পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,”আমার মিম্বর আমার হাওযের ওপর” (বুখারী, খঃ২;পৃঃ৬১;হাদিসঃ১১৯৬)
কোন কোন রেওয়ায়েতে বর্নিত আছে যে,
হযরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্নিত,রসুলে পাক সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,” আমার মিম্বর বেহেশতের দরজায় অথবা বেহেশতের উচ্চ বাগানে অবস্থিত” (মুসনাদে আহমদ,খঃ২৩; পৃঃ ৩৬৭;হাদিসঃ১৫১৮৭)
মিম্বরের নিকটে মিথ্যা কসম করার ওপর বিশেষভাবে ধমক দেওয়া হয়েছে।
হযরত জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু)হতে বর্নিত,রসুলে পাক সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,”যে ব্যক্তি মুসলমানদের হক ধ্বংস করার জন্য আমার মিম্বরের নিকটে মিথ্যা শপথ গ্রহণ করবে, সে নিজের অবস্থান দোযখে তৈরী করবে।” (সুনানে আবূ দাউদ, খঃ৩,পৃঃ২২২;হাদিসঃ৩২৪৬)
অপর হাদিসে বলা হয়েছে
হযরত উমামা ইবনে সা’লাবা(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্নিত,রসুলে পাক সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন,”যে ব্যক্তি মুসলমানদের হক ধ্বংস করার জন্য আমার মিম্বরেরর নিকটে মিথ্যা শপথ গ্রহণ করবে, তার ওপর আল্লাহর,ফেরেশতাদের এবং লোকদের অভিশাপ” (সুনানে নাসাঈ, খঃ৫; পৃঃ৪৩৭;হাদিসঃ৫৯৭৪)
বাস্তব ক্ষেত্রে যখন মিম্বরের স্থানটি বেহেশতের অংশবিশেষ, তখন কোরআন মাজীদেরর আয়াতঃ”তোমরা বেহেশতের মধ্যে বাজে ও মিথ্যা কথা শুনতে পাবে না” ( সূরা নাবা- ৭৮:৩৫)
এই আয়াত অনুসারে বেহেশতে যেমন মিথ্যার অস্তিত্ব বিলুপ্ত, সে স্থানে মিথ্যা থাকতে পারে না।সুতারাং মিম্বরের নিকটে মিথ্যা বলা হারাম হবে।