কাবলাল জুমা ও বা’দাল জুমা সম্পর্কেঃ-
এক.হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাঃ হতে বর্ণিত
انه كان يُصلي قبلَ الجمعةِ اربعًا،وبعدها اربعًا
নবিজী সাল্লাল্লাহ আলাইহী ওয়াসাল্লাম কাবলাল জুমআ চার রাকাত এবং বা’দাল জুমআ চার রাকাত পডতেন।
সুত্র:-তাবরানী -মু’জামুল আওসাত ৪/১৯৬ হাদীস নাম্বার ৩৯৫৯;
ইবনে হাজার আসকালানী-ইত্তেহাফুল মুহরাহ ৮/২৮৫ হাদীস নাম্বার ৯৩৮৯,
হাদীসটির মান ও সনদ বিশ্লেষন:-
হাদীসটি সহীহ।উক্ত সনদে “আত্তাব ইবনু বশীর” সম্পর্কে ইমামদের মত পেশ করা হলো-
ক.ইমাম ইবনে আদি রহঃ বর্ননা করেন যে, ইয়াইয়া ইবনে মঈন বলেন তিনি বিশ্বস্হ (আদি-আল কামেল ৭/৬৪, ক্রমিক ১৫১৭)।
খ.হযরত উসমান ইবনে সাঈদ রহঃ তিনি ইয়াহইয়া ইবনে মঈনকে উক্ত রাবী সম্পর্কে জিগ্যেস করলে তিনি বলেন রাবীটি বিশ্বস্হ (আদি-আল কামেল ৭/৬৪, ক্রমিক ১৫১৭)।
গ.ইমাম আদি সর্বশেষ বলেন-ارجو انه لا بأس به
আমি আশা করি তার হাদীস গ্রহন করতে কোন অসুবিধা নাই।
(আদি-আল কামিল ৭/৬৫, ক্রমিক ১৫১৭)।
ঘ.ইমাম হিব্বান তাকে সিকাহ রাবীর তালিকায় স্হান দিয়েছেন।
(হিব্বান-কিতাবুস সিকাত ৮/৩২২,ক্রমিক ১৪৮০৭)
ঙ.ইমাম ইজলিও ওনাকে সিকাহ বা বিশ্বস্হ বলেছেন।
(ইজলী-তারিখুস সিকাত ২/১২৫,ক্রমিক ১১৯৯)।
দুই.ইমাম আব্দুর রাজ্জাক তিনি তাবেয়ী মা’মার থেকে তিনি কাতাদাহ রহ: হতে তিনি বলেন-
انَّ ابْنَ مسعودٍ كانَ يُصلِّي قبلَ الجمعةِ أربعَ ركعاتٍ وبعدها اربعَ ركعاتٍ
নিশ্চয়ই আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: কাবলাল জুমা চার রাকাত ও বা’দাল জুমা চার রাকাত পডতেন।
সনদের মানঃ-হাদীসটি বুখারী ও মুসলিমের শর্তানুযায়ী সহীহ।
সুত্রঃ-আব্দুর রাজ্জাক-আল মুসান্নাফ ৩/২৪৭,হাদীস নং ৫৫২৪;
দ্রঃ-কাবলাল জুমা ও বা’দাল জুমা সম্পর্কে আরো অনেক হাদীস আমার কাছে মওজুদ আছে।সুতরাং যারা কাবলাল জুমা ও বা’দাল জুমাকে অস্বীকার করতে চায় তারা কখনো ঈমানদার হতে পারেনা বরং তারা হলো মুসলমানদের ঈমান ও আমলের শত্রু।
এক.হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাঃ হতে বর্ণিত
انه كان يُصلي قبلَ الجمعةِ اربعًا،وبعدها اربعًا
নবিজী সাল্লাল্লাহ আলাইহী ওয়াসাল্লাম কাবলাল জুমআ চার রাকাত এবং বা’দাল জুমআ চার রাকাত পডতেন।
সুত্র:-তাবরানী -মু’জামুল আওসাত ৪/১৯৬ হাদীস নাম্বার ৩৯৫৯;
ইবনে হাজার আসকালানী-ইত্তেহাফুল মুহরাহ ৮/২৮৫ হাদীস নাম্বার ৯৩৮৯,
হাদীসটির মান ও সনদ বিশ্লেষন:-
হাদীসটি সহীহ।উক্ত সনদে “আত্তাব ইবনু বশীর” সম্পর্কে ইমামদের মত পেশ করা হলো-
ক.ইমাম ইবনে আদি রহঃ বর্ননা করেন যে, ইয়াইয়া ইবনে মঈন বলেন তিনি বিশ্বস্হ (আদি-আল কামেল ৭/৬৪, ক্রমিক ১৫১৭)।
খ.হযরত উসমান ইবনে সাঈদ রহঃ তিনি ইয়াহইয়া ইবনে মঈনকে উক্ত রাবী সম্পর্কে জিগ্যেস করলে তিনি বলেন রাবীটি বিশ্বস্হ (আদি-আল কামেল ৭/৬৪, ক্রমিক ১৫১৭)।
গ.ইমাম আদি সর্বশেষ বলেন-ارجو انه لا بأس به
আমি আশা করি তার হাদীস গ্রহন করতে কোন অসুবিধা নাই।
(আদি-আল কামিল ৭/৬৫, ক্রমিক ১৫১৭)।
ঘ.ইমাম হিব্বান তাকে সিকাহ রাবীর তালিকায় স্হান দিয়েছেন।
(হিব্বান-কিতাবুস সিকাত ৮/৩২২,ক্রমিক ১৪৮০৭)
ঙ.ইমাম ইজলিও ওনাকে সিকাহ বা বিশ্বস্হ বলেছেন।
(ইজলী-তারিখুস সিকাত ২/১২৫,ক্রমিক ১১৯৯)।
দুই.ইমাম আব্দুর রাজ্জাক তিনি তাবেয়ী মা’মার থেকে তিনি কাতাদাহ রহ: হতে তিনি বলেন-
انَّ ابْنَ مسعودٍ كانَ يُصلِّي قبلَ الجمعةِ أربعَ ركعاتٍ وبعدها اربعَ ركعاتٍ
নিশ্চয়ই আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: কাবলাল জুমা চার রাকাত ও বা’দাল জুমা চার রাকাত পডতেন।
সনদের মানঃ-হাদীসটি বুখারী ও মুসলিমের শর্তানুযায়ী সহীহ।
সুত্রঃ-আব্দুর রাজ্জাক-আল মুসান্নাফ ৩/২৪৭,হাদীস নং ৫৫২৪;
দ্রঃ-কাবলাল জুমা ও বা’দাল জুমা সম্পর্কে আরো অনেক হাদীস আমার কাছে মওজুদ আছে।সুতরাং যারা কাবলাল জুমা ও বা’দাল জুমাকে অস্বীকার করতে চায় তারা কখনো ঈমানদার হতে পারেনা বরং তারা হলো মুসলমানদের ঈমান ও আমলের শত্রু।