আবু হানিফা রহঃ এর ভুল ধরতে গিয়ে, প্রিয় নবিজীকেই ভুল বলে ফেললো জাকির নায়েক!
লেখক:-হাসনাইন আহমদ আলকাদেরী।
জাকির নায়েক তার লেকচার সমগ্র ৫/৭৪-৭৫পৃষ্টায় বললো আমিন আস্তে বলা এটা তাঁর (আবু হানিফার) ভুল সিদ্ধান্ত।
আমরা দেখবো আমি আস্তে বলা সম্পর্কে নবিজীর কোন সিদ্ধান্ত সহীহ হাদীসে পাওয়া যায় কিনা-
সাহাবী হযরত ওয়ায়েল ইবনে হুজর রাঃ বলেন-
اَنَّهُ صلّى مع البيِّ صلى اللّٰه عليه وسلم فلما قَرَأَ غيرِ المغضوب عليهم ولا الضالّين،قال آمين،خفَضَ بها صَوْتَهُ
তিনি নবিজীর সাথে নামাজ আদায় করেন।এবং তিনি ‘গাইরিল মাগদূবি আলাইহীম ওয়ালাদ দোয়াল্লীন’পাঠান্তে ‘আমিন’ বললেন।আমিন বলার সময় আওয়াজটি অনেক নিচু করলেন।
হাদীসের মান :-সহীহ
সুত্র:-আবু দাউদ তায়লসী-আল মুসনাদ, ২/৩৬০পৃ. হাদীস নং ১১১৭;
তাবরানী-মুজামুল কাবীর ২২/৯পৃ.হাদীস নং ৩;
এ বিষয়ে আরেকটা হাদীস হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে সহীহ মুসলিমেও আনা হয়েছে।
أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ((إِذَا أَمَّنَ الإِمَامُ فَأَمِّنُوا فَإِنَّهُ مَنْ وَافَقَ تَأْمِينُهُ تَأْمِينَ الْمَلاَئِكَةِ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ))
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়াসাল্লাম বলেছেন-যখন ইমাম আমীন বলবে, তখন তোমরাও আমীন বলো।কেননা যার আমীন বলা ফেরেস্তাদের আমীন এর মিলে যাবে তার পুর্বের গুনাহ সমুহ ক্ষমা করে দেয়া হবে।
সহীহ মুসলিম-কিতাবুস সালাত,বাবুত তাসমিহে ওয়াত তাহমীদে ওয়াত তা’মীনে,হাদীস নং ৯৪২;
সম্মানীত পাঠকদের এটা আশা বুঝাতে হবেনা যে, ফেরেস্তার আমীন যেমন আমরা শুনিনা, ঠিক তেমনিভাবে আমাদের আমিন যেন অন্য কেউ না শুনে।ফেরেস্তার আমিন বলা যেমন সে নিজে শুনে ও আল্লাহ তাআলা শুনে, তেমনিভাবে আমাদের আমীন বলাটা আমরা নিজে শুনবো আর আল্লাহ তাআলা শুনবে।আর যদি আমরা নিজে শুনামত করে আমীন বলি তাহলে আমাদের গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে।
সম্মানীত পাঠকগন,নিজে শুনামত আমীন বলাটা সহীহ হাদীস দ্বারা প্রামানিত,সে জায়গায় ডাঃ জাকির নায়েক ইমাম আবু হানিফা রহঃ কে ভুল প্রমান করতে গিয়ে মূলত প্রিয় নবিজীকে ভুল বলে ফেললো,অথচ এই আমলটা নবিজী কতৃক প্রমানিত।তাই আস্তে আমীন বলাটা যদি আবু হানিফা রহঃ এর ভুল সিদ্ধান্ত হয়,তাহলে নবিজী এ বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন সেটাও কি ভুল?
এইজন্য মুসলিম শরীফে ১/১৪ পৃষ্টার হাদীসে নবিজী আমাদের উদ্যেশ্যে বলেন,নিশ্চয়ই এই ইলম হচ্ছে দ্বীন।তাই তোমাদের দ্বীন কার কাছ থেকে শিখতে যাচ্ছ তাকে আগে দেখে নাও।
তাই পাঠক মন্তব্য আপনার হাতে,ইমাম আবু হানফিা রঃ ভুল করেছেন,নাকি জাকির নায়েক ভুল করেছে।
দ্র:-আমি কাউকে ছোট করার জন্য এটা লিখিনাই,বরং মানুষ যেন জাকির নায়েকের এই কথায় গোমরাহ না হয়,সেইজন্য আমি এটা লিখলাম।আমরা দোআ করি জাকির নায়িককে আল্লাহ তাআলা যেন হেদায়েত দান করেন।
লেখক:-হাসনাইন আহমদ আলকাদেরী।
জাকির নায়েক তার লেকচার সমগ্র ৫/৭৪-৭৫পৃষ্টায় বললো আমিন আস্তে বলা এটা তাঁর (আবু হানিফার) ভুল সিদ্ধান্ত।
আমরা দেখবো আমি আস্তে বলা সম্পর্কে নবিজীর কোন সিদ্ধান্ত সহীহ হাদীসে পাওয়া যায় কিনা-
সাহাবী হযরত ওয়ায়েল ইবনে হুজর রাঃ বলেন-
اَنَّهُ صلّى مع البيِّ صلى اللّٰه عليه وسلم فلما قَرَأَ غيرِ المغضوب عليهم ولا الضالّين،قال آمين،خفَضَ بها صَوْتَهُ
তিনি নবিজীর সাথে নামাজ আদায় করেন।এবং তিনি ‘গাইরিল মাগদূবি আলাইহীম ওয়ালাদ দোয়াল্লীন’পাঠান্তে ‘আমিন’ বললেন।আমিন বলার সময় আওয়াজটি অনেক নিচু করলেন।
হাদীসের মান :-সহীহ
সুত্র:-আবু দাউদ তায়লসী-আল মুসনাদ, ২/৩৬০পৃ. হাদীস নং ১১১৭;
তাবরানী-মুজামুল কাবীর ২২/৯পৃ.হাদীস নং ৩;
এ বিষয়ে আরেকটা হাদীস হযরত আবু হুরায়রা রাঃ থেকে সহীহ মুসলিমেও আনা হয়েছে।
أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ((إِذَا أَمَّنَ الإِمَامُ فَأَمِّنُوا فَإِنَّهُ مَنْ وَافَقَ تَأْمِينُهُ تَأْمِينَ الْمَلاَئِكَةِ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ))
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়াসাল্লাম বলেছেন-যখন ইমাম আমীন বলবে, তখন তোমরাও আমীন বলো।কেননা যার আমীন বলা ফেরেস্তাদের আমীন এর মিলে যাবে তার পুর্বের গুনাহ সমুহ ক্ষমা করে দেয়া হবে।
সহীহ মুসলিম-কিতাবুস সালাত,বাবুত তাসমিহে ওয়াত তাহমীদে ওয়াত তা’মীনে,হাদীস নং ৯৪২;
সম্মানীত পাঠকদের এটা আশা বুঝাতে হবেনা যে, ফেরেস্তার আমীন যেমন আমরা শুনিনা, ঠিক তেমনিভাবে আমাদের আমিন যেন অন্য কেউ না শুনে।ফেরেস্তার আমিন বলা যেমন সে নিজে শুনে ও আল্লাহ তাআলা শুনে, তেমনিভাবে আমাদের আমীন বলাটা আমরা নিজে শুনবো আর আল্লাহ তাআলা শুনবে।আর যদি আমরা নিজে শুনামত করে আমীন বলি তাহলে আমাদের গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে।
সম্মানীত পাঠকগন,নিজে শুনামত আমীন বলাটা সহীহ হাদীস দ্বারা প্রামানিত,সে জায়গায় ডাঃ জাকির নায়েক ইমাম আবু হানিফা রহঃ কে ভুল প্রমান করতে গিয়ে মূলত প্রিয় নবিজীকে ভুল বলে ফেললো,অথচ এই আমলটা নবিজী কতৃক প্রমানিত।তাই আস্তে আমীন বলাটা যদি আবু হানিফা রহঃ এর ভুল সিদ্ধান্ত হয়,তাহলে নবিজী এ বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন সেটাও কি ভুল?
এইজন্য মুসলিম শরীফে ১/১৪ পৃষ্টার হাদীসে নবিজী আমাদের উদ্যেশ্যে বলেন,নিশ্চয়ই এই ইলম হচ্ছে দ্বীন।তাই তোমাদের দ্বীন কার কাছ থেকে শিখতে যাচ্ছ তাকে আগে দেখে নাও।
তাই পাঠক মন্তব্য আপনার হাতে,ইমাম আবু হানফিা রঃ ভুল করেছেন,নাকি জাকির নায়েক ভুল করেছে।
দ্র:-আমি কাউকে ছোট করার জন্য এটা লিখিনাই,বরং মানুষ যেন জাকির নায়েকের এই কথায় গোমরাহ না হয়,সেইজন্য আমি এটা লিখলাম।আমরা দোআ করি জাকির নায়িককে আল্লাহ তাআলা যেন হেদায়েত দান করেন।