ওহাবী বিদয়াতিরা নিম্নবর্নিত হাদীসটির বিকৃত অর্থ,
ভুল তাফসির এবং মিথ্যাচার করে সরলপ্রান মুসলিমগনকে ধোঁকা দিচ্ছে । হাদীসটি হল :
♦হযরত আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে
, তিনি হযরত আবুল হাইয়্যাজ আসাদী (রাঃ) এর উদ্দেশ্যে বলেন, আমি কি আপনাকে এমন কাজের প্রতি উৎসাহিত করব না , যা করার জন্য আমাকে রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উৎসাহিত করেছেন ? আর তা হল ফটো না
মিটিয়ে তা হাত ছাড়া করবে না, এবং উঁচু কবরকে সমতল না করে ছাড়বে না । [ সহীহ মুসলিম শরীফঃ তিরমিযী শরীফঃ নং -১০৮৯, আবু দাঊদ শরীফঃ হাদিস নং -৩২১।
এই হাদিসের উপর ভিত্তি করে নজদী সন্ত্রাসবাদীরা সাহাবায়ে কেরাম এবং আহলে বায়েত এর
অসংখ্য মাজার ধুলিস্যাত করেছে ও করছে । কিন্তু যেসব কবরকে ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিলো সেগুলো মুসলিমগনের কবর ছিল না, ছিল কাফিরদের কবর । রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে হযরত আলী (রাদিঃ) যে কবরগুলো ধ্বংস করেছিলেন তা কখনো সাহাবায়ে কেরামের কবরহতে পারেনা । কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কেরামের দাফন কার্জে নিজে অংশ গ্রহণ করতেন । অধিকন্তু সাহাবা কেরাম ও হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পরামর্শ ছাড়া কোনো কাজ করতেন না । মুসলমানের যে কবর ছিলো তা সব রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অনুমতি সাপেক্ষে হয়েছে তাহলে ওগুলো আবার কোন সাহাবার কবর যা অবৈধ ছিলো
আর হযরত আলী (রাদিঃ) তা ভেঙ্গে ফেললেন? কোন সাহাবার কবরে ফটো রাখা হয়েছিল ? আসলে, সে গুলো ছিল কাফির-মুশরিকদের কবর
♦♦সহিহ বুখারীর ভাষ্যকার হযরত ইবনে হাজার
আস্কালানি র ভাষ্য : সহিহ বুখারীর ভাষ্যকার হযরত ইবনে হাজার আস্কালানি রহ, তার ভাষ্যে লিখেছেন “ … “নবীগন ও ওদের অনুসারীদের কবর সমূহ বাদ দিয়ে মুশরিকদের কবর গুলো ধ্বংস করা হয়েছিলো । কেননা ওগুলো উপড়ে ফেলার কারণ ছিল তারা নবী ﷺ নিয়ে মানহানী করত.”
♥♥ [ তথ্যসূত্র : ফতহুল বারি – ২খন্ড – ২৬ পৃষ্ঠা ]
প্রিয় ইসলামি ভাইয়েরা ! দেখলেণ তো বিদয়াতী
সন্ত্রাসবাদীরা কিভাবে কুরআণ হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা করে ফিতনা ছড়ায় ? আল্লাহ আমাদেরকে এই বিদয়াতী সন্ত্রাসবাদী ওহাবী ফিতনা থেকে রক্ষা করুণ !
ভুল তাফসির এবং মিথ্যাচার করে সরলপ্রান মুসলিমগনকে ধোঁকা দিচ্ছে । হাদীসটি হল :
♦হযরত আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে
, তিনি হযরত আবুল হাইয়্যাজ আসাদী (রাঃ) এর উদ্দেশ্যে বলেন, আমি কি আপনাকে এমন কাজের প্রতি উৎসাহিত করব না , যা করার জন্য আমাকে রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উৎসাহিত করেছেন ? আর তা হল ফটো না
মিটিয়ে তা হাত ছাড়া করবে না, এবং উঁচু কবরকে সমতল না করে ছাড়বে না । [ সহীহ মুসলিম শরীফঃ তিরমিযী শরীফঃ নং -১০৮৯, আবু দাঊদ শরীফঃ হাদিস নং -৩২১।
এই হাদিসের উপর ভিত্তি করে নজদী সন্ত্রাসবাদীরা সাহাবায়ে কেরাম এবং আহলে বায়েত এর
অসংখ্য মাজার ধুলিস্যাত করেছে ও করছে । কিন্তু যেসব কবরকে ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিলো সেগুলো মুসলিমগনের কবর ছিল না, ছিল কাফিরদের কবর । রাসূলে করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগে হযরত আলী (রাদিঃ) যে কবরগুলো ধ্বংস করেছিলেন তা কখনো সাহাবায়ে কেরামের কবরহতে পারেনা । কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহাবায়ে কেরামের দাফন কার্জে নিজে অংশ গ্রহণ করতেন । অধিকন্তু সাহাবা কেরাম ও হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পরামর্শ ছাড়া কোনো কাজ করতেন না । মুসলমানের যে কবর ছিলো তা সব রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অনুমতি সাপেক্ষে হয়েছে তাহলে ওগুলো আবার কোন সাহাবার কবর যা অবৈধ ছিলো
আর হযরত আলী (রাদিঃ) তা ভেঙ্গে ফেললেন? কোন সাহাবার কবরে ফটো রাখা হয়েছিল ? আসলে, সে গুলো ছিল কাফির-মুশরিকদের কবর
♦♦সহিহ বুখারীর ভাষ্যকার হযরত ইবনে হাজার
আস্কালানি র ভাষ্য : সহিহ বুখারীর ভাষ্যকার হযরত ইবনে হাজার আস্কালানি রহ, তার ভাষ্যে লিখেছেন “ … “নবীগন ও ওদের অনুসারীদের কবর সমূহ বাদ দিয়ে মুশরিকদের কবর গুলো ধ্বংস করা হয়েছিলো । কেননা ওগুলো উপড়ে ফেলার কারণ ছিল তারা নবী ﷺ নিয়ে মানহানী করত.”
♥♥ [ তথ্যসূত্র : ফতহুল বারি – ২খন্ড – ২৬ পৃষ্ঠা ]
প্রিয় ইসলামি ভাইয়েরা ! দেখলেণ তো বিদয়াতী
সন্ত্রাসবাদীরা কিভাবে কুরআণ হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা করে ফিতনা ছড়ায় ? আল্লাহ আমাদেরকে এই বিদয়াতী সন্ত্রাসবাদী ওহাবী ফিতনা থেকে রক্ষা করুণ !