আল্লাহর কাছে কাবার চেয়ে মুমিনের সম্মান অনেক বেশী

<p dir="ltr"><br>عن عبد الله بن عمر رضى الله عنهما قال رايت رسول الله صلى الله عليه و سلم يطوف با الكعبة و يقول ما اطيبك و اطيب ريحك ما اعظمك و اعظم حرمتك والذى نفس محمد بيده حرمة المؤمن اعظم عند الله حرمة منك ( رواه الترمذى و ابن ماجه)<br>হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি দেখেছি রাসূলুল্লাহ (দঃ) কাবা শরীফ তাওয়াফ করছেন এবং কাবা শরীফকে সম্বোধন করে বলছেন, তোমার পবিত্রিতা, তোমার সুগন্ধি, তোমার মর্যাদা এবং তোমার সম্মান কতইনা বেশি! সেই সত্তার কসম! যিনির হাতে (আমি) মুহাম্মদ (দঃ) এর জান।<br>একজন মু'মিনের সম্মান আল্লাহর কাছে তোমার (কাবার) সম্মানের চেয়েও বেশি।<br>(তিরমিযী শরীফ ২য় খন্ড-২৩ পৃষ্ঠা, ইবনে মাজাহ শরীফ-২৮২ পৃষ্ঠা)<br>সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!<br>বন্ধুরা,<br>একজন মু'মিনের সম্মান কাবা শরীফের চেয়েও বেশি বলে দয়াল নবীজি (দঃ) ঘোষণা দিয়েছেন।<br>এবার আসুন, একজন আল্লাহর অলী অবশ্যয় একজন মু'মিন হয়ে থাকেন। <br>কেননা, পবিত্র কুরআনে আল্লাহ পাক ঘোষণা দিয়েছেন- <br>الا ان اولياء الله لا خوف عليهم ولاهم يحزنون- الذين امنوا و كانوا يتقون-<br>সাবধান! নিশ্চয় আল্লাহর অলীদের কোন ভয় নেই এবং তাঁরা চিন্তিত হবেনা। যারা ঈমান এনেছে এবং তাকওয়া অবলম্ব করেছেন। ( সূরা ইউনূস, আয়াত নং-৬২)<br>অত্র আয়াতে আউলিয়ায়ে কেরামের দুটি গুণের কথা বলা হয়েছে। যথাঃ-১. ঈমানদার  ২. মুত্তাকী।<br>আর স্তর বিন্যাস এর দিক থেকে আউলিয়ায়ে কেরামের সর্বনিম্ন স্তর হলো মু'মিন, যিনির মর্যাদা কাবা শরীফের চেয়েও বেশি। সুবহানাল্লাহ!<br>যদি তাই হয়, তাহলে বিভিন্ন স্তরের অলীগণের মর্যাদা আল্লাহর নিকট কতইনা বেশি।<br>অতএব আসুন, চাপাবাজি না করে পবিত্র কুরআন ও হাদীসের আলোকে আউলিয়ায়ে কেরামের শান, মান, মর্যাদা বুঝার চেষ্টা করি। এতেই রয়েছে দুনিয়া ও আখিরাতে আমাদের জন্য অশেষ কল্যাণ।</p><p dir="ltr">আল্লাহ পাক যেন আউলিয়ায়ে কেরামের যথাযথ মর্যাদা বুঝার এবং তাঁদের নকশে কদমে আমাদেরকে থাকার তাওফিক দান করেন। আমিন,,, <br></p><div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://lh3.googleusercontent.com/-HwhpmYfbv0g/WeBA9603hzI/AAAAAAAABJo/JyXZkBTlUEgM-VUy3Nseuz0-Rbm89oblACHMYCw/s1600/awliya-kiram-somporke.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://lh3.googleusercontent.com/-HwhpmYfbv0g/WeBA9603hzI/AAAAAAAABJo/JyXZkBTlUEgM-VUy3Nseuz0-Rbm89oblACHMYCw/s640-rw/awliya-kiram-somporke.jpg"> </a> </div>

আল্লাহর কাছে কাবার চেয়ে মুমিনের সম্মান অনেক বেশী

عن عبد الله بن عمر رضى الله عنهما قال رايت رسول الله صلى الله عليه و سلم يطوف با الكعبة و يقول ما اطيبك و اطيب ريحك ما اعظمك و اعظم حرمتك وا...

Read more »

শয়তানের থুথু

<p dir="ltr"></p><p dir="ltr">আল্লাহতালা যখন হজরতে আদম আলাইহিসালাম এর দেহ মুবারক তৈরি করলেন তখন ফেরেশতা গন এটা দেখতে লাগলেন।। কিন্ত অভিশপ্ত শয়তান হিংসার আগুনে জ্বলতে লাগলো এবং বিদ্বেষের বশবর্তী হয়ে হজরত আদম আলাইহিসালাম এর দেহ মুবারক এর উপর থুথু নিক্ষপ করলো।। এ থুতু গিয়ে হজরত আদম আলাইহিসালাম এর নাভিস্থলে পড়লো।। আল্লাহতালা জিবরাইল আলাইহিসালাম কে নির্দেশ দিলেন ঐ জায়গা থেকে থুতু মিশ্রিত মাটিগুলি বের করে ফেলো। এবং সেই মাটি দিয়ে কুকুর বানিয়ে দাও।।নির্দেশ মুতাবেক শয়তানের থুতু মিশ্রিত সেই মাটি দ্বারা কুকুর সৃষ্টি হলো।।কুকুর মানুষের ভক্ত এ জন্য যে এর শরীরে আদম আলাইহিসালাম এর মাটি রয়েছে।।নাপাক এ জন্য যে সেই মাটি শয়তানের থুতু মিশ্রিত এবং রাত্রি জাগরনের কারন হলো সেই মাটিতে জিব্রাইল আলাইহিসালাম এর হাত লেগেছে।।</p><p dir="ltr">[[সূত্রঃ--<br>১)তাফসীরে রুহুল বয়ান ১ম খন্ড পৃস্টা নং-৬০০<br>২)ইসলামের বাস্তব কাহীনি ১ম খন্ড পৃস্টা নং-৫১]]</p><p dir="ltr">#আমাদের_শিক্ষণীয়তাঃ---শয়তানের থুতু দ্বারা আদম আলাইহিসালাম এর কোন ক্ষতি হয়নি।।বরং নাভিস্থল ও পেটের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পেয়েছে।।এই রকম আল্লাহতালার নেক বান্দ (আউলিয়ায়ে ও আম্বিয়ায়ে কেরাম) গনের বারগাহে বে-আদবী করার দ্বারা ওনাদের কোনো ক্ষতি হয় না। বরং উনাদের শান আরও উদ্ভাসিত হয়।। আউলিয়া কেরাম দের ঘৃণা ও অবজ্ঞার চোখে দেখাটা হচ্ছে শয়তানি কাজ।।আজকের কিছু তথাকথিত ইসলামিক দল(জামাত)যারা আউলিয়া দের ঘৃণা ও অবজ্ঞা সূচক উক্তি করে তারা নিঃসন্দেহ তে এই দুনিয়ার শয়তান দ্বারা প্রভাবিত।।আল্লাহতালা তাদের বোঝার ও হেদায়েত দান করুন।।আমিন ইয়া রাব্বাল আলামীন।</p>

শয়তানের থুথু

আল্লাহতালা যখন হজরতে আদম আলাইহিসালাম এর দেহ মুবারক তৈরি করলেন তখন ফেরেশতা গন এটা দেখতে লাগলেন।। কিন্ত অভিশপ্ত শয়তান হিংসার আগুনে জ্বলতে লাগল...

Read more »