রাসুলুল্লাহ ﷺ এর ইলমে গায়েব (অদৃশ্যের জ্ঞান) ও সিরিয়া সম্পর্কে ভবিষ্যৎবানীঃ
আখেরী জামানায় শাম দেশ হচ্ছে গোঠা পৃথিবীর প্রাণ ভোমরা, সিরিয়া অশান্ত মানেই পুরো পৃথিবী অশান্ত প্রতি মুহুর্তে মনে পড়ছে রসুল সা: এর নিচের ভবিষ্যবাণীটিঃ
ইবনুল মুসাইয়াব (রাঃ) হতে বর্নিত তিনি বলেন
রাসুল (সঃ) বলেছেন
শাম দেশে সিরিয়ায় ব্যাপক ফিতনা দেখা দিবে
যখন উক্ত দেশের কোন প্রান্তের ফিতনা একটু
শান্ত হবে তখনই অন্য প্রান্ত উত্তপ্ত হয়ে
উঠবে।
(কিতাবুল আল -ফিতান -৬৭৩)
রাসুল (সঃ) বলেছেন
শাম দেশে সিরিয়ায় ব্যাপক ফিতনা দেখা দিবে
যখন উক্ত দেশের কোন প্রান্তের ফিতনা একটু
শান্ত হবে তখনই অন্য প্রান্ত উত্তপ্ত হয়ে
উঠবে।
(কিতাবুল আল -ফিতান -৬৭৩)
আজ আমরা সেই পরিস্থিতির মুখোমুখি ।
সিরিয়ার শত হাজার বাবার আর্তনাদ...
সিরিয়ার শত হাজার মায়ের আর্তনাদ
সিরিয়ার শত হাজার বোন ও ভাইয়ের আর্তনাদ
সিরিয়ার শত হাজার হাজার নিষ্পাপ শিশুদের আর্তনাদ। হে আল্লাহ তাদেরকে আপনি হেফাযত করুন।
সিরিয়ার শত হাজার মায়ের আর্তনাদ
সিরিয়ার শত হাজার বোন ও ভাইয়ের আর্তনাদ
সিরিয়ার শত হাজার হাজার নিষ্পাপ শিশুদের আর্তনাদ। হে আল্লাহ তাদেরকে আপনি হেফাযত করুন।
সিরীয়ার গূতা শহর সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর হাদিসে ভবিষ্যৎবাণীঃ
بَابٌ فِي الْمَعْقِلِ مِنَ المَلَاحِمِ
حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَمْزَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ جَابِرٍ، حَدَّثَنِي زَيْدُ بْنُ أَرْطَاةَ، قَالَ: سَمِعْتُ جُبَيْرَ بْنَ نُفَيْرٍ، يُحَدِّثُ، عَنْ أَبِي الدَّرْدَاءِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: إِنَّ فُسْطَاطَ الْمُسْلِمِينَ يَوْمَ الْمَلْحَمَةِ بِالْغُوطَةِ، إِلَى جَانِبِ مَدِينَةٍ يُقَالُ لَهَا: دِمَشْقُ، مِنْ خَيْرِ مَدَائِنِ الشَّامِ صحيح
পরিচ্ছদঃ ৬. তুমুল যুদ্ধে মুসলিমদের স্থান
পরিচ্ছদঃ ৬. তুমুল যুদ্ধে মুসলিমদের স্থান
৪২৯৮। আবূ দারদা (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যুদ্ধের দিন মুসলিমদের শিবির স্থাপন করা হবে ‘গূতা’ নামক শহরে, যা সিরিয়ার সর্বোত্তম শহর দামিশকের পাশে অবস্থিত।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
গ্রন্থের নামঃ সুনান আবূ দাউদ
হাদিস নম্বরঃ [4298]
অধ্যায়ঃ ৩২/ যুদ্ধ-সংঘর্ষ (كتاب الملاحم)
এছাড়াও ইমাম আহমাদ থেকে বর্ণিত।
গ্রন্থের নামঃ সুনান আবূ দাউদ
হাদিস নম্বরঃ [4298]
অধ্যায়ঃ ৩২/ যুদ্ধ-সংঘর্ষ (كتاب الملاحم)
এছাড়াও ইমাম আহমাদ থেকে বর্ণিত।