``মুসলমানদের কাজকর্ম ও চিন্তা চেতনার সংশোধনী।``
লেখক (Masum Billah Sunny)

❌❌ সংশোধনী ১

⛔ মদিনা শরীফ/ কাবা শরীফ/ কুরআন শরীফ/যেকোন পবিত্র জিনিসের ছবি/ পীরের ছবি ইত্যাদি প্রফাইল পিক দিয়ে কুকর্ম গালাগালি, অশ্লীলতা এসব বর্জন করুন। এসব আদবের বরখেলাফ।

❌❌ সংশোধনী ২

⛔ নাম দিলেন সাহেনশাহে সিরিকোটি/ প্রফাইল পিক দিলেন হুজুর কেবলার/পীরগণের:
- অতঃপর লেগে গেলেন কলম যুদ্ধে,
- যা ইচ্ছা তা গালিগালাজ করলেন অন্য কারো পীরকে সে হতে পারে হক কিংবা বাতিল।
- প্রত্ত্যুত্তরে সে আপনার পীরকে গালি দিল।
এর জবাবদিহী আপনাকেই করতে হবে। যেমনঃ

হাদিসে পাওয়া যায় (মূলভাব-) আপনে যখন অন্য কারো পিতা-মাতাকে গালি দিবেন সেও তাই করবে। সুতরাং এটা এমন হল যে নিজেই নিজের পিতা-মাতাকে গালি দিলেন।"
- এজন্যই মূর্খদের সাথে তর্ক করতে মানা আছে।
- তাছাড়া আপনে হক জেনেও তর্ক থেকে বিরত থাকলেন তার জন্যও হাদিসে পুরষ্কারের কথা আছে।
- আল্লাহ পাক সাবধান করেছেন,
কাফিররা যেসব দেব-দেবীর পুজা করে সেগুলোকে গালি দিতে মানা করেছেন কেন? এজন্য যে মূর্খতা বশত তারাও আল্লাহকে গালি দিবেন।"
কুকুর কামড়ালে কি আপনেও কুকুরকে কামড়াবেন নাকি?

❌❌ সংশোধনী ৩
⛔ কোন কোন নাস্তিক কাফির দেখা যায় আল-কুরআনের অসম্মান করে ছবি পোস্ট করেছে। সেটার ছবি অনলাইনে একদল বোকা মুসলমান গালাগালি করে, শেয়ার করে, রাগ দেখিয়ে প্রচার করছে, অপর দল সামান্য কিছু লাইক কমেন্ডের জন্য প্রচার করছে (আস্তাগফিরুল্লাহ/নাউজুবিল্লাহ)
লাভ কি হল? নাস্তিকদের থেকে মুসলমানরাই এসব ছবি বেশি ছড়াচ্ছে যা দেখাও গুনাহ।
উদাহরণস্বরুপ বলতে চাইঃ ধরুন আপনার পিতাকে কেউ জুতার মালা পড়িয়েছে দশের সামনে। আপনে সেটা ছবি তুলে প্রতিবাদ করে ফেইসবুকে প্রচার করতে থাকলেন। নিজের পিতা মান হানী নিজেই প্রচার করলেন।

❌❌ সংশোধনী ৪
পবিত্র (কাবা/মদিনা) শরীফের ছবি বিশিষ্ট জায়নামাজে ইচ্ছামত এসব ছবির উপর নিজেই পা  দেন, এমনকি সবাই পা দিয়ে দিয়ে যায় তখন কই থাকে আপনার হুশ? আপনার কি নূন্যতম বিবেক-বুদ্ধি নেই? জ্ঞান নেই? কাবা/শরীফ মদিনা শরীফ কিভাবে একজন মুসলমানের পায়ের নিচে যায়? (নাউজুবিল্লাহ)

Top