শবে বরাত সম্পর্কিত ২২টি হাদিস

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> ফজিলতময় শবে বরাতের ২২ টি সহিহ হাদীসঃ</div> <div style="text-align: justify;"> ________________________________</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (১) উম্মুল মুমীনিন হযরত আয়েশা সিদ্দিকা</div> <div style="text-align: justify;"> রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ</div> <div style="text-align: justify;"> সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণনা</div> <div style="text-align: justify;"> করেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম</div> <div style="text-align: justify;"> ইরশাদ করেন, তুমি কি এ রাত তথা শাবানের ১৫তম রজনী সম্পর্কে কিছু জান? তিনি আরজ করলেন এ রাতে কি রয়েছে? রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, এ রাতে যে সকল বনী আদম জন্মগ্রহন করবে তাদের নাম চূড়ান্ত করা হবে আর যে সকল বনী আদম মৃত্যুবরন করবে তাদের নামও লিপিবদ্ধ করা হবে। এ রাতে তদের পুরো বছরের আমলসমূহ রাব্বুল আলামীনের দরবারে পেশ করা হবে আর এ রাতে তাদের রিজিক/জিবিকা নির্ধারণ করা হবে। অতপর তিনি আরজ করলেন, নিশ্চই</div> <div style="text-align: justify;"> আল্লাহর অনুগ্রহ ব্যতীত কেও জান্নাতে প্রবেশ</div> <div style="text-align: justify;"> করতে পারবেনা, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি</div> <div style="text-align: justify;"> ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, নিশ্চই আল্লাহর অনুগ্রহ ব্যতীত কেও জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবেনা তিনি এ বাক্য তিনবার বলেন। অতপর তিনি আরজ করলেন, আপনিও হে আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম? রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম স্বীয় হাত মুবারক মাথা মুবারকের উপর রেখে ইরশাদ করেন, নিশ্চই আমি আল্লাহর রহমতের মাধ্যমে জান্নাতে প্রবেশ করব। এ বাক্য তিনি তিনবার ইরশাদ করেন।</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী শরীফ-দাওয়াতে কবীর হাদীস নং-৫৩০;</div> <div style="text-align: justify;"> মিশকাত শরীফ-১১৫ পৃঃ হাদীস নং-১৩০৫</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (২) উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়েশা সিদ্দিকা</div> <div style="text-align: justify;"> রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, তিনি বলেনন,</div> <div style="text-align: justify;"> একরাতে আমি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলায়হি</div> <div style="text-align: justify;"> ওয়াসাল্লামকে ঘরে পেলামনা বা তাঁর খোঁজে বের</div> <div style="text-align: justify;"> হলাম। তখন দেখলাম তিনি জান্নাতুল বাক্বী</div> <div style="text-align: justify;"> কবরস্থানে আসমানেকে মাথা মুবারক উত্তোলন</div> <div style="text-align: justify;"> করে অবস্থান করছেন। আমাকে সেখানে দেখে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম বললেন- হে আয়েশা! তুমি কি এ ভয় করছ যে, আল্লাহ তাঁর রসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম তোমার প্রতি অবিচার করবে? তিনি আরজ করলেন আপনি বলছেন, এমন কিছু আসলে আমার মনে নেই বরং; আমি</div> <div style="text-align: justify;"> ধারণা করেছি যে, আপনি আপনার কোন স্ত্রীর</div> <div style="text-align: justify;"> হুজরায় তাশরীফ নিয়েছেন। তখন নবী করীম</div> <div style="text-align: justify;"> সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করলেন- নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা শা’বানের পনেরতম রাতে প্রথম আসমানে তাশরীফ আনেন। অতঃপর বনী ক্বলব এর মেষগুলোর লোম এর সংখ্যার চেয়েও অধিক</div> <div style="text-align: justify;"> বান্দাকে ক্ষমা করে দেন।</div> <div style="text-align: justify;"> ইবনে মাজা শরীফ,হাদীস নং-১৩৮৯;</div> <div style="text-align: justify;"> জামে আত তিরমিযি-৭৩৯;</div> <div style="text-align: justify;"> মুসনাদে আ’ব্দ বিন হুমায়দ-১৫০৯;</div> <div style="text-align: justify;"> মুসান্নাফে আবী শায়বাহ-২৯৮৫৮;</div> <div style="text-align: justify;"> মুসনাদে আহমদ-২৬০১৮,২৬০৬০;</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী ফাজায়িলুল আওকাত-২৮;</div> <div style="text-align: justify;"> শো’আবুল ঈমান-৩৫৪৩,৩৫৪৪,৩৫৪৫;</div> <div style="text-align: justify;"> আন নুযুল দারে ক্বুতনী-৯০;</div> <div style="text-align: justify;"> বগভী শরহুস সুন্নাহ-৯৯২;</div> <div style="text-align: justify;"> সুয়ুতী তাফসীরে দুররে মানসুর, সুরদুখান-৭:৪০২;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে রূহুল মা’আনী, সুরা দুখান ১৮:৪২৩/১৩:১১০;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে কাশশাফ, সুরা দুখান, ৪:২৭০; তাফসীরে কবীর, সুরা দুখান ২৭:৬৫৩</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (৩) হযরত আলী ইবনে আবী তালিব রাদ্বিল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি অয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন,যখন শাবানের পনেরতম রাত হয়, তখন তোমরা রাতে নামাজ পড় এবং রোজা রাখ। কেননা ঐ দিন সূর্যাস্তের সময় আল্লাহ</div> <div style="text-align: justify;"> তা’আলা প্রথম আসমানে তাশরীফ এনে বান্দাদের উদ্দেশ্যে বলেন- ক্ষমা প্রার্থনাকারী কেও আছ, আমি তাকে ক্ষমা করব, রিজিক আন্বেষণকারী কেও আছ, আমি তাকে রিজিক দিব, আসুস্থ কেও আছ আমি তাকে সুস্থতা দান করব, এভাবে অন্যান্য</div> <div style="text-align: justify;"> বিষয়েও বলতে থাকেন ফজর পর্যন্ত।</div> <div style="text-align: justify;"> ইবনে মাজাহ ,হাদীস নং-১৩৮৮;</div> <div style="text-align: justify;"> ফাকেহী আখবারে মক্কা-১৮৩৭,৩:৮৪;</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী ফাজায়িলুল আওকাত-২৪;</div> <div style="text-align: justify;"> শো’আবুল ঈমান-৩৫৪২;</div> <div style="text-align: justify;"> মিশকাত শরীফ-১১৫ পৃঃ, হাদীস নং-১৩০৮; কানযুল উম্মাল-৩৫১৭৭;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে রূহুল মা’আনী, সুরা দুখান,</div> <div style="text-align: justify;"> ১৮:৪২৪/১৩:১১০;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে ক্বুরতুবী, সুরা দুখান ১৬:১২৭</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (৪) হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলায়হি</div> <div style="text-align: justify;"> ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন- আল্লাহ তায়ালা</div> <div style="text-align: justify;"> শাবানের পনেরতম রাতে স্বীয় সৃষ্টির প্রতি</div> <div style="text-align: justify;"> রহমতের দৃষ্টি নিক্ষেপ করেন এবং মুশরিক, হিংসুক ব্যতীরেকে সবাইকে ক্ষমা করেছেন।</div> <div style="text-align: justify;"> তাবরানী মু’জামুল আউসাত হাদীস নং-৬৭৭৬;</div> <div style="text-align: justify;"> মু’জামুল কবীর-২০:১০৮,২১৫,</div> <div style="text-align: justify;"> মুসনাদে শামেয়ীন-২০৩,২০৫,৩৫৭০;</div> <div style="text-align: justify;"> ইবনে আসেম আস সুন্নাহ-৫১২;</div> <div style="text-align: justify;"> সহীহ ইবনে হিব্বান- ৫৬৬৫;</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী ফাজায়িলুল আওকাত-২২;</div> <div style="text-align: justify;"> শো’আবুল ঈমান হাদীস নং-৩৫৫২, ৬২০৪;</div> <div style="text-align: justify;"> দারে ক্বুতনী আন নুযুল-৭৭;</div> <div style="text-align: justify;"> হায়ছামী মাজমাউজ যাওয়ায়িদ-১২৯৬০;</div> <div style="text-align: justify;"> আলবানী সহীহ আত তারগীব ওয়াত</div> <div style="text-align: justify;"> তাহরিব-১০২৬,২৭৬৭;</div> <div style="text-align: justify;"> সুয়ুতী তাফসীরে দুররে মানসুর, সুরা দুখান-৭:৪০৩,</div> <div style="text-align: justify;"> কানযুল উম্মাল-৩৫১৮০</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (৫) হযরত আবু মুসা আশয়ারী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বরনিত, তিনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণনা করেছেন- নিশ্চই আল্লাহ তা’আলা শাবানের পনেরতম রাতে সৃষ্টির প্রতি কৃপা দৃষ্টি দেন এবং সকলকে ক্ষমা করেন, মুশরিক এবং বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীরেকে।</div> <div style="text-align: justify;"> ইবনে মাজা শরীফ হাদীস নং-১৩৯০;</div> <div style="text-align: justify;"> ইবনে আসেম আস সুন্নাহ-৫১০;</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী ফাজায়িলুল আওকাত-২৯;</div> <div style="text-align: justify;"> দারে ক্বুতনী আন নুযুল-৯৪;</div> <div style="text-align: justify;"> কানযুল উম্মাল-৩৫১৭৫;</div> <div style="text-align: justify;"> আলবানী সহীহুল জামে-১৮১৯</div> <div style="text-align: justify;"> হাদীসটি হাসান/ সহীহ লিগাইরিহি</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (৬) হযরত আবু বকর সিদ্দীক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু</div> <div style="text-align: justify;"> আলায়হি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন,যখন পনেরই</div> <div style="text-align: justify;"> শাবানের রাত হয়, তখন আল্লাহ তায়ালা প্রথম</div> <div style="text-align: justify;"> আসমানে তশরীফ আনেন এবং সকল বান্দাকে ক্ষমা করে দেন, মুশরিক ও অপর ভাইয়ের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত।</div> <div style="text-align: justify;"> মুসনাদে বাযযার ১:২০৬, হাদীস নং-৮০;</div> <div style="text-align: justify;"> ইবনে আসেম আস সুন্নাহ-৫০৯;</div> <div style="text-align: justify;"> দারে ক্বুতনী আন নুযুল-৭৫,৭৬;</div> <div style="text-align: justify;"> ইবনে খুযাইমাহ আত তাওহীদ-৪৮;</div> <div style="text-align: justify;"> আলী মুরুযী মুসনাদে আবু বকর সিদ্দীক (রাঃ)-১০৪;</div> <div style="text-align: justify;"> আবু নুয়াইম তারিখে ইস্পাহান-২:২;</div> <div style="text-align: justify;"> হায়ছামী মাজমাউজ যাওয়ায়িদ-১২৯৫৭;</div> <div style="text-align: justify;"> সুয়ুতী তাফসীরে দুররে মানসুর, সুরা দুখান-৭:৪০৩</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (৭) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- আল্লাহ তায়ালা</div> <div style="text-align: justify;"> শ’বানের পনেরতম রাতে সিদ্ধান্তসমুহ চুড়ান্ত করেন এবং শবে ক্বদরে তা বাস্তবায়নকারী</div> <div style="text-align: justify;"> ফেরেশতাদের সোপর্দ করেন।</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে খাজিন ৪র্থ খণ্ড,পৃষ্ঠাঃ১১২ /১১৬;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে বগভী আল ইহিয়ায়ুত তুরাস, ৪:১৭৪, সুরা দুখান;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে ক্বুরতুবী, ১৬:১২৭, সুরা দুখান;</div> <div style="text-align: justify;"> ইবনে আ’দিল আল লুবাব ফি উলুমিল কিতাব-১৭:৩১১</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (৮) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন এমন পাঁচটি রাত আছে যে রাতগুলোয় দু’আ ফেরত হয়না। ওইগুলো হল- জুমু’আর রাত, রজব মাসের প্রথম রাত, শ’বান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত এবং দুই ঈদের রাত অর্থাৎ ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার রাত।</div> <div style="text-align: justify;"> মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, কিতাবুস সিয়াম</div> <div style="text-align: justify;"> হাদীস নং-৭৯২৭;</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী শো’আবুল ঈমান-৩৪৪০;</div> <div style="text-align: justify;"> ফাজায়িলুল আওকাত-১৪৯</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (৯) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু</div> <div style="text-align: justify;"> হতে বর্ণিত,তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু</div> <div style="text-align: justify;"> আলায়হি অয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- আল্লাহ আযযা ওয়া জাল্লা শা’বানের চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাতে স্বীয় মাখলুকের প্রতি রহমতের দৃষ্টি</div> <div style="text-align: justify;"> নিক্ষেপ করেন। অতঃপর দু শ্রেণীর বান্দা ব্যতীত</div> <div style="text-align: justify;"> সকল বান্দাকে ক্ষমা করে দেন। তারা হল মুসলমান ভাইয়ের প্রতি হিংসা বিদ্বেষ পোষণকারী এবং অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যাকারী।</div> <div style="text-align: justify;"> মুসনাদে আহমদ-৬৬৪২; আত তাগরীব;</div> <div style="text-align: justify;"> হায়ছামী মাজমাউজ যাওয়ায়িদ-১২৯৬১; তাফসীরে রূহুল মা’আনী, সুরা দুখান, ১৮:৪২৩/১৩:১১০</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (১০) হযরত কাসীর বিন মুররাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি</div> <div style="text-align: justify;"> অয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- শাবানের মধ্য</div> <div style="text-align: justify;"> রাত্রিতে আল্লাহ আযযা ওয়া জাল্লা মুশরিক ও</div> <div style="text-align: justify;"> কলহকারী ব্যতীত সকল দুনিয়াবাসীদের ক্ষমা করে দেন।</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী শো’আবুল ঈমান হাদীস নং-৩৫৫০;</div> <div style="text-align: justify;"> আলবানী সহীহ আত তারগীব ওয়াত তাহরিব-২৭৭০</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (১১) হযরত কাসীর বিন মুররাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি</div> <div style="text-align: justify;"> অয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- শাবানের মধ্য</div> <div style="text-align: justify;"> রাত্রিতে আল্লাহ আযযা ওয়া জাল্লা আল্লাহ</div> <div style="text-align: justify;"> তায়ালা তাঁর সৃষ্টির প্রতি বিশেষ দৃষ্টি নিক্ষেপ</div> <div style="text-align: justify;"> করেন এবং মুশরিক ও কলহকারী ব্যতীত সকল</div> <div style="text-align: justify;"> ক্ষমাপ্রার্থী দুনিয়াবাসীদের ক্ষমা করে দেন।</div> <div style="text-align: justify;"> মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, কিতাবুস সাওম-৭৯২৩;</div> <div style="text-align: justify;"> মুসান্নাফে আবী শায়বাহ-২৯৮৫৯; আন</div> <div style="text-align: justify;"> নুযুল দারে ক্বুতনী-৮২, ৮৩, ৮৪; বায়হাক্বী শো’আবুল ঈমান হাদীস নং ৩৫৫০, ৩৫৪৯</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (১২) হযরত আবু সা’অলাবা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে</div> <div style="text-align: justify;"> বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি</div> <div style="text-align: justify;"> অয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- যখন পনেরই শাবানের রাত হয়,আল্লাহ তায়ালা তাঁর সৃষ্টির প্রতি বিশেষ দৃষ্টি নিক্ষেপ করেন এবং মুমিনদের ক্ষমা করে দেন ও কাফিরদের অবকাশ দেন। আর হিংসা বিদ্বেষ পোষণকারীদের আহ্বান করেন অবকাশ দেন (তাওবার জন্য) যতক্ষণ তাদের হিংসার কারণে তারা তার নিকট তওবা না করে।</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী শো’আবুল ঈমান হাদীস নং-৩৫৫১;</div> <div style="text-align: justify;"> ইবনে আসেম আস সুন্নাহ-৫১০;</div> <div style="text-align: justify;"> তাবরানী আল মু’জামুল কবীর ২২: ২২৩, ২২৪, হাদীস নং ৫৯০, ৫৯৩;</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী আস সুনানুস সগীর-১৪২৬; ফাজায়িলুল আওকাত-২৩; দার ক্বুতনী আন নুযুল-৭৮,৮১;</div> <div style="text-align: justify;"> হায়ছামী মাজমাউজ যাওয়ায়িদ ১২৯৬২; আলবানী সহীহ আত তারগীব ওয়াত তাহরিব ২৭৭১;সহীহুল জামে ৭৭১;</div> <div style="text-align: justify;"> সুয়ুতী তাফসীরে দুররে মানসুর, সুরা দুখান-৭:৪০৩,</div> <div style="text-align: justify;"> কানযুল উম্মাল-৩৫১৮৩</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (১৩) হযরত আবু হুরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, যখন পনেরই শাবানের রাত হয়, তখন আল্লাহ তায়ালা সকল বান্দাকে ক্ষমা করে দেন, মুশরিক ও অপর ভাইয়ের প্রতি বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত।</div> <div style="text-align: justify;"> মুসনাদে বাযযার ১৬:১৬১ হাঃনং-৯২৬৮;</div> <div style="text-align: justify;"> হায়ছামী মাজমাউজ যাওয়ায়িদ ১২৯৫৮; নুজহাতুল মাজালিস ওয়া মুনতাখাবুন নাফাইস, বাব,ফাদলু শ’বান ওয়া ফাদলু সালাতুত তাসবীহ, ১:১৪৬/১:১৬১</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (১৪) হযরত আয়েশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত,</div> <div style="text-align: justify;"> তিনি বলেন, ‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি</div> <div style="text-align: justify;"> ওয়াসাল্লাম একদা রাতে সালাত আদায় করছিলেন। তিনি সিজদায় গিয়ে দীর্ঘ সময় সিজদায় থাকলেন। এমনকি আমার মনে হলো যে, তাঁর ওফাত হয়ে গেছে। আমি যখন এমনটি দেখলাম, তখন শোয়া থেকে উঠে তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম, ফলে তিনি নড়ে উঠলেন। তখন আমি (বিছানায়) ফিরে গেলাম। অতঃপর যখন তিনি সিজদা থেকে মস্তক উঠালেন এবং নামায শেষ করলেন তখন বললেন, হে আয়েশা, তুমি কি মনে করেছিলে যে নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম তোমার সাথে প্রতারণা করছেন? আমি বললাম, আল্লাহর শপথ, আমি এমনটি মনে করিনি। বরং আপনার দীর্ঘ সিজদার কারনে আমার মনে হয়েছে যে, আপনার ওফাত হয়ে গেছে। তখন তিনি বললেন, তুমি কি জান এটি কোন রাত? আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম অবগত। তিনি বললেন এটি মধ্য শাবানের রাত। আল্লাহ তাআলা এ রাতে তার বান্দাদের প্রতি দৃষ্টিপাত করেন। যারা ক্ষমা প্রার্থনা করে তাদেরকে ক্ষমা করেন, যারা দয়া প্রার্থনা করে তাদেরকে দয়া করেন এবং যারা বিদ্বেষী তাদেরকে তাদের অবস্থাতেই রেখে দেন।</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী শোয়া’বুল ঈমান-৩৬৭৫/৩৫৫৪;</div> <div style="text-align: justify;"> ফাযায়িলুল আওকাত-২৬;</div> <div style="text-align: justify;"> সুয়ুতী আদ দুররুল মান্সুর,সুরা দুখান,৭:৪০৩</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (১৫) হযরত আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, চারটি রাত এমন রয়েছে যেগুলোর ফযীলত তাদের দিনের ন্যায় দিনের ফযীলত রাতের ন্যায়। যাতে আল্লাহ তা’আলা বান্দাহদের কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেন, তাঁর বান্দাদের মুক্ত করেন এবং অফুরন্ত নি’আমত প্রদান করেন। তা হল- কদরের রাত ও তার পরবর্তী দিন, আরাফার রাত ও তার পরবর্তী দিন, শাবানের মধ্য রাত্রি (শবে বরাত) ও তার পরবর্তী দিন, জুম’আর রাত ও তার পরবর্তী দিন।</div> <div style="text-align: justify;"> দায়লামি, কানযুল উম্মাল-৩৫২১৪;</div> <div style="text-align: justify;"> সুয়ুতী জামেউল আহাদীস-৩০৮০</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (১৬) হযরত উসমান বিন আবীল আ’স রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,তিনি বলেন-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন,যখন পনেরই শাবানের রাত হয়,তখন আহবানকারী আহবান করবে এই বলে, আছে কেউ মুক্তিকামী গুনাহ হতে ? তাকে</div> <div style="text-align: justify;"> ক্ষমা করা হবে। কেউ আছে যে কিছু চাইবে তাকে</div> <div style="text-align: justify;"> তা দান করা হবে। প্রত্যেক কামনাকারীকে প্রদান</div> <div style="text-align: justify;"> করা হবে শুধুমাত্র মুশরিক ও ব্যভিচারকারী মহিলা ব্যতীত।</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী শো’আবুল ঈমান হাদীস নং-৩৫৫৫;</div> <div style="text-align: justify;"> ফাজায়েলু আওকাত-২৫;</div> <div style="text-align: justify;"> কানযুল উম্মাল-৩৫১৭৮;</div> <div style="text-align: justify;"> সুয়ুতী তাফসীরে দুররে মানসুর, সুরা দুখান-৭:৪০৩</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (১৭) আতা বিন ইয়াসার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, শা’বানের মধ্য রজনীতে (শবে বরাতে) মানুষের হায়াত পূর্ণ করা হয়। অথচ লোকটি ভ্রমণকারী হিসেবে বের হয়েছে, এমতাবস্থায় তার হায়াত পূর্ণ করা হয়েছে এবং মৃত্যু তালিকায় লিপিবদ্ধ করা হয়েছে এবং বিবাহ করেছে এমতাবস্থায় তার হায়াত শেষ করা হয়েছে ও মৃত্যু তালিকায় লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। অর্থাৎ জীবন, মৃত্যু ইত্যাদি এ রাতে নির্ধারিত হয়।</div> <div style="text-align: justify;"> মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, কিতাবুস সাওম-৭৯২৫;</div> <div style="text-align: justify;"> সুয়ুতী তাফসীরে দুররে মানসুর, সুরা দুখান-৭:৪০৩</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (১৮) হযরত ইকরামা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,</div> <div style="text-align: justify;"> তিনি সুরা দুখানের আয়াত (এ রাতে প্রত্যেক</div> <div style="text-align: justify;"> প্রজ্ঞাপূর্ণ কাজের ফয়সালা দেওয়া হয়।</div> <div style="text-align: justify;"> আয়াত-৪)এর তাফসীরে বলেন, শাবানের মধ্য</div> <div style="text-align: justify;"> রজনীতে আল্লাহ তায়ালা পরবর্তী বছরে যে সকল</div> <div style="text-align: justify;"> ঘটনা সংগঠিত হবে (বাজেট) তা লিপিবদ্ধ করবেন যারা মৃত্যু বরণ করবে তাদের মধ্য থেকে কারো কারো হায়াত বৃদ্ধি করা হবে এবং যারা আল্লাহর পবিত্র গৃহের তাওয়াফ করবে অর্থাৎ হজ্জ্ব আদায় করবে তাদের নাম লিপিবদ্ধ করা হবে। অতঃপর দের মধ্যে কোন কিছু বৃদ্ধি পাবে না এবং তাদের মধ্য হতে কমতিও হবে না।</div> <div style="text-align: justify;"> সুয়ুতী আদ দুররুল মান্সুর,সুরা দুখান,৭:৪০১; শিহাব উদ্দীন আলুসী রুহুল মা’আনী, সুরা দুখান,১৩:১১২/ ১৮:৪২৭;</div> <div style="text-align: justify;"> ইবনে জারীর তাবারী তাফসীরে ত্ববারী</div> <div style="text-align: justify;"> জামেউল বয়ান, সুরা দুখান,২২:১০;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে সা’লাবী ৮:৩৪৯;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে বগভী, সুরা দুখান ৪:১৭৩;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে মাযহারী ৮:৩৬৮</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (১৯) উসমান বিন মুগীরাহ বিন আখফাশ রাদ্বিয়াল্লাহু</div> <div style="text-align: justify;"> আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ</div> <div style="text-align: justify;"> সাল্লাল্লাহু আলায়হি অয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন,</div> <div style="text-align: justify;"> শবে বরাতে এক শা’বান হতে আর এক শা’বানের</div> <div style="text-align: justify;"> মধ্যকার হায়াত কর্তন করা হয়। অথচ মানুষ বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় সন্তান সন্ততি জন্ম দেয়</div> <div style="text-align: justify;"> এমতাবস্থায় তার নাম মৃত্যুর তালিকায় নেয়া হয়।</div> <div style="text-align: justify;"> (হাদিসটি হযরত আবু হুরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতেও বর্ণিত হয়েছে।)</div> <div style="text-align: justify;"> বায়হাক্বী শো’আবুল ঈমান হাদীস নং-৩৫৫৮;</div> <div style="text-align: justify;"> শিহাব উদ্দীন আলুসী রুহুল মা’আনী, সুরা</div> <div style="text-align: justify;"> দুখান,১৩:১১২/১৮:৪২৭;</div> <div style="text-align: justify;"> ইবনে জারীর তাবারী তাফসীরে ত্ববারী জামেউল বয়ান, সুরা দুখান,২২:১০;</div> <div style="text-align: justify;"> কানযুল উম্মাল-৪২৭৮০;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে সা’লাবী ৮:৩৪৯;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে খাজিন ৪:১১২/১১৬;</div> <div style="text-align: justify;"> শওকানী ফাতহুল ক্বাদীর, সুরা দুখান,৪:৬৫৫; সুয়ুতী জামেউল আহাদীস-১০৯১৭;</div> <div style="text-align: justify;"> দায়লামী ২:৭৩-২৪১০;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে বগভী সুরা দুখান ৪:১৭৪;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে মাযহারী ৮:৩৬৮</div> <div style="text-align: justify;"> সুয়ুতী আদ দুররুল মান্সুর, সুরা দুখান,৭:৪০১;</div> <div style="text-align: justify;"> শওকানী ফাতহুল ক্বাদীর, সুরা দুখান ৪:৬৫৫; মুসনাদে দায়লামী-২৪১০</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (২০) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদ্বিয়ায়াল্লাহু</div> <div style="text-align: justify;"> আনহু হতে বর্ণিত, শা’বানের মধ্য রজনীতে যাবতীয় বিষয়ের ফয়সালা করা হয় এবং উহা রমযানের ২৭ তারিখ ক্বদরের রাতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের দায়িত্বশীলদের নিকট সোপর্দ করা হয়।</div> <div style="text-align: justify;"> শিহাব উদ্দীন আলুসী রুহুল মা’আনী,সুরা</div> <div style="text-align: justify;"> দুখান,১৩:১১২/১৮:৪২৭</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (২১) হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদ্বিয়ায়াল্লাহু</div> <div style="text-align: justify;"> আনহু হতে বর্ণিত, নিশ্চই আল্লাহ্ তা’আলা</div> <div style="text-align: justify;"> শা’বানের মধ্য রজনীতে যাবতীয় বিষয়ের ফয়সালা করেন এবং উহা ক্বদরের রাতে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের দায়িত্বশীলদের নিকট সোপর্দ করেন।</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে বগভী, সুরা দুখান ৪:১৭৪;</div> <div style="text-align: justify;"> তাফসীরে খাযিন, সুরা দুখান ৪:১১৬,</div> <div style="text-align: justify;"> আল লুবাব ফি উলুমিল কিতাব ১৭:৩১১; তাফসীরে মাযহারী ৮:৩৬৮</div> <br /> <div dir="ltr"> </div> <div style="text-align: justify;"> (২২) হযরত আবু উমামাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত,তিনি বলেন এমন পাঁচটি রাত আছে যে রাতগুলোয় দু’আ ফেরত হয়না। ওইগুলো হল-জুমু’আর রাত,রজব মাসের প্রথম রাত,শ’বান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত এবং দুই ঈদের রাত অর্থাৎ ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার রাত।</div> <div style="text-align: justify;"> সুয়ুতী জামেউল আহাদীস-১১৯৭৯; দায়লামী</div> </div>

শবে বরাত সম্পর্কিত ২২টি হাদিস

ফজিলতময় শবে বরাতের ২২ টি সহিহ হাদীসঃ ________________________________ (১) উম্মুল মুমীনিন হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রাদিয়াল্লাহু আনহ...

Read more »

কিতাবঃ সকালে ও সন্ধ্যায় জিকির (সম্পূর্ণ)

<p dir="ltr"><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/search/label/%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%83%20%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B0?m=0">কিতাবঃ সকালে ও সন্ধ্যায় জিকির</a><br> সংকলকঃ মাসুম বিল্লাহ <u>সানি</u></p> <p dir="ltr"><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/search/label/%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%83%20%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B0?m=0">সকালে ও সন্ধ্যায় জিকির পুরো বইটি পড়তে (Click Here)</a></p> <p dir="ltr">সকালে ও সন্ধ্যায় জিকিরঃ দোয়া<br> ★<br> দুআর বিভিন্ন দিক ও দুআর ফযিলত ও উপকারিতা<br> ★<br> সকাল ও বিকালের যিক্‌রসমূহ<br> ★<br> সালাতের দো‘আ সমূহ<br> ★<br> সালাম ফিরানোর পর যিকরসমূহ<br> ★<br> ইসতিখারার সালাতের দো‘আ<br> ★<br> ঘুমানোর যিক্‌রসমূহ<br> ★<br> বিত্‌রের কুনুতের দো‘আ<br> ★<br> দুঃখ ও দুশ্চিন্তার সময় পড়ার দো‘আ<br> ★<br> বিপদের সময় দো‘আ<br> ★<br> মৃত্যু সম্পর্কিত দোয়া<br> ★<br> খাওয়ার পূর্বে এবং পরে দো‘আ<br> ★<br> বিবাহ সম্পর্কিত দোয়া<br> ★<br> আল্লাহ যা দ্বারা দাজ্জাল থেকে হেফাযত করবেন<br> ★<br> ভ্রমন সম্পর্কিত দোয়া<br> ★<br> বৈঠকের কাফ্‌ফারা (ক্ষতিপূরণ) দোয়া<br> ★<br> দরূদ পাঠের ফযীলত<br> ★<br> ক্ষমাপ্রার্থনা ও তাওবা করা<br> ★<br> বিবিধ কল্যাণ ও সামষ্টিক কিছু আদব</p> <p dir="ltr"><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/search/label/%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%83%20%E0%A6%B8%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0%20%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B0?m=0">সকালে ও সন্ধ্যায় জিকির পুরো বইটি পড়তে (Click Here)</a></p>

কিতাবঃ সকালে ও সন্ধ্যায় জিকির (সম্পূর্ণ)

কিতাবঃ সকালে ও সন্ধ্যায় জিকির সংকলকঃ মাসুম বিল্লাহ সানি সকালে ও সন্ধ্যায় জিকির পুরো বইটি পড়তে (Click Here) সকালে ও সন্ধ্যায় জিকিরঃ দোয়া ...

Read more »

কিতাবঃ দলিলসহ নামাজের মাসায়েল (সম্পূর্ণ)

<p dir="ltr">কিতাবঃ দলিলসহ নামাজের মাসায়েল<br> লেখকঃ মোহাম্মদ আব্দুল মতিন<br> সংকলকঃ মাসুম বিল্লাহ সানি</p> <p dir="ltr">★ <a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/search/label/%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%83%20%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%B9%20%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2?m=0">সকল পোস্ট পড়তে এখানে ক্লিক করুন (Click Here)</a></p> <p dir="ltr">দলিলসহ নামাজের মাসায়েল (পর্ব ভূমিকা)<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল (পর্ব ১) জোড় শব্দে ইকামত দেওয়ার দলিল<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ২)বেজোড় ইকামত সম্পর্কে আনাস রা. বর্ণিত হাদীসটির ব্যাখ্যা :<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৩)বেজোড় ইকামতের আরো কতিপয় হাদীস ও সেগুলোর মান :<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৪)নামাযে কব্জির উপর হাত বেঁধে নাভির নীচে রাখা সুন্নত<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৫)একটি ভুলব্যাখ্যা<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৬)নাভির নীচে হাত রাখার দলিল<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৭)বুকের উপর হাত বাঁধার হাদীস : একটু পর্যালোচনা<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৮)ইমাম তিরমিযীর যুগ পর্যন্ত বুকে হাত বাঁধার প্রচলন ছিল না<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৯)বিশেষ জ্ঞাতব্য<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ১০)ছানা কোনটি পড়া উত্তম?<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ১১)মুকতাদী সূরা ফাতেহা পড়বে না<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ১২)সিররী নামাযে ফাতেহা না পড়ার দলিল<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ১৩) বিশেষ জ্ঞাতব্য ১ :<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ১৪) রুকু পেলে রাকাত পাওয়া হয় মর্মে আরব বিশ্বের আলেম-উলামার ফতোয়া :<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ১৫) একটি নতুন বিভ্রান্তি:<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ১৬) বিশেষ জ্ঞাতব্য ২ :<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ১৭) আরো কয়েকটি হাদীস সম্পর্কে :<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ১৮) জালিয়াতির আরেক রূপ<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ১৯) নামাযে নিমস্বরে আমীন বলা সুন্নত<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ২০) ইমামের আস্তে আমীন বলার দলিল:<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ২১) সাহাবী এবং তাবেয়ীগণের আমল ও ফতোয়া<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ২২) জোরে আমীন বলা শিক্ষা দানের উদ্দেশ্যে ছিল<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ২৩) মুকতাদীর আস্তে আমীন বলার দলিল<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ২৪)জোরে আমীন বলার হাদীস : একটু পর্যালোচনা<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ২৫)শুধু তাকবীরে তাহরীমার সময় রফয়ে ইয়াদাইন সুন্নত<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ২৬)শুধু তাকবীরে তাহরীমার সময় রফয়ে ইয়াদাইনের দলিল<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ২৭)রফয়ে ইয়াদাইন কত জায়গায় ছিল?<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ২৮) বাড়াবাড়ি কাম্য নয়<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ২৯)বিশেষ জ্ঞাতব্য :<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৩০)এখানে কয়েকটি বিষয় লক্ষণীয় :<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৩১)নিজের পাতা জালে নিজেই আটক<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৩২)রফয়ে ইয়াদায়নের হাদীস সংখ্যা<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৩৩)জালিয়াতির আরেক চিত্র<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৩৪)হাতের পূর্বে হাঁটু রাখার দলিল<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৩৫)সংখ্যাগরিষ্ঠ আলেমের আমল :<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৩৬)আলবানী সাহেবের বক্তব্য : কিছু পর্যালোচনা<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৩৭)হাঁটুর পূর্বে হাত রাখার দলিল : একটু পর্যালোচনা<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৩৮)আলবানী সাহেবের দাবি : একটু পর্যালোচনা<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৩৯)একটি উদ্ধৃতি প্রসঙ্গে :<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৪০)সোজা উঠে দাঁড়ানোর দলিল :<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৪১)বৈঠক সম্পর্কিত হাদীসটির জবাব:<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৪২)আলবানী সাহেবের বাড়াবাড়ি<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৪৩)ইমাম আহমদের মাযহাব<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৪৪)ইসহাক ইবনে রাহুয়ার মাযহাব<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৪৫)তাশাহহুদে বসার সুন্নত পদ্ধতি<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৪৬)জুমআর আগের ও পরের সুন্নত<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৪৮)ঈদের নামাযে অতিরিক্ত ছয় তাকবীর হবে<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৪৯)সাহাবীগণের আমল<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৫০)১২ তাকবীরের হাদীসগুলো সম্পর্কে পর্যালোচনা<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৫১)দলাদলি কাম্য নয়<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৫২)জানাযার নামায পড়ার পদ্ধতি<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৫৩)তাবেয়ীগণের ফতোয়া<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৫৪)তারাবী বিশ রাকাত পড়া সুন্নত<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৪৭)সাহাবায়ে কেরামের আমল:<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৫৫)যয়ীফ হাদীস কি গ্রহণযোগ্য নয়?<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৫৬)২১ ও ২৩ এর মধ্যে সমন্বয়<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৫৭)১৩ রাকআতের ব্যাখ্যা<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৫৮)ইয়াযীদ ইবনে খুসায়ফা সম্পর্কে জালিয়াতি:<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৫৯) কিছু আপত্তি ও তার জবাব<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৬০) সাহাবায়ে কেরামের ইজমা বা ঐক্যমত<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৬১)জালিয়াতি কেন?<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৬২)আট রাকাতের দলিল : কিছু পর্যালোচনা<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৬৩)মহিলাদের নামায-পদ্ধতি পুরুষের নামাযের মত নয়<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৬৪)চার ইমামের ফিকহের আলোকে:<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৬৫)উমরী কাযা : কুরআন-সুন্নাহর আলোকে<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৬৬)কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৬৭)বিতর নামায পড়ার তরীকা<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল : (পর্ব ৬৮)এক সালামে তিন রাকাত বিতর ও দ্বিতীয় রাকাতে তাশাহ্হুদ<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল (পর্ব ৬৯)বিতর নামায মাগরিবের মত দুই বৈঠক ও এক সালামে<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল (পর্ব ৭০)এক রাকাত বিতর পড়া<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল (পর্ব ৭১)বিতর সালাত: পরিশিষ্ট (প্রথম অংশ)<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল (পর্ব ৭২)বিতর সালাত: পরিশিষ্ট (দ্বিতীয় অংশ)<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল (পর্ব ৭৩)বিতর সালাত: পরিশিষ্ট (তৃতীয় অংশ)<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল (পর্ব ৭৪)বিতর সালাত: পরিশিষ্ট (চতুর্থ-অংশ)<br> ★<br> দলিলসহ নামাজের মাসায়েল (পর্ব ৭৫) বিতর সালাত: পরিশিষ্ট (পঞ্চম-অংশ)</p> <p dir="ltr"><a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/search/label/%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%83%20%E0%A6%A6%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A6%B8%E0%A6%B9%20%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%87%E0%A6%B2?m=0">সকল পোস্ট পড়তে এখানে ক্লিক করুন (Click Here)</a></p>

কিতাবঃ দলিলসহ নামাজের মাসায়েল (সম্পূর্ণ)

কিতাবঃ দলিলসহ নামাজের মাসায়েল লেখকঃ মোহাম্মদ আব্দুল মতিন সংকলকঃ মাসুম বিল্লাহ সানি ★ সকল পোস্ট পড়তে এখানে ক্লিক করুন (Click Here) দলিলসহ...

Read more »

বিবিধ কল্যাণ ও সামষ্টিক কিছু আদব

<p dir="ltr"></p><p dir="ltr"><b>বিবিধ কল্যাণ ও সামষ্টিক কিছু আদব</b></p><p dir="ltr">নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “যখন রাত্রি অন্ধকার হবে,” অথবা (বলেছেন) “তোমরা সন্ধায় উপনীত হবে, তখন তোমরা তোমাদের শিশুদেরকে আগলে রাখবে; কারণ, তখন শয়তানরা ছড়িয়ে পড়তে থাকে। তারপর যখন রাতের একটা সময় অতিবাহিত হবে, তখন তাদের ছেড়ে দিবে। আর তোমরা দরজাগুলো বন্ধ করবে এবং আল্লাহ্‌র নাম নিবে; কেননা শয়তান কোনো বন্ধ দরজা খুলে না। আর তোমরা তোমাদের পানপাত্রসমূহ বেঁধে রাখবে এবং আল্লাহ্‌র নাম নিবে। আর তোমরা তোমাদের থালা-বাসন ঢেকে রাখবে এবং আল্লাহ্‌র নাম নিবে, যদিও সামান্য কিছু তার উপর রাখ। আর তোমরা তোমাদের ঘরের প্রদীপগুলো নিভিয়ে রাখবে।”[1]  </p><p dir="ltr">وَصَلَّى اللَّهُ وَسَلَّمَ وَبَارَكَ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِهِ وَأَصْحَابِهِ أَجْمَعِينَ.</p><p dir="rtl">আল্লাহ্ দরূদ ও সালাম এবং বরকত বর্ষণ করুন আমাদের নবী মুহাম্মাদ, তাঁর বংশধর ও তাঁর সকল সাহাবীগণের উপর।</p><p dir="ltr"> </p><p dir="ltr"><b>ফুটনোট</b></p><p dir="ltr">বুখারী, ফাতহুল বারীসহ, ১০/৮৮; নং ৫৬২৩; মুসলিম, ৩/১৫৯৫, নং ২০১২।</p><p dir="ltr"> </p>

বিবিধ কল্যাণ ও সামষ্টিক কিছু আদব

বিবিধ কল্যাণ ও সামষ্টিক কিছু আদব নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “যখন রাত্রি অন্ধকার হবে,” অথবা (বলেছেন) “তোমরা সন্ধায় উপনীত হবে, ত...

Read more »

ক্ষমাপ্রার্থনা ও তাওবা করা

<p dir="ltr"></p><p dir="ltr"><b>ক্ষমাপ্রার্থনা ও তাওবা করা</b></p><p dir="ltr">(১) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,  “আল্লাহ্‌র শপথ, নিশ্চয় আমি দৈনিক সত্তর -এর অধিকবার আল্লাহ্‌র কাছে ক্ষমা চাই এবং তাওবা করি।”[1]</p><p dir="ltr">(২) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, “হে মানুষ, তোমরা আল্লাহ্‌র কাছে তাওবা কর, নিশ্চয় আমি আল্লাহ্‌র কাছে দৈনিক একশত বার তাওবা করি।”[2]</p><p dir="ltr">(৩) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, “যে ব্যক্তি বলবে,</p><p dir="ltr"><b>«أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ الْعَظيمَ الَّذِي لاَ إِلَهَ إِلاَّ هُوَ الْحَيُّ القَيّوُمُ وَأَتُوبُ إِلَيهِ».</b></p><p dir="rtl"><i>(আস্তাগফিরুল্লা-হাল ‘আযীমল্লাযী লা ইলা-হা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কায়্যূমু ওয়া আতূবু ইলাইহি)।</i></p><p dir="ltr">‘আমি মহামহিম আল্লাহ্‌র নিকট ক্ষমা চাই, যিনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তিনি চিরস্থায়ী, সর্বসত্তার ধারক। আর আমি তাঁরই নিকট তওবা করছি।’ আল্লাহ তাকে মাফ করে দিবেন যদিও সে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়নকারী হয়।”[3]</p><p dir="ltr">(৪) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, “রব একজন বান্দার সবচেয়ে বেশি নিকটবর্তী হয় রাতের শেষ প্রান্তে, সুতরাং যদি তুমি যদি সে সময়ে আল্লাহ্‌র যিক্‌রকারীদের অন্তর্ভুক্ত হতে সক্ষম হও, তবে তা-ই হও।”[4]  </p><p dir="ltr">(৫) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, “একজন বান্দা তার রবের সবচেয়ে কাছে তখনই থাকে, যখন সে সিজদায় যায়, সুতরাং তোমরা তখন বেশি বেশি করে দো‘আ কর।”[5]</p><p dir="ltr">(৬) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, “নিশ্চয় আমার অন্তরেও ঢাকনা এসে পড়ে, আর আমি দৈনিক আল্লাহ্‌র কাছে একশত বার ক্ষমা প্রার্থনা করি।”[6]</p><p dir="ltr"> </p><p dir="ltr"><b>ফুটনোট</b></p><p dir="ltr">বুখারী, ফাতহুল বারীসহ, ১১/১০১, নং ৬৩০৭।মুসলিম, ৪/২০৭৬, নং ২৭০২।আবূ দাউদ ২/৮৫, নং ১৫১৭; তিরমিযী ৫/৫৬৯, নং ৩৫৭৭; আল-হাকিম এবং সহীহ বলেছেন, তার সাথে ইমাম যাহাবী ঐকমত্য পোষণ করেছেন, ১/৫১১, আর শাইখুল আলবানীও সহীহ বলেছেন। দেখুন, সহীহুত তিরমিযী ৩/১৮২, জামেউল উসূল লি আহাদীসির রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ৪/৩৮৯-৩৯০, আরনাঊত এর সম্পাদনাসহ।তিরমিযী নং ৩৫৭৯, নাসায়ী, ১/২৭৯ নং ৫৭২; হাকেম ১/৩০৯। আরও দেখুন, সহীহুত তিরমিযী, ৩/১৮৩; জামে‘উল উসূল, আরনাউতের তাহকীকসহ ৪/১৪৪।মুসলিম, ১/৩৫০; নং ৪৮২।মুসলিম, ৪/২০৭৫, নং ২৭০২। ইবনুল আসীর বলেন, «ليُغان على قلبي» এর অর্থ হচ্ছে, ঢাকা পড়ে যায়, পর্দাবৃত হয়ে যায়। উদ্দেশ্য ভুলে যাওয়া; কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বদা যিক্‌র, নৈকট্য ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকতেন। তাই যখন কোনো সময় এ ব্যাপারে সামান্যতম ব্যাঘাত ঘটত অথবা ভুলে যেতেন, তখনি তিনি এটাকে নিজের জন্য গুনাহ মনে করতেন, সাথে সাথে তিনি ইস্তেগফার বা ক্ষমাপ্রার্থনার দিকে দ্রুত ধাবিত হতেন। দেখুন, জামে‘উল উসূল ৪/৩৮৬।</p>

ক্ষমাপ্রার্থনা ও তাওবা করা

ক্ষমাপ্রার্থনা ও তাওবা করা (১) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,  “আল্লাহ্‌র শপথ, নিশ্চয় আমি দৈনিক সত্তর -এর অধিকবার আল্লাহ্‌...

Read more »

দরূদ পাঠের ফযীলত

<p dir="ltr"><b>দরূদ পাঠের ফযীলত</b></p><p dir="ltr"><b>১. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর দরূদ পাঠের ফযীলত</b></p><p dir="ltr">(১) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “যে ব্যক্তি আমার উপর একবার দরূদ পাঠ করবে, তার বিনিময়ে আল্লাহ্ তার উপর দশবার দরুদ পাঠ করবেন।”[1]</p><p dir="ltr">(২) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, “তোমরা আমার কবরকে ঈদ তথা সম্মিলনস্থলে পরিণত করবে না, আর তোমরা আমার উপর দরূদ পাঠ কর; কেননা তোমাদের দরূদ আমার কাছে পৌঁছে যায়, তোমরা যেখানেই থাক না কেন।”[2]</p><p dir="ltr">(৩) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, “যার সামনে আমার নাম উল্লেখ করা হলো অতঃপর সে আমার উপর দরূদ পড়লো না, সে-ই কৃপণ।”[3]</p><p dir="ltr">(৪) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, “পৃথিবীতে আল্লাহর একদল ভ্রাম্যমাণ ফেরেশতা রয়েছে যারা উম্মতের পক্ষ থেকে প্রেরিত সালাম আমার কাছে পৌঁছিয়ে দেয়।”[4]</p><p dir="ltr">(৫) রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, “যখন কোনো ব্যক্তি আমাকে সালাম দেয়, তখন আল্লাহ আমার রূহ ফিরিয়ে দেন, যাতে আমি সালামের জবাব দিতে পারি।”[5]</p><p dir="ltr"> </p><p dir="ltr"><b>২. সালামের প্রসার</b></p><p dir="ltr">(১) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “তোমরা ঈমানদার না হওয়া পর্যন্ত জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। আর তোমরা পরস্পরকে না ভালোবাসা পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না।  আমি কি তোমাদের এমন কিছু শিখিয়ে দিবো না যা করলে তোমরা পরস্পরকে ভালবাসবে? (তা হলো) তোমরা নিজেদের মধ্যে সালামের ব্যাপক প্রসার ঘটাও।”[6]</p><p dir="ltr">(২) “তিনটি জিনিস যে ব্যক্তি একত্রিত করতে পারবে সে ঈমান একত্রিত করল, (১) নিজের ব্যাপারেও ইনসাফ করা, (২) জগতের সকলকে সালাম দেওয়া, আর (৩) অল্প সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তা থেকে ব্যয় করা।”[7]</p><p dir="ltr">(৩) ‘আবদুল্লাহ ইবন ‘আমর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা থেকে বর্ণিত, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করলো, ইসলামের কোন কাজটি শ্রেষ্ঠ? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, “তুমি খাবার খাওয়াবে এবং তোমার পরিচিত-অপরিচিত সকলকে সালাম দিবে।”[8]</p><p dir="ltr"> </p><p dir="ltr"><b>৩. কাফের সালাম দিলে কীভাবে জবাব দিবে</b></p><p dir="ltr">“আহলে কিতাব তথা ইয়াহূদী ও নাসারারা যখন তোমাদেরকে সালাম দিবে, তখন তোমরা বলবে,</p><p dir="ltr"><b>«وَعَلَيْكُمْ»</b></p><p dir="rtl"><i>(ওয়া ‘আলাইকুম।)</i></p><p dir="ltr">“আর তোমাদেরও উপর।”[9]</p><p dir="ltr"> </p><p dir="ltr"><b>ফুটনোট</b></p><p dir="ltr">হাদীসটি সংকলন করেছেন, মুসলিম ১/২৮৮, নং ৩৮৪।আবূ দাউদ ২/২১৮, নং ২০৪৪; আহমাদ ২/৩৬৭, নং ৮৮০৪। আর শাইখ আলবানী একে সহীহ আবি দাঊদে ২/৩৮৩, সহীহ বলেছেন।তিরমিযী, ৫/৫৫১, নং ৩৫৪৬, ইত্যাদি। আরও দেখুন, সহীহুল জামে‘ ৩/২৫; সহীহুত তিরমিযী, ৩/১৭৭।নাসাঈ, ৩/৪৩, নং ১২৮২; হাকেম, ২/৪২১। আর শাইখ আলবানী একে সহীহুন নাসাঈ ১/২৭৪, সহীহ বলেছেন।আবূ দাউদ, নং ২০৪১। আর শাইখ আলবানী সহীহ আবি দাউদে ১/৩৮৩, একে হাসান হাদীস বলেছেন।মুসলিম ১/৭৪, নং ৫৪; আহমাদ, নং ১৪৩০; আর শব্দ তাঁরই। মুসলিমের শব্দ হচ্ছে, “লা তাদখুলূনা...” ‘তোমরা প্রবেশ করবে না...’।বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) ১/৮২, নং ২৮; আম্মার রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে মাওকূফ ও মু‘আল্লাক হিসেবে।বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) ১/৫৫, নং ১২; মুসলিম ১/৬৫, নং ৩৯।বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) ১১/৪২, নং ৬২৫৮; মুসলিম ৪/১৭০৫, নং ২১৬৩।</p>

দরূদ পাঠের ফযীলত

দরূদ পাঠের ফযীলত ১. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর দরূদ পাঠের ফযীলত (১) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “যে ব্যক্তি আমার...

Read more »

আল্লাহ যা দ্বারা দাজ্জাল থেকে হেফাযত করবেন

<p dir="ltr"><b>আল্লাহ যা দ্বারা দাজ্জাল থেকে হেফাযত করবেন</b></p><p dir="ltr"><b>১. আল্লাহ যা দ্বারা দাজ্জাল থেকে হেফাযত করবেন</b></p><p dir="ltr">“যে ব্যক্তি সূরা কাহফের প্রথম দশটি আয়াত মুখস্থ করবে, তাকে দাজ্জাল থেকে রক্ষা করা হবে।”[1]</p><p dir="ltr">অনুরূপভাবে প্রতি নামাযের শেষ বৈঠকে তাশাহহুদের পর তার (দাজ্জালের) বিপর্যয় থেকে রক্ষা পাবার জন্য আল্লাহ্‌র নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করতে হবে।”[2]</p><p dir="ltr"> </p><p dir="ltr"><b>২. দুষ্ট শয়তানদের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে যা বলবে</b></p><p dir="ltr"><b>«أَعُوذُ بكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّاتِ الَّتِي لاَ يُجَاوِزُهُنَّ بَرٌّ وَلاَ فَاجِرٌ: مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ، وَبَرَأَ وَذَرَأَ، وَمِنْ شَرِّ مَا يَنْزِلُ مِنَ السَّمَاءِ، وَمِنْ شَرِّ مَا يَعْرُجُ فيهَا، وَمِنْ شَرِّ مَا ذَرَأَ فِي الْأَرْضِ، وَمِنْ شَرِّ مَا يَخْرُجُ مِنْهَا، وَمِنْ شَرِّ فِتَنِ اللَّيْلِ وَالنَّهَارِ، وَمِنْ شَرِّ كُلِّ طَارِقٍ إِلاَّ طَارِقاً يَطْرُقُ بِخَيْرٍ يَا رَحْمَنُ».</b></p><p dir="rtl"><i>(আ‘ঊযু বিকালিমা-তিল্লা-হিত্-তা-ম্মা-তিল্লাতী লা ইয়ুজাউইযুহুন্না বাররুন ওয়ালা ফা-জিরুম মিন শাররি মা খালাক্বা, ওয়া বারা’আ, ওয়া যারা’আ, ওয়ামিন শাররি মা ইয়ানযিলু মিনাস্ সামা-য়ি, ওয়ামিন শাররি মা যারাআ ফিল আরদ্বি, ওয়ামিন শাররি মা ইয়াখরুজু মিনহা, ওয়ামিন শাররি ফিতানিল-লাইলি ওয়ান-নাহা-রি, ওয়ামিন শাররি কুল্লি ত্বা-রিকিন ইল্লা ত্বা-রিকান ইয়াত্বরুকু বিখাইরিন, ইয়া রহ্‌মানু)।</i></p><p dir="ltr">“আমি আল্লাহ্‌র ঐ সকল পরিপূর্ণ বাণীসমূহের সাহায্যে আশ্রয় চাই যা কোনো সৎলোক বা অসৎলোক অতিক্রম করতে পারে না— আল্লাহ যা সৃষ্টি করেছেন, অস্তিত্বে এনেছেন এবং তৈরি করেছেন তার অনিষ্ট থেকে, আসমান থেকে যা নেমে আসে তার অনিষ্ট থেকে, যা আকাশে উঠে তার অনিষ্ট থেকে, যা পৃথিবীতে তিনি সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট থেকে, যা পৃথিবী থেকে বেরিয়ে আসে তার অনিষ্ট থেকে, দিনে-রাতে সংঘটিত ফেতনার অনিষ্ট থেকে, আর রাত্রিবেলা হঠাৎ করে আগত অনিষ্ট থেকে, তবে রাতে আগত যে বিষয় কল্যাণ নিয়ে আসে তা ব্যতীত; হে দয়াময়!”[3]</p><p dir="ltr"> </p><p dir="ltr"><b>ফুটনোট</b></p><p dir="ltr">মুসলিম ১/৫৫৫, নং ৮০৯; অন্য বর্ণনায় এসেছে, সূরা কাহাফের শেষাংশ, ১/৫৫৬, নং ৮০৯।দেখুন, এ গ্রন্থের হাদীস নং ৫৫, ও হাদীস নং ৫৬, পৃ.   ।আহমাদ ৩/৪১৯, নং ১৫৪৬১, সহীহ সনদে। আর ইবনুস সুন্নী, নং ৬৩৭; আরনাঊত তার ত্বাহাভীয়ার তাখরীজে এর সনদকে বিশুদ্ধ বলেছেন, পৃ.১৩৩। আরও দেখুন, মাজমা‘উয যাওয়ায়েদ ১০/১২৭।</p>

আল্লাহ যা দ্বারা দাজ্জাল থেকে হেফাযত করবেন

আল্লাহ যা দ্বারা দাজ্জাল থেকে হেফাযত করবেন ১. আল্লাহ যা দ্বারা দাজ্জাল থেকে হেফাযত করবেন “যে ব্যক্তি সূরা কাহফের প্রথম দশটি আয়াত মুখস্থ করবে...

Read more »