ইসলামের বিভ্রান্ত আক্বিদা প্রবেশ করিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার কাজটি মদুদীকে দিয়ে খুব ভালো ভাবেই করিয়ে নিয়েছে তার প্রভু ব্রিটিশরা। সে আমেরিকান খ্রিস্টিয়ান সি. আই. এর এজেন্ট ছিল। রেফারেন্স: দ্য আর্কাইভ অব মিত্রোখিন-২য় খন্ড।



 আশা করি ধারাবাহিক ভাবে মদুদীর শয়তানী এবং কুফরীমুলক আক্বীদা বিস্তারিত দলিল সহকারে এই

নোটে পোষ্ট করা হবে।জীবন বৃত্তান্তঃ আবুল

আ’লা মওদুদী (২৫শে সেপ্টেম্বর, ১৯০৩ – ২২শে সেপ্টেম্বের, ১৯৭৯),



সে মালানা মওদুদী বা শাইখ আবুল আ’লা মওদুদী নামেও পরিচিত, ছিলো। নিজেকে একজন মুসলিম গবেষক, সাংবাদিক, মুসলিম রাজনৈতিক নেতা ও বিংশ শতাব্দীর একজন গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী চিন্তাবিদ ও দার্শনিক হিসেবে পরিচয় দিতো। সে তার নিজ দেশ পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত ছিলো। মওদুদী জামায়াতে ইসলামী নামক একটি ভ্রান্ত ইসলামী রাজনৈতিক দলেরও প্রতিষ্ঠাতা।

যা বর্তমানে বাংলাদেশে এবং পাকিস্তানে বিদ্যমান।

আবু আলা মওদুদির কুফরি আক্বিদার কয়েকটি প্রমান নিছে বর্ণনা করা হলোঃ



১। আল্লাহ সুবহানাহু

ওয়াতা’লাসম্পর্কেকুফরিআক্বিদাঃ“যেক্ষেত্রেনর- নারীর অবাধ মেলা মেশা, সে ক্ষেত্রে যেনার কারনে (আল্লাহ পাকে আদেশকৃত) রজম শাস্তি প্রয়োগ

করা নিঃসন্দেহে জুলুম।” (নাউযুবিল্লাহ)

(তাফহীমাদ ২য় খন্ড, ২৮১ পৃষ্ঠা)



২।ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কেকুফরীআক্বীদাঃ“ফেরেশতাপ্রায় ঔ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মুশরিকরা দেবী দেবতা স্থির করেছে।” (নাউযুবিল্লাহ)

 (তাজদীদ ও ইহইয়ায় দ্বীন, ১০ পৃষ্ঠা)



৩। আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কে কুফরী আক্বীদাঃ “নবীগন মাছুম নন।প্রত্যেক নবী গুনাহ করেছেন।” (নাউযুবিল্লাহ)

 (তাফহীমাত, ২য় খন্ড, ৪৩ পৃষ্ঠা)



৪। হুযুরে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে কুফরীআক্বিদাঃ“মহানবীছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানবিক দূর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন

না।” (নাউযুবিল্লাহ)

(তরজমানুস সুন্নাহ, ৩য় খন্ড, ৩০৫ পৃষ্ঠা)



৫। সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুমগনের সম্পর্কে কুফরীআক্বিদাঃ“সাহাদিগকেসত্যের মাপকাঠি জানবেন।” (নাউযুবিল্লাহ)

(দস্তরে জামাতে ইসলামী, ৭ পৃষ্ঠা)



আরও উল্লেখ্য যে, মওদুদি মৃত্যুর পর শিয়া সম্প্রদায়ের একটি মুখপাত্রে বলা হয়েছিল, “মরহুম

(মওদুদী) তার ভিন্ন আঙ্গিকে শিয়া মতবাদ প্রচলনেও সহায়তা করেছেন।”

(সাপ্তাহিক শিয়া, লাহোর,১৯৭৯ ইং, ৫৭ সংখ্যা ৪০/৪১;খোমেনী ও মওদুদী দুই ভাই, পৃষ্ঠা ১২)।



আসুন দেখি সে আরো কি কি মন্তব্য করেছে যা খুব ঘৃণিত এবং সম্পূর্ণ ইসলামি শরিয়ত বিরোধী।



(ক) পবিত্র কুরআন শরীফ সম্পর্কে বক্তব্যঃ মালানা মওদুদী পবিত্র কুরআন শরীফ এর মুল্যায়ন প্রসঙ্গে লিখেছে, “কোরআন করিম হেদায়েতের জন্য যথেষ্ট, কিন্তু নাজাত বা মুক্তির জন্য নয়।”

[তাফহিমাত, ১ম খন্ড, ৩১২ পৃষ্ঠা]



(খ) পবিত্র হাদীস শরীফ সম্পর্কে বক্তব্যঃ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পবিত্র হাদীছ সম্পর্কে মালানা মওদুদী বলেছে, “হাদীস কিছু লোক থেকে কিছু লোক পর্যন্ত অর্থাৎ মানুষের মুখে মুখে বর্ণিত হয়ে আসছে। এসব বড়জোর সঠিক বলে ধারণা করা যায়, কিন্তু দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা যায় না। আর একথা স্পষ্ট যে, আল্লাহর ধর্মের যেসব বিষয় এতো গুরুত্বপূর্ণ, যেগুলোর দ্বারা ঈমান ও কাফেরের

পার্থক্য পরিস্কার হয়ে যায়, সেগুলো কয়েকজন লোকের বর্ণনা নির্ভর করে মানুষকে বিপদাপন্ন

করা আল্লাহ তায়ালা কখনো পছন্দ করতে পারেন না।”

 [রাসায়েল ও মাসায়েল, ৬৭ পৃষ্ঠা]



সাহাবা কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুমগনের সম্পর্কে ভ্রান্ত আক্বীদাঃ আহলে সুন্নাতওয়াল জামাআতের আক্বিদা হল- সাহাবায়ে কেরাম সমলোচনার উর্দ্ধে। তাদের দোষ বর্ণনা করা হারাম ও কবিরা গুনাহ”।

(শরহুল আকায়েদ পৃষ্ঠা ৩৫২)



* মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেছেন যেঃ “আমি [সাহাবাদের] তাদের প্রতি সন্তুষ্ট আর তারাও আমার অনুগত”।

{সূরা তাওবা-১০০}

* রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কেরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুমগনের সম্পর্কে বলেন- আমার সাহাবীরা তারকাতুল্য। তোমরা যারই

অনুসরণ করবে(তাদের) হেদায়েত পেয়ে যাবে। {কানুযুল উম্মাল ফি সুনানিল আকওয়াল ওয়াল আফআল, হাদীস নং-১০০২, জামেউল আহাদীস, হাদীস নং-২৪৩৫৫}



অথচ দেখুন মওদুদী কিভাবে সাহাবায়ে কিরামকে আক্রমণ করেছে নোংরা উক্তিতে-

১) “সাহাবায়ে কেরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুমগন সমলোচনার বাহিরে নন। তাদের দোষ বর্ণনা করা যায়। সাহাবাদের সম্মান করার জন্য

যদি ইহা জরুরী মনে করা হয় যে, কোনভাবেই তাদের দোষ বর্ণনা করা যাবে না তবে আমার (মওদুদী) দৃষ্টিতে ইহা সম্মান নয় বরং মূর্তি পূজা। যার মূলোৎপাটন এর লক্ষ্যেই জামাতে ইসলামীর জন্ম”।{নাউযুবিল্লাহ্}

(তরজুমানুল কুরআন ৩৫শ’ সংখ্যা, পৃষ্ঠা ৩২৭)



২) “সাহাবায়ে কেরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুমগন অনেকে মনগড়া হাদিস বর্ণনা করেছেন।” {নাউযুবিল্লাহ্}

 (তরজমানুল কোরআন ৩৫ সংখ্যা) ঙ/৩)



৩) “সাহাবায়ে কেরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহুমগনের মধ্যে জাহেলিয়াতের বদ-স্বভাবের

পুনরাবৃত্তি ঘটে।” {নাউযুবিল্লাহ্}

 (তাফহীমাত ২য় খণ্ড, ১৫৫ পৃষ্ঠা)



৪) “হযরত আবু বকর সিদ্দিক রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু খিলাফতের দায়িত্ব পালনে সম্পুর্ণ অযোগ্য ছিলেন”। {নাউযুবিল্লাহ্}

(তাজদীদ ও ইয়াহইয়ায়ে দীন: পৃষ্ঠা ২২)।



৫) “নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ওফাতের সময় ব্যাক্তি সম্মানের কু-মনোবৃত্তি হযরত উমর রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু কে পরাভূত

করেছিল।{নাউযুবিল্লাহ্}

 (তরজুমানুল কুরআন, রবিউস সানি ৩৫৭ হিজরী)



৬) “হযরত উসমান রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু এর

মাঝে সজন-প্রীতির বদগুণ বিদ্যমান ছিল।

{নাউযুবিল্লাহ্}

 (খেলাফত ও মুলকিয়াত, পৃষ্ঠা ৯৯)







৭) “হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু স্বীয় খেলাফত কালে এমন কিছু কাজ করেছেন যাকে অন্যায় বলা ছাড়া উপায় নেই।

{নাউযুবিল্লাহ্}

(খেলাফত ও মুলকিয়াত, পৃষ্ঠা ১৪৬/১৪৩)



৮) “হযরত মুয়াবিয়া রাযিয়াল্লাহু আনহু স্বার্থবাদী,

গনিমতের মাল আত্মসাৎকারী, মিথ্যা সাক্ষ্যগ্রহকারী ও অত্যাচারী ছিলেন”।{নাউযুবিল্লাহ্}

 (খেলাফত ও মুলকিয়াত, পৃষ্ঠা ১৭৩)



পবিত্র কোরআন উল কারিম উনার সম্পর্কে তার মন্তব্য। পবিত্র কুরআন শরীফ সম্পর্কে ঔদ্ধত্বপূর্ণ বক্তব্য: কোরআন করিম হেদায়েতের জন্য যথেষ্ট, কিন্তু নাজাত বা মুক্তির জন্য নয়।”{নাউযুবিল্লাহ্}

(তাফহিমাত, ১ম খণ্ড, ৩১২ পৃষ্ঠা)



* আল্লাহ তাআলা বলেন, আমি কুরআন অবতীর্ণ করেছি যেন আপনি (রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মানবজাতিকে অন্ধকারের অতল গহবর থেকে উদ্ধার করে আলোর পথ দেখাতে পারেন। {সূরা ইবরাহীম, আয়াতঃ ১}



মুফাসসিরীনে কেরামের ব্যাখ্যানুযায়ী আলোর পথই হচ্ছে মুক্তির পথ। কে সত্যবাদী? মহান মালিক

নাকি মাওদূদী? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাদীস সম্পর্কে ঔদ্ধত্বপূর্ণ বক্তব্য: “হাদীস কিছু লোক থেকে কিছু লোক পর্যন্ত অর্থাৎ

মানুষের মুখে মুখে বর্ণিত হয়ে আসছে। এসবকে বড়জোর সঠিক বলে ধারণা করা যেতে পারে কিন্তু

দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করার কোন অবকাশ নেই। আর একথা স্পষ্ট যে, আল্লাহর দীনের যে সকল বিষয় এতো গুরুত্বপূর্ণ যে, এগুলোর দ্বারা ঈমান ও কাফেরের মাঝে পার্থক্য নির্ণীত হয় সেগুলো গুটিকয়েক লোকের বর্ণনার উপর নির্ভর করে মানুষকে বিপদগ্রস্ত করা আল্লাহ তায়ালা কখনো পছন্দ করতে পারেন না।” {নাউযুবিল্লাহ্}

 (রাসায়েল ও মাসায়েল, ৬৭ পৃষ্ঠা) কী কুখ্যাত মন্তব্য!!!

একটু বিবেচনা করুন।

মওদূদীর আরো কিছু ভ্রান্ত মতবাদ- ইসলামি রীতিনীতি নিয়ে।

“পোশাক পরিচ্ছদ, চাল-চলন, আকৃতি-প্রকৃতি চুল

কার্টিং ইত্যাদির ব্যাপারে বিধর্মীদের অনুকরণ

করতে কোন দোষ নেই”।{নাউযুবিল্লাহ্}

(তরজুমানুল কুরআন, ছফর সংখ্যা, ১৩৬৯ হিজরী)



* ইসলাম বলে, ইসলামী পোশাক-পরিচ্ছদ- প্রকৃতি চাল-চলন ইত্যাদি গ্রহণ করবে। এসব ব্যাপারে বিধর্মীদের অনুকরণ করবে না।

(এমদাদুল মুফতিয়ীন, ২য় খণ্ড, ১৫৪ পৃষ্ঠা)



প্রসঙ্গঃ দাড়ি কাটা ও রাখা

* ইবনে ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু তা’লা আনহু উনার হতে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন- তোমরা গোফ খাট কর আর দাড়ি লম্বা কর।

(তিরমিযী শরীফ, হাদিস নং-২৭৬৩)



* এছাড়া অন্য হাদিসে এসেছে-পুরুষদের

স্বাভাবিক প্রকৃতি হল সে তার দাড়ি লম্বা রাখবে।

(আবু দাউদ শরীফ, হাদিস নং-৫৩)

দাড়ি লম্বা করার কথা হয়েছে হাদিসে। কাটার

কথা কোথাও নেই। তাই সাহাবায়ে কিরামের আমলই আমাদের একমাত্র ভরসা এই ক্ষেত্রে যে, দাড়ি কতটুকু বড় রাখতে হবে?

মুসান্নাফে ইবনে শাইবাতে এসেছে-

হযরত ইবনে ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু তা’লা আনহু এর

আমল ছিল-তিনি দাড়ি এক মুষ্টি পরিমাণ রাখতেন।

সুতরাং দাড়ি এক মুষ্টি পরিমাণ রাখা ওয়াজিব। এর চে’ কম দাড়ি রাখা আর চেছে ফেলার মাঝে কোন পার্থক্য নাই। যেমন জোহরের ফরজ নামায চার রাকাত। দুই রাকাত সারা জীবন পড়লেও যেমন জোহর কোনদিনও আদায় হবেনা। তেমনি এক মুষ্টির কম দাড়ি রাখলে তা কোনদিনও দাড়ি রাখা বলে সাব্যস্ত হবেনা।

অথচ মওদুদী সাহেবের আক্বিদা দেখুন

কী বলে? “দাড়ি কাটা ছাঁটা জায়িয। কেটে ছেঁটে এক

মুষ্টির কম হলেও ক্ষতি নেই। হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে পরিমাণ দাড়ি রেখেছেন সে পরিমাণ দাড়ি রাখাকে সুন্নত বলা এবং এর অনুসরণে জোর দেয়া আমার মতে মারাত্মক অন্যায়”।{নাউযুবিল্লাহ্}

(রাছায়েল মাছায়েল, ১ম খণ্ড, ২৪৭ পৃষ্ঠা)



প্রসঙ্গঃ সুন্নতে রাসূল “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু

আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঊনার আদত, আখলাককে সুন্নত বলা এবং তা অনুসরণে জোর দেয়া আমার

মতে সাংঘাতিক ধরনের বিদয়াত ও মারাত্মক ধর্ম

বিকৃতি। {নাউযুবিল্লাহ্}

(রাছায়েল মাছায়েল, ২৪৮ পৃষ্ঠা)



* ইসলাম বলে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদত, আখলাক ও স্বভাব-চরিত্র আমাদের অনুকরণের জন্য উত্তম নমুনা বা সুন্নত। মহান রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেন-তোমাদের জন্য নবীজীর মাঝে রেখেছি উত্তম

আদর্শ। {সূরা আহযাব, আয়াতঃ ২১, সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১৫৪৪}



প্রসঙ্গঃ দ্বীনের আসল উদ্দেশ্য

“দ্বীনের আসল মকছুদ হলো ইসলামী হুকুমত। নামায, রোযা, হজ্জ, যাকাত ইত্যাদি সমস্ত ইবাদত

হলো উক্ত মকছুদ অর্জনের মাধ্যম”।

(আকাবেরে উম্মত কী নজরমে, ৬৪ পৃষ্ঠা)



* ইসলাম বলে, দ্বীনের আসল মকছুদ নামায, রোযা, হজ্ব, যাকাত ইত্যাদি কায়েম করা। ইসলামী হুকমত উক্ত মকছুদ অর্জনে সহায়ক। (শরহুল আকায়েদ, ৩০৪ পৃষ্ঠা)

এত সব ভ্রান্ত আক্বিদা পোষণ করার পরও যদি কেউ তাকে আল্লাহ ওয়ালা বলে সম্বোধন করে তাহলে তাদের ক্ষেত্রে আমাদের কী’বা বলার আছে। আল্লাহ তায়ালা আমাদের মওদুদী ফিতনা এবং কথিত আহলে হাদীস ফিতনা, এবং বেদআতি ভন্ড পীর যেমন দেওয়ানবাগি ফিতনা থেকে আমাদের দেশে সাধারণ মুসলমানদের হিফাযত করুন এবং আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন উনার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনার সাহাবায়ে কেরাম রাদ্বিয়াল্লাহু

তা’লা আনহুমগনের পথে যে সমস্থ তবে-

তাবেঈন, আইম্মে মুস্তাহিদিন সালফে সালেহিন ও আওলিয়ায়ে কেরাম রাহমাতুল্লাহি আলাইহিম গন ছিলেন তিনাদের দেখানো সরল এবং সঠিক পথে চলার তৌফিকদিন আমীন।



বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ পোষ্ট টা পড়ে যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্স এ আপনার মতামত জানাবেন আর আপনার বন্ধু বান্দব দের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন্না, আসসালামু আলাইকুম,

ফি আমানিল্লাহ !!! আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে সঠিক বুজ দান করুন।

Top