★★★★ইমাম বায়হাকী(রহঃ) “আল মাদখাল’” গ্রন্থে উক্ত হাদিসটি সনদ সহকারে বর্ণনা করেন এভাবে-
“হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্নিত, রাসুল(সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এরশাদ ফরমান, তোমরা আল্লাহর কিতাবুল্লাহ হতে যা পেয়েছ তার উপর আমল কর,আর তাতে কোন ওজর বা আপত্তি করা যাবে না। আর যদি কিতাবুল্লাহ না পাওয়া যায়, তাহলে সুন্নাহ বা হাদিসকে আকড়ে ধর বা আমল কর।আর যদি আমার হাদিসে না পাওয়া যায় তাহলে আমার সাহাবার কথার উপর আমল কর।কেননা আমার সাহাবাগন নক্ষত্র তুল্য।আর তাদের যাকেই অনুসরণ হেদায়াত বা সুপথ পাবে।আর আমার সাহাবাগণের মতবিরোধও তোমাদের জন্য রহমত স্বরুপ।
★কঃ ইমাম সূয়ূতীঃজামেউস সগীরঃ১/২৮পৃঃ,হাদিসঃ২৮৮।
★খঃ ইমাম মানাবীঃফয়জুল কাদীরঃ১/২০৯পৃঃ
★গঃ ইমাম আযলূনীঃকাশফুল খাফাঃ১/২৪৭পৃঃ,হাদিসঃ১৫৩।
★ঘঃ ইমাম দায়লামীঃআল মুসনাদে ফিরদাউসঃ৪/১৬০পৃঃ, হাদিসঃ৬৪৯৭।
★ঙঃ ইমাম বায়হাকীঃআল মাদখালঃ৩১৯পৃঃ।
★চঃ ইমাম সাখাভীঃমাকাসিদুল হাসানাঃ৪৬পৃঃ,হাদিসঃ৩৯।
★ছঃ আল্লামা মুত্তাকী হিন্দীঃকানযুল উম্মালঃ১/১৩৬পৃঃ,হাদিসঃ২৮৬৮৬।
★জঃআলবানীঃসিলসিলাতুল…দ্বঈফাহ,
হাদিসঃ৫৭।
অতএব প্রমাণিত হয়ে গেল যে, উক্ত হাদিসটি সনদসহ বর্নিত হয়েছে।উক্ত সনদে যুয়াইবার রাবী হিসেবে দূর্বল, আবার অনেকে তাকে সিকাহও (বিশুদ্ধ) বলেছেন।
অপরদিকে” ইমাম যারকাশি ও ইমাম মাকদাসী হযরত ইবনে আব্বাস(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এর সূত্রে অপর আরেকটি দূর্বল সনদ বর্ণনা করেছেন।”
★কঃ ইমাম সাখাভীঃ মাকসিদুল হাসানাঃ৪৬পৃঃ,হাদিসঃ৩৯
★খঃআল্লামা আযলূনীঃকাশফুল খাফাঃ১/২৪৭পৃঃ,হাদিসঃ১৫৩।
শুধু তাই নয়,ইমাম সূয়ূতী,ইমাম সাখাভী ও আল্লামা মুত্তাকী হিন্দী- ইমাম বায়হাকীর। ” রেসালায়ে আশ আরিয়্যা”র উদ্ধৃতি দিয়ে উক্ত হাদিসটির অংশবিশেষ বর্ননা করেছেন।
কঃসাখাভীঃমাকসিদুল হাসানাঃ৪৬পৃঃ
খঃআযলুনীঃখাশফুল খাফাঃ১/২৪৭পৃঃ
গঃকানযুল উম্মালঃ২৮৬৮৬ নং হাদিস
ঘঃইমাম হাতেমঃ আত তাফসীরঃ২/১৩৮পৃঃ,তিনি বলেন উক্ত হাদিসটা দূর্বল।
ঙঃইবনে আসাকিরঃতারীখে দামেস্কঃ২/৩১৫পৃঃ।
সুতারাং বিভিন্ন সূত্রে হাদিসটি বর্ণিত হওয়ায় নিঃসন্দেহে “হাসানের” মর্যাদা রাখে।
“হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্নিত, রাসুল(সল্লল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এরশাদ ফরমান, তোমরা আল্লাহর কিতাবুল্লাহ হতে যা পেয়েছ তার উপর আমল কর,আর তাতে কোন ওজর বা আপত্তি করা যাবে না। আর যদি কিতাবুল্লাহ না পাওয়া যায়, তাহলে সুন্নাহ বা হাদিসকে আকড়ে ধর বা আমল কর।আর যদি আমার হাদিসে না পাওয়া যায় তাহলে আমার সাহাবার কথার উপর আমল কর।কেননা আমার সাহাবাগন নক্ষত্র তুল্য।আর তাদের যাকেই অনুসরণ হেদায়াত বা সুপথ পাবে।আর আমার সাহাবাগণের মতবিরোধও তোমাদের জন্য রহমত স্বরুপ।
★কঃ ইমাম সূয়ূতীঃজামেউস সগীরঃ১/২৮পৃঃ,হাদিসঃ২৮৮।
★খঃ ইমাম মানাবীঃফয়জুল কাদীরঃ১/২০৯পৃঃ
★গঃ ইমাম আযলূনীঃকাশফুল খাফাঃ১/২৪৭পৃঃ,হাদিসঃ১৫৩।
★ঘঃ ইমাম দায়লামীঃআল মুসনাদে ফিরদাউসঃ৪/১৬০পৃঃ, হাদিসঃ৬৪৯৭।
★ঙঃ ইমাম বায়হাকীঃআল মাদখালঃ৩১৯পৃঃ।
★চঃ ইমাম সাখাভীঃমাকাসিদুল হাসানাঃ৪৬পৃঃ,হাদিসঃ৩৯।
★ছঃ আল্লামা মুত্তাকী হিন্দীঃকানযুল উম্মালঃ১/১৩৬পৃঃ,হাদিসঃ২৮৬৮৬।
★জঃআলবানীঃসিলসিলাতুল…দ্বঈফাহ,
হাদিসঃ৫৭।
অতএব প্রমাণিত হয়ে গেল যে, উক্ত হাদিসটি সনদসহ বর্নিত হয়েছে।উক্ত সনদে যুয়াইবার রাবী হিসেবে দূর্বল, আবার অনেকে তাকে সিকাহও (বিশুদ্ধ) বলেছেন।
অপরদিকে” ইমাম যারকাশি ও ইমাম মাকদাসী হযরত ইবনে আব্বাস(রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু) এর সূত্রে অপর আরেকটি দূর্বল সনদ বর্ণনা করেছেন।”
★কঃ ইমাম সাখাভীঃ মাকসিদুল হাসানাঃ৪৬পৃঃ,হাদিসঃ৩৯
★খঃআল্লামা আযলূনীঃকাশফুল খাফাঃ১/২৪৭পৃঃ,হাদিসঃ১৫৩।
শুধু তাই নয়,ইমাম সূয়ূতী,ইমাম সাখাভী ও আল্লামা মুত্তাকী হিন্দী- ইমাম বায়হাকীর। ” রেসালায়ে আশ আরিয়্যা”র উদ্ধৃতি দিয়ে উক্ত হাদিসটির অংশবিশেষ বর্ননা করেছেন।
কঃসাখাভীঃমাকসিদুল হাসানাঃ৪৬পৃঃ
খঃআযলুনীঃখাশফুল খাফাঃ১/২৪৭পৃঃ
গঃকানযুল উম্মালঃ২৮৬৮৬ নং হাদিস
ঘঃইমাম হাতেমঃ আত তাফসীরঃ২/১৩৮পৃঃ,তিনি বলেন উক্ত হাদিসটা দূর্বল।
ঙঃইবনে আসাকিরঃতারীখে দামেস্কঃ২/৩১৫পৃঃ।
সুতারাং বিভিন্ন সূত্রে হাদিসটি বর্ণিত হওয়ায় নিঃসন্দেহে “হাসানের” মর্যাদা রাখে।