আস্তিকতা VS নাস্তিকতাআস্তিকতা VS নাস্তিকতা (#COPY #SHARE)
লেখক, সংকলকঃ (Masum Billah Sunny)
[ব্লগার, www.sunni-encyclopedia.blogspot.com]
⛔ তোমাদের কর্মফল তোমাদের জন্যঃ
“আজ তোমাদের জন্যে তোমাদের দীন পূর্ণাঙ্গ করলাম। তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন মনোনীত করলাম।” (সুরা : মায়িদাহ্ -৩)
"মন্দের প্রতিফল তো অনুরূপ মন্দই।" (সুরা : শুরা, আয়াত : ৪০)
"কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করলে তা সে দেখতে পাবে এবং কেউ অণু পরিমাণ অপকর্ম করলে তাও সে দেখতে পাবে।"
(সুরা : জিলজাল ৭)
"আমাদের কর্মফল আমাদের জন্য আর তোমাদের কর্মফল তোমাদের জন্য।"
(২৮-ক্বাছাছ : ৫৫)
"বেশ, তাহলে ছেড়ে দাও তাদেরকে, ডুবে থাকুক নিজেদের গাফিলতির মধ্যে একটি বিশেষ সময় পর্যন্ত৷" (মু’মিনুন:৫৪)
⛔ আস্তিক বনাম নাস্তিকদের চিন্তাধারাঃ
- ওহে নাস্তিক, তুমি জগতের সবকিছুই চিনলে, শিখলে, সাধারণ একজন মানুষকেও বিশ্বাস করলে কিন্তু যে প্রভু তোমাকে সৃষ্টি করেছে তুমি কেবল সেই প্রভুকেই চিনলে না, তার উপরই বিশ্বাস করতে পারলে না তাহলে তোমার মত হতভাগা আর কে আছে? তুমি আদৌ জ্ঞানী নাকি জগতের নিকৃষ্টতম মুর্খ?
- তোমাদের ধারণা তোমরা খুবই মানবিক, তোমরা স্বাধীন ও মুক্ত চিন্তার অধিকারী।
ধর তুমি কাউকে একটা উপকার করলে অথচ তার কোন কৃতজ্ঞাবোধ নেই বরং উল্টা তোমাকে তিরষ্কার করল, তাকে তুমি কি বলবে? অকৃতজ্ঞ? নিমুকহারাম?
তাহলে তুমি তো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অকৃতজ্ঞ কারণ যিনি তোমাকে সব দিয়েছেন তাকেই তুমি চিনলে না।
- ওহে নাস্তিক শুনো, আমরা মানি এবং বিশ্বাস করি যে বিনা দলিলে আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় এবং ইসলামের সমস্ত শরিয়তী বিধান মানি, মেনে চলব। এর জন্য যুক্তি নয়, প্রয়োজন ইমান, বিশ্বাস। এর জন্য বৈজ্ঞানিক প্রমাণের দরকার নেই আর তোমাদের সাথে আমাদের অযথা যুক্তি তর্কেরও দরকার নেই।
সফলকাম হতে যুক্তি লাগে না ইমান-আমল লাগে। শয়তান তোমাদেরকে বানিয়েছে যুক্তির কারখানা আর দয়াময়, করুনাময় আল্লাহ আমাদেরকে করেছেন হেদায়াত। যা থেকে থেকে তোমরা বঞ্চিত। তাই তোমরা জাহান্নামের কীট।
⛔ তাদের পপুলারিটিঃ
- ফেইসবুকে একজন ইসলামিক ব্লগার পপুলার হতে যেখানে বছরের পর বছর লেগে যায় সেখানে একজন নাস্তিক ব্লগার অথবা নাস্তিক ব্যক্তি রাতারাতি পপুলার হয়ে যায়। কারণ কি?
→ মুসলিমরাই দেখবেন তাদের পোস্ট হাজার হাজার শেয়ার করছে বিভিন্ন ID তে, গ্রুপে আর বলছে প্লিজ প্লিজ রিপোর্ট কর, প্রতিবাদ কর, গালি দাও।
→ তাদের পোস্টে Angry ইমু দিচ্ছে,
→ কমেন্ড দিচ্ছে।
এভাবেই মূলত তাদের দিন দিন ফলোয়ার বাড়ছে।
এক কথায় তাদেরকে Promote করছে কিছু অজ্ঞ মানুষ। কথায় আছে না, অজ্ঞতা বড় অভিশাপ? এদের অজ্ঞতার কারণে আমরা সকলেই ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। এভাবে দিন দিন নাস্তিকতার প্রসার হচ্ছে। গর্ত থেকে অনেক নাস্তিক ফেইসবুকে পাড়ি জমাচ্ছে শুধুমাত্র রাতারাতি সেলিব্রেটি হওয়ার জন্য।
⛔ করণীয়ঃ
এখন এই মূহূর্ত্বে উচিত বিভিন্ন ইসলামিক সংঘটন একযোগে আন্দোলন করে নাস্তিকদের দেশ হতে বিতারিত করা।
আর ফেইসবুকে অজ্ঞ ভাইদের কি করা উচিত? এসব বিতর্কিত পোস্টে লাইক, কমেন্ড, শেয়ার থেকে বিরত থাকা অত্যাবশ্যক মনে করছি।PY #SHARE)
লেখক, সংকলকঃ (Masum Billah Sunny)
[ব্লগার, www.sunni-encyclopedia.blogspot.com]
_____
⛔ তোমাদের কর্মফল তোমাদের জন্যঃ
“আজ তোমাদের জন্যে তোমাদের দীন পূর্ণাঙ্গ করলাম। তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন মনোনীত করলাম।” (সুরা : মায়িদাহ্ -৩)
"মন্দের প্রতিফল তো অনুরূপ মন্দই।" (সুরা : শুরা, আয়াত : ৪০)
"কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করলে তা সে দেখতে পাবে এবং কেউ অণু পরিমাণ অপকর্ম করলে তাও সে দেখতে পাবে।"
(সুরা : জিলজাল ৭)
"আমাদের কর্মফল আমাদের জন্য আর তোমাদের কর্মফল তোমাদের জন্য।"
(২৮-ক্বাছাছ : ৫৫)
"বেশ, তাহলে ছেড়ে দাও তাদেরকে, ডুবে থাকুক নিজেদের গাফিলতির মধ্যে একটি বিশেষ সময় পর্যন্ত৷" (মু’মিনুন:৫৪)
⛔ আস্তিক বনাম নাস্তিকদের চিন্তাধারাঃ
- ওহে নাস্তিক, তুমি জগতের সবকিছুই চিনলে, শিখলে, সাধারণ একজন মানুষকেও বিশ্বাস করলে কিন্তু যে প্রভু তোমাকে সৃষ্টি করেছে তুমি কেবল সেই প্রভুকেই চিনলে না, তার উপরই বিশ্বাস করতে পারলে না তাহলে তোমার মত হতভাগা আর কে আছে? তুমি আদৌ জ্ঞানী নাকি জগতের নিকৃষ্টতম মুর্খ?
- তোমাদের ধারণা তোমরা খুবই মানবিক, তোমরা স্বাধীন ও মুক্ত চিন্তার অধিকারী।
ধর তুমি কাউকে একটা উপকার করলে অথচ তার কোন কৃতজ্ঞাবোধ নেই বরং উল্টা তোমাকে তিরষ্কার করল, তাকে তুমি কি বলবে? অকৃতজ্ঞ? নিমুকহারাম?
তাহলে তুমি তো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অকৃতজ্ঞ কারণ যিনি তোমাকে সব দিয়েছেন তাকেই তুমি চিনলে না।
- ওহে নাস্তিক শুনো, আমরা মানি এবং বিশ্বাস করি যে বিনা দলিলে আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় এবং ইসলামের সমস্ত শরিয়তী বিধান মানি, মেনে চলব। এর জন্য যুক্তি নয়, প্রয়োজন ইমান, বিশ্বাস। এর জন্য বৈজ্ঞানিক প্রমাণের দরকার নেই আর তোমাদের সাথে আমাদের অযথা যুক্তি তর্কেরও দরকার নেই।
সফলকাম হতে যুক্তি লাগে না ইমান-আমল লাগে। শয়তান তোমাদেরকে বানিয়েছে যুক্তির কারখানা আর দয়াময়, করুনাময় আল্লাহ আমাদেরকে করেছেন হেদায়াত। যা থেকে থেকে তোমরা বঞ্চিত। তাই তোমরা জাহান্নামের কীট।
⛔ তাদের পপুলারিটিঃ
- ফেইসবুকে একজন ইসলামিক ব্লগার পপুলার হতে যেখানে বছরের পর বছর লেগে যায় সেখানে একজন নাস্তিক ব্লগার অথবা নাস্তিক ব্যক্তি রাতারাতি পপুলার হয়ে যায়। কারণ কি?
→ মুসলিমরাই দেখবেন তাদের পোস্ট হাজার হাজার শেয়ার করছে বিভিন্ন ID তে, গ্রুপে আর বলছে প্লিজ প্লিজ রিপোর্ট কর, প্রতিবাদ কর, গালি দাও।
→ তাদের পোস্টে Angry ইমু দিচ্ছে,
→ কমেন্ড দিচ্ছে।
এভাবেই মূলত তাদের দিন দিন ফলোয়ার বাড়ছে।
এক কথায় তাদেরকে Promote করছে কিছু অজ্ঞ মানুষ। কথায় আছে না, অজ্ঞতা বড় অভিশাপ? এদের অজ্ঞতার কারণে আমরা সকলেই ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। এভাবে দিন দিন নাস্তিকতার প্রসার হচ্ছে। গর্ত থেকে অনেক নাস্তিক ফেইসবুকে পাড়ি জমাচ্ছে শুধুমাত্র রাতারাতি সেলিব্রেটি হওয়ার জন্য।
⛔ করণীয়ঃ
এখন এই মূহূর্ত্বে উচিত বিভিন্ন ইসলামিক সংঘটন একযোগে আন্দোলন করে নাস্তিকদের দেশ হতে বিতারিত করা।
আর ফেইসবুকে অজ্ঞ ভাইদের কি করা উচিত? এসব বিতর্কিত পোস্টে লাইক, কমেন্ড, শেয়ার থেকে বিরত থাকা অত্যাবশ্যক মনে করছি।