(১) হজরত আবু হুরায়রা رضي الله عنه হতে বর্ণিত। হুজুর ﷺ বলেছেন - সামর্থ থাকা সত্ত্বেও যে ব্যক্তি কুরবানী করবেনা  সে যেন   আমার ঈদগাহের নিকটে না আসে। (ইবনে মাজাহ শরীফ)



(২)  হজরত   আয়েশা  رضي  الله   عنها  হতে  বর্ণিত।  হুজুর ﷺ    বলেছেন     -    আল্লাহর    নিকট      আদম     সন্তানের সবচেয়ে   প্রিয়   আমল    হলো  কুরবানীর  দিনে  কুরবানী করা। (তিরমিজী ও ইবনে মাজাহ শরীফ)



(৩)   হজরত  ইমাম    হাসান   رضي   الله  عنه  হতে   বর্ণিত। হুজুর  ﷺ  বলেছেন  -  যে  ব্যক্তি  সওয়াবের  উদ্দেশ্যে  আনন্দ   সহকারে    কুরবানী  করেছে  সে  জাহান্নাম  হতে নিষ্কৃতি পেয়েছে। (তিবরানী শরীফ)



(৪)  হজরত     ইবনু   আব্বাস  رضي  الله  عنه  হতে  বর্ণিত।  হুজুর ﷺ   বলেছেন  - সবচেয়ে উত্তম পয়সা হলো  তা যা  ঈদের  দিন  কুরবানীতে  খরচ  করা  হয়।  (তিবরানী  শরীফ)





(৫)   হজরত  উম্মে  সালামা     رضي  الله  عنها  হতে  বর্ণিত। হুজুর    ﷺ    বলেছেন   -   যে    ব্যক্তি    জিলহাজের    চাঁদ দেখেছে  এবং  কুরবানী  করার  ইচ্ছা  করেছে,  সে  যেন  কুরবানী করার পূর্বে চুল ও নখ না কাটে। (তিরমিজী ও নাসায়ী শরীফ)



(৬)  হজরত  আব্দুল্লাহ  বিন  মাসাউদ  رضي  الله  عنه  হতে  বর্ণিত। হুজুর ﷺ বলেছেন  -  গরু  ও   উট সাত জনের পক্ষ হতে কুরবানী করা জায়েজ। (তিবরানী শরীফ)



(৭)  হজরতে  ইবনু  আব্বাস   رضي  الله  عنه  হতে   বর্ণিত। হুজুর  ﷺ  বলেছেন  -  কান কাটা  ও  শিং  ভাঙা  পশুর  কুরবানী করা যাবে না। (ইবনে মাজাহ শরীফ) 

Top