ইসলামী বিশ্বকোষ

৭৩ দল সম্পর্কে বর্নিত হাদিসঃ সঠিক কারা ভ্রান্ত কারা? (পর্ব ১)

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<span style="color: red;"><b><i><u>Written by (Masum Billah Sunny)</u></i></b></span><br />
<span style="color: red;"><b><i><u><br /></u></i></b></span>
<span style="color: red;"><b><i><u>দ্বীনকে খন্ড-বিখন্ড না করার আদেশঃ</u></i></b></span><br />
<span style="color: red;"><b><i><u><br /></u></i></b></span>
<b></b><br />
<div style="color: #38761d;">
<b>নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা`আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে।</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>(The Cattle (Al-Anàam)/159)</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b><br /></b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>যারা তাদের ধর্মে বিভেদ সৃষ্টি করেছে এবং অনেক দলে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে উল্লসিত।</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>(The Romans (Ar-Rüm)/32)</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b><br /></b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>অতঃপর তাদের মধ্যে থেকে বিভিন্ন দল মতভেদ সৃষ্টি করল। সুতরাং যালেমদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক দিবসের আযাবের দুর্ভোগ</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>(Gold Adornments (Az-Zukhruf)/65)</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b><br /></b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে সুদৃঢ় হস্তে ধারণ কর; পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। আর তোমরা সে নেয়ামতের কথা স্মরণ কর, যা আল্লাহ তোমাদিগকে দান করেছেন। তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে। অতঃপর আল্লাহ তোমাদের মনে সম্প্রীতি দান করেছেন। ফলে, এখন তোমরা তাঁর অনুগ্রহের কারণে পরস্পর ভাই ভাই হয়েছ। তোমরা এক অগ্নিকুন্ডের পাড়ে অবস্থান করছিলে। অতঃপর তা থেকে তিনি তোমাদেরকে মুক্তি দিয়েছেন। এভাবেই আল্লাহ নিজের নিদর্শনসমুহ প্রকাশ করেন, যাতে তোমরা হেদায়েত প্রাপ্ত হতে পার।</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>(Surah Al-Imran. 3/103)</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b><br /></b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b><br /></b></div>
<b><span style="color: #cc0000;">নোট : এর থেকে বুঝা যায় যেই দলটা জান্নাতী হবে তারা দ্বীন ইসলামের মধ্যেই আছে ,আর থাকবে। </span></b><br />
<b><span style="color: #cc0000;">তারা দ্বীনকে খন্ড করবে না কিন্তু বাতিল যারা তারাই খন্ড করে আলাদা হয়ে যাবে।</span></b><br />
<br />
<div style="color: #cc0000;">
<b style="color: #cc0000;"><i><u>৭৩ </u></i></b><span style="color: #cc0000;"><b><i><u>ফির্কার আবির্ভাবঃ</u></i></b></span></div>
<br />
<b><span style="color: #38761d;">® হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমর রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-আমার উম্মত তা’ই করবে যা করেছে বনী ইসরাঈলের লোকেরা। এক জুতা অপর জুতার সমান হওয়ার মত। এমনকি যদি ওদের মাঝে কেউ মায়ের সাথে প্রকাশ্যে জিনা করে থাকে, তাহলে এই উম্মতের মাঝেও এরকম ব্যক্তি হবে যে একাজটি করবে। আর নিশ্চয় বনী ইসরাঈল ছিল ৭২ দলে বিভক্ত। আর আমার উম্মত হবে ৭৩ দলে বিভক্ত। এই সব দলই হবে জাহান্নামী একটি দল ছাড়া। সাহাবায়ে কিরাম জিজ্ঞেস করলেন-সেই দলটি কারা? নবীজী সাঃ বললেন-যারা আমার ও আমার সাহাবাদের মত ও পথ অনুসরণ করবে।</span></b><br />
<b><span style="color: #38761d;"><br /></span></b>
<b><span style="color: #38761d;">★ সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৬৪১,</span></b><br />
<b><span style="color: #38761d;">★ আল মু’জামুল কাবীর, হাদীস নং-৭৬৫৯,</span></b><br />
<b><span style="color: #38761d;">★ আল মু’জামুল আওসাত, হাদীস নং-৪৮৮৯,</span></b><br />
<b><span style="color: #38761d;">★ কানযুল উম্মাল ফি সুনানিল আকওয়াল ওয়াল আফআল, হাদীস নং-১০৬০</span></b><br />
<b><span style="color: #38761d;"><br /></span></b>
<b><span style="color: #38761d;"><br /></span></b><b></b><br />
<div style="color: #38761d;">
<b>® হাদিসের ব্যখ্যানুসারে পাওয়া যায়ঃ-</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>→ পূর্বের উম্মত যাই করেছে এই উম্মতও তাই করবে নাফরমানীর দিক থেকে। তথা ওরা যত পদ্ধতিতে নাফরমানী করেছে এই উম্মতও সেই পদ্ধতীতে নাফরমানী করবে। </b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>→ সুতরাং আল্লাহর নাফরমানী করার ৭১টি পদ্ধতিওয়ালা বাতিল ফিরক্বা পূর্ব উম্মত থেকে গ্রহণ করবে এই উম্মত। </b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>→ তথা ৭১টি বাতিল ফিরক্বার মত ও পথ পূর্ব উম্মতের মত এই উম্মতেও থাকবে।</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>→ আর জান্নাতী ছিল পূর্ব উম্মতের ৭২ ফিরক্বার মাঝে একটি ফিরক্বা। <b></b></b></div>
<div style="display: inline !important;">
<b><b>সেটিও এ উম্মতে পূর্ব পদ্ধতি অনুযায়ী থাকবে। </b></b></div>
<br />
<div style="color: #38761d;">
<b><b></b></b></div>
<div style="display: inline !important;">
<b><b>→ শুধু বাড়বে একটি বাতিল ফিরক্বা এই উম্মতে। যেই বাতিল ফিরক্বার কোন নজীর পূর্ব উম্মতের মাঝে ছিল না। সেই বর্ধিত বাতিল ফিরক্বাটি কারা? আল্লামা কুরতুবী রহঃ তার প্রণীত তাফসীরে কুরতুবীতে লিখেন-</b></b></div>
<br />
<div style="color: #38761d;">
<b><br /></b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>. وقد قال بعض العلماء العارفين : هذه الفرقة التي زادت في فرق أمة محمد صلى الله عليه وسلم هم قوم يعادون العلماء ويبغضون الفقهاء ، ولم يكن ذلك قط في الأمم السالفة.( الجامع لأحكام القرآن</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b>المؤلف : أبو عبد الله محمد بن أحمد بن أبي بكر بن فرح الأنصاري الخزرجي شمس الدين القرطبي (المتوفى : 671)</b></div>
<div style="color: #38761d;">
<b><br /></b></div>
<b><span style="color: #cc0000;"><i><u>যেই ফিরক্বাটি উম্মতে মুহাম্মদীদে বাড়বে তারা হল-যারা ওলামাদের সাথে শত্রুতা করবে, আর ফুক্বাহাদের প্রতি রাখবে বিদ্বেষ। এই গ্রপটি পূর্ব উম্মতের মাঝে ছিল না। </u></i></span></b><br />
<b><span style="color: #cc0000;"><i><u>{তাফসীরে কুরতুবী, সূরাতুল আনআম)</u></i></span></b><br />
<b><span style="color: #cc0000;"><i><u><br /></u></i></span></b>
<b><span style="color: #cc0000;"><i><u>Note: এখনকার ওহাবী সালাফীরা কি করে? তারা বলে যে শুধু কুরআন ও সহিহ হাদিস মানি কোন ইমাম মানি না। ইমামগন নাকি ভুল করতে পারে আর তারা সঠিক ব্যখ্যা জানে তাই তাদের ইমাম লাগে না।</u></i></span></b><br />
<b><span style="color: #cc0000;"><i><u><br /></u></i></span></b>
<b><span style="color: #cc0000;"><i><u><br /></u></i></span></b>
<b><span style="color: #cc0000;"><i><u><br /></u></i></span></b>
<b><span style="color: #38761d;">রাসুল সাঃ আরো বলেন , </span><span style="color: red;">নিশ্চয় আমার উম্মাতের মধ্যে এমন দলসমুহ বাহির হইবে যে, </span></b><br />
<b><span style="color: red;">→ উহাদের মধ্যে বদ আকিদা নাফছানি খাহেশাত এমন ভাবে সংক্রামিত হইবে যেমন পাগলা কুকুরের বিশ সংক্রামিত হয় দংশিত ব্যক্তির মধ্যে।</span></b><br />
<b><span style="color: red;">→ কু-আকিদা ও কু-রিপুসমুহ ঐ গোমরাহ লোকদের প্রতিটি নাড়ী নক্ষত্র ও প্রত্যেক গ্রন্থিতে সংক্রামিত হইবে।</span></b><br />
<b><span style="color: #38761d;">(আবু দাউদ কর্তৃক বর্ণীত)</span></b><br />
<b><span style="color: #38761d;"><br /></span></b>
<b><span style="color: red;"><i><u>হযরত গাউসে পাক আব্দুল কাদের জিলানী (রঃ) এর রায়ঃ</u></i></span></b><br />
<b><span style="color: red;"><i><u><br /></u></i></span></b><span style="color: #38761d;"><b></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>★ হযরত গাউসে পাক আব্দুল কাদির জিলানী (রঃ) ওনার “গুনিয়াতুত ত্বালেবীন” নামক কিতাব এ লিখেন, ৭৩ ফেরকা মুলতঃ মুল দশটি ফেরকার শাখা প্রশাখা। সেই দশটি ফেরকা হইলঃ </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>(১) আহলে সুন্নাত, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>(২) খারেজী</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>(৩)শিয়া বা রাফেজী, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>(৪) মোতায়েলা , </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>(৫) মারযিয়া, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>(৬) মুশাব্বাহা, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>(৭) জাহমিয়া, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>(৮) জারারিয়া, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>(৯) নাজ্জারিয়া, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>(১০)কালাবিয়াহ।</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>আহলে সুন্নাত বা সুন্নি জামাতের কোন শাখা প্রশাখা নাই। ৪টি মাযহাব কোনো দল নয় বরং এটা ফিকাহ একেকটা ফিকাহ এর স্কুলের মত। তাদের সবার আকীদা একই। </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>কিন্তু অপরাপর ৯টি দলেরই শাখা প্রশাখা বর্তমান এবং তারা ভিন্ন আকীদায় বিশ্বাসী। </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>হযরত গাউস পাক আব্দুল কাদের জিলানী রঃ বলেন খারেজী দলের শাখা ১৪টি, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>শিয়া বা রাফেজী ৩৩টি, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>মোতাযেলার ৬টি, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>মারজিয়ার ১২টি, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>মুশাব্বাহার ৩টি, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>জারারিয়া, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>কালাবিয়াহ,</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>নাজ্জারিয়া, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>জাহমিয়ার একটি করে মোট ৭৩ টি ফেরকা বর্তমান।</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>★ মোল্লা আলী ক্বারী বলেছেন,</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>নাজাতপ্রাপ্ত দলটি হল আহলে সুন্নাত ওয়াল</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>জামায়াত।</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>রেফারেন্স :</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>মোল্লা আলী কারী (রহ) : মিরকাত শরহে মিশকাত</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ “তোমাদের অবশ্যই তাদের অনুসরণ করতে হবে। বস্তুত আল্লাহ তা’আলা কখনই হুজুরে পাক(সাঃ) এর উম্মাতের বৃহদাংশকে কখনই ভুলে উপর প্রতিষ্ঠিত করবেন না।“ [ইবন আবি শায়বা এই হাদীসের চেইনটিকে sound chain বলেছেন, হাদীস নং ৩৫৪।]</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>★“বস্তুত আল্লাহ তা’আলা কখনই মুসলমানদের ভুলের উপর একত্রিত করবেন না, আল্লাহ এর করুণা থাকবে সেই জামা’আতের উপর, সুতরাং মুসলাম উম্মাহ এর বৃহদাংশকে অনুসরণ কর। যারা তাদের থেকে ভিন্ন মত পোষণ করবে তারা নরকে যাবে” [বর্ণনাটি সহীহ, ইবন হাকীম(১/১১৬) এবং ইমাম ধাবাবী(রঃ) উনার সাথে একমত]</b></span><br />
<br /></div>

৭৩ দল সম্পর্কে বর্নিত হাদিসঃ সঠিক কারা ভ্রান্ত কারা? (পর্ব ১)

Written by (Masum Billah Sunny) দ্বীনকে খন্ড-বিখন্ড না করার আদেশঃ নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে,...

জুন ১৮, ২০১৭

৭৩ দল সম্পর্কে বর্নিত হাদিসঃ ভ্রান্তদল গুলোর ভবিষ্যৎবানী (পর্ব ২)

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<br />
<span style="color: #38761d;"><b>মিলিয়ে নিন এই </b></span><span style="color: #38761d;"><b>খারিজী/</b></span><b style="color: #38761d;">ওহাবী/সালাফীদের নিয়ে ভবিষ্যৎবানী </b><span style="color: #38761d;"><b>আর নিজে নিজে তাদের থেকে সতর্ক হয়ে যান </b></span><b style="color: #38761d;">:-</b><br />
<span style="color: #38761d;"><b>written by </b></span><span style="color: red;"><b>(MASUM BILLAH SUNNY)</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<div dir="ltr" id="docs-internal-guid-af82d9d3-7fff-2faf-9950-72b845bdc205" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">★ খারিজী : ইসলামের সর্বপ্রথম ফিত্নাবাজ দলের নাম। তাদেরই উত্তরসূরী এখনও বিদ্যমান। তাদের থেকেই অধিকাংশ ভ্রান্ত দলগুলোর শাখা-প্রশাখা বের হয়েছে।</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">★ ওহাবীদের সুত্রপাত হয় "আব্দুল ওহাব নজদী" থেকে সে নজদ (পুর্বাঞ্চল) থেকে আবির্ভুত ইসলামের এক জঘন্যতম ফিত্না। আর সেই ওহাবীদের মধ্যে আব্দুল ওহাব নজদী আর তার আকিদা অন্তরের মধ্যে একেবারে গেথে যায়। তার সেই বাতিল সিলসিলার নামই ohabism. </span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="color: red; font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">সহিহ হাদিস থেকে তাদের লক্ষণ সমূহ জেনে নিনঃ</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">® রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, অদূর ভবিষ্যতে আমার উম্মতের মধ্যে মতানৈক্য ও ফিরকা সৃষ্টি হবে। </span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">- এমন এক সম্প্রদায় বের হবে যারা সুন্দর ও ভাল কথা বলবে।আর কাজ করবে মন্দ।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">- তারা কোরআন পাঠ করবে-তা তাদের কন্ঠনালী অতিক্রম করবে না। </span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">- তারা দ্বীন অর্থাৎ ইসলাম থেকে এমনিভাবে বেরিয়ে যাবে, যেভাবে তীর শিকারী থেকে বেরিয়ে যায়।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">- তারা সৃষ্টির সবচেয়ে নিকৃষ্টতম জীব।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ঐ ব্যক্তির জন্য সুসংবাদ যে তাদের সাথে যুদ্ধ করবে এবং যুদ্ধে তাদের দ্বারা শাহাদাত বরণ করবে।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">- তারা মানুষকে আল্লাহর কিতাব (কোরআন)-এর প্রতি দাওয়াত দেবে,অথচ তারা আমার কোন আর্দশের উপর প্রতিষ্ঠিত নয়।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">- যে ব্যক্তি তাদের বিরুদ্ধে লড়বে সে অপরাপর উম্মতের তুলনায় আল্লাহ তায়ালার অনেক নিকটতম হবে।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">সাহাবায়ে কেরাম বললেন, হে আল্লাহর রাসুল (ﷺ) ! তাদের চিহ্ন কি? হুজুর করীম (ﷺ) উত্তরে বললেন,</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">- (অপ্রয়োজনে) অধিক মাথা মুন্ডন করা।</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১.আবু দাউদ শরীফ,পৃষ্ঠা ৬৫৫,</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২.মিশকাত শরীফ,পৃষ্ঠা ৩০৮</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">® আবু হুরাইরা (رضي الله عنه) থেকে বর্নিত রাসুল (ﷺ) বলেছেন আমার উম্মতের ধ্বংস কিছু অল্পবয়স্ক ছেলেদের হাতে। তখন সাহাবারা জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুলআল্লাহ (ﷺ)! তখন আমরা কী করব ?রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, জনগন যদি এদের সংশ্রব (সঙ্গ) ত্যাগ করে দিত তবে ভালই হোত। (বুখারি ৩৩৪৭) </span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">® হযরত আলী (رضي الله عنه) হতে বর্নিত, </span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">একদা রাসুল (ﷺ) কে বলতে শুনেছি শেষ জামানায় এমন একদল অল্পবয়স্ক অচিন যুবকদের আবির্ভাব ঘটবে -</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">- যারা মুখে সৃষ্টিকুলের উত্তম বুলি আওড়াবে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তারা ইসলাম থেকে এমনভাবে বের হবে যেমন ভাবে ধনুক থেকে তীর বের হয়ে যায়।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">- তাদের ঈমান তাদের কন্ঠনালী পার হবে না। </span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">- তোমরা তাদের যেখানেই পাবে সেখানেই হত্যা করবে।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">- যে ব্যাক্তি তাদেরকে হত্যা করবে কেয়ামতের দিনে এ হত্যার জন্য পুরষ্কার পাবে। (হাদিস সহিহ বুখারি ৩৩৪৬) </span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">Note: (যেহেতু তারাই ইসলামে প্রথম ফিত্নার সূচনাকারী, তারাই হযরত উমর (رضي الله عنه), উসমান (رضي الله عنه) ও আলী (رضي الله عنه) এর হত্যাকারী, তারাই অগনিত সাহাবা ও ইমানদারদের কাফির ফতোয়াদানকারী, যুদ্ধ সূচনাকারী ও ইমানদারদের কতলকারী, শান্তি বিনষ্টকারী। </span></div>
<br /><br /><br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="color: red; font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">পথভ্রষ্ট ’আলিম দাজ্জালের চেয়ে ভয়ংকরঃ</span></div>
<br /><br /><br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আবূ যার (রদিঃ) বলেছেন, “আমি নবী (ﷺ) -এর </span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">নিকটে একদিন উপস্থিত ছিলাম এবং আমি তাকে বলতে শুনেছি, এমন কিছু রয়েছে যেটির ব্যাপারে আমি আমার উম্মাহ্-এর জন্য দাজ্জালের অপেক্ষাও অধিক ভয় করি।’</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তখন আমি ভীত হয়ে পড়লাম, তাই আমি বললাম,</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হে আল্লাহর রসূল ﷺ এটি কোন জিনিস, যার ব্যাপারে আপনি আপনার উম্মাহ্-এর জন্য দাজ্জালের চাইতেও অধিক ভয় করেন?’ তিনি [নবী ﷺ] বললেন, ‘পথভ্রষ্ট ’আলিম গণ।’”</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">[মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং-২০৩৩৫]</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত হুযায়ফা ইবন আল ইয়ামান (رضي الله عنه) বলেন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন – বস্তুতই, আমি এক মানুষ সম্পর্কে ভয় করি যে কুর’আন অধিক পরিমাণে পড়বে। ফলে তার মুখ আলোকিত হয়ে যাবে এবং ইসলামকে ভালভাবে প্রকাশ করবে। আল্লাহ যতক্ষণ চান ততক্ষণ পর্যন্ত তা চলতে থাকবে। এরপর তার তা ছিনিয়ে নিয়া হবে যখন সে প্রতিবেশী মুসলমানদের অগ্রাহ্য করবে, এবং তাদেরকে শিরকের দায়ে অভিযুক্ত করবে। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে জিজ্ঞেস করা হল, এদের মধ্যে আসলে কে শিরক করবে - দোষারপকারী নাকি অভিযুক্ত ব্যক্তি? রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন দোষারপকারী (যে অন্যদের শিরকের দায়ে অভিযুক্ত করেছে)</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">● নাসিরুদ্দিন আলবানীর তাহকীককৃত ইবন হিব্বানের সহীহ; ভলিঃ ০১, পৃঃ ২০০, হাদীসঃ ৮১ স্ক্যান কপিঃ</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">● ওহাবী নেতা নাসিরুদ্দিন আলবানী তার সিলসিলাত আল-হাদীস আল-সহীয়াহ তে হাদীসটিকে হাসান বলেছে; ভলিঃ ০৭-A, পৃঃ ৬০৫, হাদীসঃ ৩২০১ # ইবন হিব্বান তাঁর সহীহ তে; ভলিঃ ০১, পৃঃ ২৮২</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">● বুখারী তাঁর তারিখুল কাবীর এ; ভলিঃ ০৪, পৃঃ ৩০১</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">● হায়তামী তাঁর মাযমা আয-যাবীদ এ; যেখানে তিনি হাদীসটিকে হাসান বলেছেন।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">● ইবন কাসীর তাঁর তাফসীর এ হাদীসের চেইনটিকে শক্তিশালী বলেছেন; সূরা আল-আ’রাফ, ভলিঃ ০২, পৃঃ ২৬৬।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">● মুসনাদ আবু ইয়ালা।</span></div>
<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<br />
<br />
<div dir="ltr">
</div>
<div dir="ltr">
এই উক্তিটি যদি calculation করেন আল্লাহর কসম সুন্নীদের ছাড়া আর কাউকে দেখবেন না কারন সুন্নীরা যাই করে তাই ওহাবীদের কাছে শিরিক মনে হয়।</div>
<div dir="ltr">
● মিলাদ কিয়াম শিরিক বিদাত বলেঃ </div>
<div dir="ltr">
<a href="http://www.goo.gl/ndcJxe">www.goo.gl/ndcJxe</a></div>
<div dir="ltr">
● ওসীলা চাওয়াকেও শিরিক বিদাত বলেঃ</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://goo.gl/KEFuQZ">http://goo.gl/KEFuQZ</a></div>
<div dir="ltr">
● মাযারে যারা যায় তাদের মাযার পুজারী বলেঃ</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://www.goo.gl/udCPYC">www.goo.gl/udCPYC</a></div>
<div dir="ltr">
● আজ-কালিমা শরীফের মধ্যে রাসুল(ﷺ) এর নাম নেয়া এটাও শিরিক ফতোয়া দিয়ে দিয়েছে অনেক মসজিদ থেকে ইতিমধ্যে কালিমা থেকে মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ নামও মুছে দিয়েছে। </div>
<div dir="ltr">
<a href="http://goo.gl/NH0BLj">http://goo.gl/NH0BLj</a></div>
<div dir="ltr">
● নবীজী (ﷺ) নুর মানলে নাকি শিরিকঃ</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2017/06/pdf_60.html?m=1">http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2017/06/pdf_60.html?m=1</a></div>
<div dir="ltr">
● নবীজী(ﷺ) এর আল্লাহ প্রদত্ত ইলমে গায়েব মানা নাকি শিরিকঃ</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://www.goo.gl/8zgRB1">www.goo.gl/8zgRB1</a></div>
<div dir="ltr">
● পা ধরে সালাম করা কিংবা কদম্বুচি করা শিরিকঃ</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://goo.gl/onPXKs">http://goo.gl/onPXKs</a></div>
<div dir="ltr">
● রাসুল (ﷺ) কে হাজির নাজির মানা নাকি শিরিকঃ</div>
<div dir="ltr">
<a href="http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/05/blog-post_24.html?m=1">http://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2015/05/blog-post_24.html?m=1</a></div>
<br />
<div dir="ltr">
(নাউযুবিল্লাহ)</div>
<div dir="ltr">
<br /></div>
<span style="color: #444444;">আরো অগনিত কারণ রয়েছে উদাহরণ দিয়ে শেষ করা যাবে না।</span><br />
<span style="color: #444444;"><br /></span>
<div dir="ltr" id="docs-internal-guid-b1731679-7fff-9f63-7bfa-7d11dd20c8e4" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">রাসুল (ﷺ) আমাদের নিয়ে মুশরিক হয়ে যাবার আশংকা করেন না অথচ ওহাবী-সালাফীরা তাই করেঃ</span></div>
<br /><br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">® রাসুল (ﷺ) বলেন, আল্লাহর কসম! নিশ্চয়ই আমি আমার – হাওয কে এখন দেখছি। আমাকে তো যমীনের ধনাগারের চাবিসমূহ অথবা যমীনের চাবিসমূহ দেয়া হয়েছে। </span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আল্লাহর কসম ! আমি তোমাদের উপর এ আশংকা করছি না যে, তোমরা আমার পরে মুশরিক হয়ে যাবে (অর্থাৎ শিরিক কারী করবে)।</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> (বোখারী ৮ খণ্ড, ৭৬ অধ্যায়, ৪৩৪ নং হাদিস)</span></div>
<br /><br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আহলে হাদিস ওরুফে সালাফীবাদ / Salafism:-</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">Lider : Ibn Taymiaah, Ibn Qiyum, Imam Sawkani , Nasir uddin Al-Bani,</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">Dr. Jakir Naik, Billal philips, Shaikh Motiur Rahman Madani , Abdullah Jahangir etc.</span></div>
<br /><br /><br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আহলে হাদিসরা ওহাবীদের আরেক শাখা-প্রশাখা। </span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তারা আবার মাযহাব মানাকে শিরিক ফতোয়া দেয় দেখুন ইমাম গনের তাকলিদ হাদিস থেকে :-</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তিনি আরও বলেন,</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তুমি অবশ্যই মুসলমানদের জামায়াত ও তাঁদের ইমামের অনুসরণ করবে ।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— সহিহ বুখারী, খ ৪, পৃঃ ১৯৯, হাদিস নং ৩৬০৬; সহিহ মুসলিম, সহিহ বুখারী, খ ৩, পৃঃ ১৪৭৫, হাদিস নং ১৮৪৭</span></div>
<br /><br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অতঃপর তোমরা মুসলামান দের বৃহৎ দলকে অনুসরণ কর । কেননা যারা বৃহৎ দল হতে বের হবে তারা দোযখে পতিত হবে ।</span></div>
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— আল মুসতাদরাকু লিল হাকিম, প্রথম প্রকাশ (দারুল কুতুবিল ইলমিয়াহ্‌, বৈরুত, ১৪১১ হিঃ) খ ১, পৃঃ ১৯৯, হাদিস নং ৩৯১; সুনানু ইবনি মাজাহ্‌, ইমাম ইবনু মাজাহ্‌, প্রাগুক্ত, খ ২, পৃঃ ১৩০৩, হাদিস নং ৩৯৫০</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">এরাই তারা, যাদেরকে আল্লাহ্‌ হিদায়াত করেছেন । অতএব তাঁদের হিদায়াত তুমি অনুসরণ কর ।</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— সূরা আন’আম ৯০</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">স্মরণ করো, যেদিন আমি প্রত্যেক মানুষকে তাঁদের ইমামসহ ডাকব ।</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— সূরা ঈশরা ৭১</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">যদি তোমরা না জানো, তবে যারা জানে তাঁদের জিজ্ঞেস করো ।</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— সূরা নাহল ৪৩</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হে ইমানদারগণ ! তোমরা আল্লাহ্‌র আনুগত্য কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর, আরও আনুগত্য কর তোমাদের মধ্যে যারা ‘উলুল আমর’ তাঁদের ।</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">— সূরা নিসা ৫৯</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">উলুল আমর বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে- এ সম্পর্কে কারো কারো মত হলো- </span></div>
<br /><br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">® উলুল আমর মুসলমান ফকীহ্‌গন । আবার কেউ কেউ বলেছেন- উলুল আমর বলতে ফকীহগনকে বুঝানো হয়েছে । (ইবনে জারির তাবারী, তাফসীরু জামিউল বায়ান, খ ৫, পৃঃ ৮৮)</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">® হযরত ইমাম রাজী (রঃ) এই দ্বিতীয় মতটিকে দলীল-প্রমাণাদি দ্বারা প্রাধান্য দিয়েছেন । তারপর তিনি লিখেছেন- এই আয়াতে ‘উলুল আমর’ বলতে উলামায়ে কেরামকে বুঝানো হয়েছে, এটাই সঠিক মত । (ইমাম আবূ আব্দিল্লাহ ফখরুদ্দিন রাযী, মাফাতিহুল গাইব, খ ৩, পৃঃ ৩৩৪) </span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১২০০ বছর আগের ইমাম থেকে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত এর সার্টিফিকেটঃ</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">মুহাম্মাদ ইবনু সিরীন (রহ) [ওফাত ১১০ হিঃ] স্বপ্নের ব্যাখ্যাকারক হিসেবে সুপ্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস।</span></div>
<br />
<div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;">
<span style="font-family: Arial; font-size: 11pt; font-variant-east-asian: normal; font-variant-numeric: normal; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তিনি বলেন, প্রথম প্রথম লোকেরা হাদীসের সনদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করত না কিন্তু যখন ফেতনা, বেদআত ও মন গড়া বর্ণনা প্রসার হতে লাগল তখন হাদীসের সনদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা অপরিহার্য হয়ে গেল। যদি হাদীস বর্ণনাকারী আহলুস-সুন্নাহ হত, তাহলে তা গ্রহণ করা হত আর যদি বর্ণনাকারী বিদআতপন্থি হত তাহলে তার হাদীস গ্রহণ করা হত না। (মুসলিম)</span></div>
</div>
</div>

৭৩ দল সম্পর্কে বর্নিত হাদিসঃ ভ্রান্তদল গুলোর ভবিষ্যৎবানী (পর্ব ২)

মিলিয়ে নিন এই খারিজী/ ওহাবী/সালাফীদের নিয়ে ভবিষ্যৎবানী আর নিজে নিজে তাদের থেকে সতর্ক হয়ে যান :- written by (MASUM BILLAH SUNNY) ...

জুন ১৮, ২০১৭

কেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতই একমাত্র সঠিক দল?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>® অসংখ্য সহিহ হাদিসে এসেছে,</b></span><br />
<b><i></i></b><br />
<div style="color: #cc0000; text-decoration: underline;">
<b><i>"নিশ্চয় বনী ইসরাঈল ছিল ৭২ দলে বিভক্ত।  <b><i><u></u></i></b></i></b></div>
<div style="display: inline !important;">
<b><i><b><i><u>আর আমার উম্মত হবে ৭৩ দলে বিভক্ত। </u></i></b></i></b></div>
<b><i><b><i><u><div style="display: inline !important;">
১টি দল ব্যতীত এই সব দলই জাহান্নামে যাবে। </div>
</u></i></b><b><i><u><div style="display: inline !important;">
সাহাবায়ে কিরাম জিজ্ঞেস করলেন-সেই দলটি কারা? </div>
</u></i></b><br />
<div style="color: #cc0000; text-decoration: underline;">
নবীজী সাঃ বললেন-যারা আমার ও আমার সাহাবাদের মত ও পথ অনুসরণ করবে।</div>
<div style="color: #cc0000; text-decoration: underline;">
<br /></div>
<br />
<span style="color: #444444;">Note: </span><br />
<span style="color: #444444;">ইমান (আকিদা) ও আমলগত দিক থেকে - </span><br />
<span style="color: #444444;">→ রাসুলের অনুসরণের নাম ""সুন্নাত"""</span><br />
<span style="color: #444444;">→ আর সাহাবাগন-তাবেঈ-তাবে তাবেঈগনের অনুসরণ মানে """ঐক্যবদ্ধ/জামায়াত"""</span><br />
<span style="color: #444444;">অর্থাৎ উল্লেখিত শব্দগুলোর বিশ্লেষণ হল (সুন্নাত ওয়াল জামাত)</span><br />
<br />
<div style="display: inline !important;">
<span style="color: #444444;">[explained </span></div>
<div style="display: inline !important;">
<span style="color: #444444;">by </span></div>
<b><i><div style="display: inline !important;">
</div>
<div style="display: inline !important;">
<b><i></i></b></div>
<div style="display: inline !important;">
<b><i><span style="color: #444444;">Masum </span></i></b></div>
<div style="display: inline !important;">
<b><i><span style="color: #444444;">Billah Sunny]</span></i></b></div>
<br />
</i></b><br />
<b><i></i></b><br />
<br />
<br />
<br />
<br />
<div style="color: #cc0000; text-decoration: underline;">
<br /></div>
</i></b><br />
<span style="color: #38761d;"><b>Reference :</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ তিরমিযিঃ সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-২৬৪১, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ তাবারানীঃ আল মু’জামুল কাবীর, হাদীস নং-৭৬৫৯, </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ তাবারানীঃ আল মু’জামুল আওসাত, হাদীস নং-৪৮৮৯, ★ কানযুল উম্মাল ফি সুনানিল আকওয়াল ওয়াল আফআল, হাদীস নং-১০৬০।</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #cc0000;"><b><i><u></u></i></b></span><br />
<span style="color: #cc0000;"><b><i><u>® রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন,</u></i></b></span><br />
<span style="color: #cc0000;"><b><i><u>(আমার) এই উম্মাহ পথভ্রষ্টতা (বা গোমরাহীর) উপর কখনও একত্রিত হবে না (অর্থাৎ ভ্রান্তির উপর এই জামায়াত ঐক্যমত পোষন করবে না) এবং আল্লাহর সাহায্য রয়েছে সেই জামায়াতের সাথে।</u></i></b></span><br />
<span style="color: #cc0000;"><b><i><u>(অনুবাদ- মাসুম)</u></i></b></span><br />
<br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>Reference :</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Ibn Majah 3940 Sahih</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Suyuti : Jami’ Saghir 2221</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Tirmidhi : Kitabul Fitan 2093</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Abu Dawud 3711 </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Nasa’i : Sunan Kubra, 3483</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Bayhaqi : Asma’ wa Sifat (p. 322 Sahih)</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Bayhaqi Shu’ab al-Iman (6:67 #7517), </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Abu Nu’aym (Hilya, 3:37, 9:238),</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Mostadrak Al Hakim (1:115-16, 4:556 Sahih), ‘</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Abd ibn Humayd (Al Musnad, #1218), </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Imam Ahmad (Al Musnad, #25966), </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Darimi : As-Sunan (#54, Da’if), </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Diya’ al-Maqdisi (7:129), </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Quda’i (1:167 #239), </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Daraqutni in his Sunan (4:245), </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Ibn Abi Shayba (8:604, 672, 683), </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Tabarani in his Mu’jam al-Kabir (1:153, 1:186, 3:209, 12:447, and 17:239-40, Sahih)</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Haythami in his Majma’ 5:218-19</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Mu’jam al-Awsat (5:122, 6:277, 7:193), </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>★ Ibn Abi ‘Asim in his Kitab as-Sunna (p. 39-41 #80-85, p. 44 #92), and others.</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b>And it is well-known and authentic.</b></span><br />
</div>

কেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতই একমাত্র সঠিক দল?

® অসংখ্য সহিহ হাদিসে এসেছে, "নিশ্চয় বনী ইসরাঈল ছিল ৭২ দলে বিভক্ত। আর আমার উম্মত হবে ৭৩ দলে বিভক্ত। ১টি দল ব্যতীত এই সব দল...

জুন ১৮, ২০১৭

খারিজীদের ভ্রান্ত আকিদাসমুহঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<br />
<span style="color: #444444;"><b>খারিজীদের ভ্রান্ত আকীদা ও মতবাদসমূহঃ</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b>১) যারা মুসলমান হওয়ার দাবিদার হয়ে অন্য মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং এহেন পরিস্থিতিতে যুদ্ধরত হতে বের হয়ে না আসে তারা কাফির । (নাউজুবিল্লাহ)</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b>২) খারিজীরা তাদের ধারনায় গণতন্ত্রে বিশ্বাসী । তাদের মতে, খলীফাকে অবশ্যই সমগ্র মুসলিম কর্তৃক নির্বাচিত হতে হবে । কোন বিশেষ শ্রেনী-গোত্র কিংবা সম্প্রদায়ের মধ্যে খিলাফত সীমাবদ্ধ থাকবে না বরং ধর্মীয় দৃষ্টিকোনে যে কোন মুসলমান এ পদে অধিষ্ঠিত হতে পারবে । (নাউজুবিল্লাহ)</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b>৩) তারা হযরত আবু বকর (রাঃ) ও হযরত উমার (রাঃ) কে ইসলামের বৈধ খলীফা বলে মনে করে এবং অন্যান্য খলীফাকে অবৈধ বলে ঘোষনা করে । (নাউজুবিল্লাহ)</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b>৪) কবীরা গুনাহ খারিজীদের কাছে কুফরীর শামিল । কোন মুসলমান নামায, রোযা ও অন্যান্য ফরয কাজসমূহ পালন না করলে কিংবা কবীরা গুনাহে লিপ্ত হলে সে কাফির হয়ে যায় । (নাউজুবিল্লাহ)</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b>৫) তাদের মতে, যে মুসলমান কবীরা গুনাহ করে এবং তওবা না করে মারা যায় সে চিরস্থায়ী জাহান্নামী । (নাউজুবিল্লাহ)</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b>৬) খারিজীদের মতে, যারা তাদের আকীদার সঙ্গে একমত না, তারা ধর্মদ্রোহী তথা কাফির । এমন ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা অপরিহার্য । (নাউজুবিল্লাহ)</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b>৭) যে ব্যক্তি শক্তি থাকা সত্ত্বেও সৎকাজের আদেশ এবং অসৎকাজের নিষেধ না করে সে কাফির । (নাউজুবিল্লাহ)</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b>৮) খারিজী সম্প্রদায় আরও বিভিন্ন বিষয়ে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা'আতের বিপরীত আকীদা পোষন করে । যেমন তারা 'মোহসিন' (বিবাহিত) যিনাকারীকে রজম করার শাস্তি অস্বীকার করে । চুরির অপরাধে বাহুর গোড়া পর্যন্ত হাত কাটার শাস্তি নির্ধারণ করে । মহিলাদের মাসিক হায়িয অবস্থায়ও তাঁর জিম্মায় নামায পড়া ওয়াজিব বলে মনে করে ইত্যাদি । (নাউজুবিল্লাহ)</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b>তথ্যসূত্র</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b>ফাতাওয়া ওয়া মাসাইল (ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ)</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #444444;"><b>সংগ্রহিতঃ</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b><a href="http://www.sunnipediabd.com/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%AD%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4_%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8" target="_blank">http://www.sunnipediabd.com/wiki/</a></b></span><br />
</div>

খারিজীদের ভ্রান্ত আকিদাসমুহঃ

খারিজীদের ভ্রান্ত আকীদা ও মতবাদসমূহঃ ১) যারা মুসলমান হওয়ার দাবিদার হয়ে অন্য মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং এহেন পরিস্থিতিতে যুদ্ধরত ...

জুন ১৮, ২০১৭

খারিজী ফিত্নার উৎস ও ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তৃত আলোচনাঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<span style="color: #444444;"><b>খারিজীরা ইসলামের সর্বপ্রথম বিপথগামী সম্প্রদায় । আকীদা, আমল ও খিলাফত সম্পর্কে বিতর্ক সৃষ্টি করে তারা নিজেদেরকে মুসলিম উম্মাহ্‌ থেকে আলাদা করে ফেলে । রাজনীতির ক্ষেত্রে তারা পুনঃ পুনঃ বিদ্রোহ করে সাময়িকভাবে খিলাফতে রাশিদার শেষ দুই বছর এবং উমাইয়া আমলে মুসলিম রাষ্ট্রের পূর্বাংশে অশান্তি সৃষ্টি করে; হযরত আলী (রাঃ) এর বিরুদ্ধে আব্বাসীগণকে যুদ্ধে পরোক্ষভাবে সাহায্য করেছিল।</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b><i></i></b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><i>'আল-মিলাল ওয়ান নাহল' গ্রন্থে উদ্ধৃত হয়েছেঃ</i></b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><i>খারিজী ঐ সম্প্রদায়ের লোকদের বলা হয় যারা এমন নিয়মতান্ত্রিক ইমামের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষনা করে তাঁর আনুগত্য থেকে বের হয়ে যায়; যার ইমামতের আনুগত্যের প্রতি মুসলিম জনগন একমত পোষণ করেছেন । চাই এ বিদ্রোহ সাহাবায়ে কিরামের যামানার আইম্মায়ে রাশিদীনের বিরুদ্ধে হোক কিম্বা তাবিঈনের সময়কার মুসলিম জনগন স্বীকৃত ইমামগণের বিরুদ্ধে হোক অথবা পরবর্তী যুগের প্রতিষ্ঠিত ইমামগণের বিরুদ্ধে হোক, সকলেই খারিজীদের অন্তর্ভূক্ত ।</i></b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><i>— ইমাম শাহরাস্তনী (রহঃ) [1808-1864]  : আল-মিলাল ওয়ান নাহল, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ১৪৪</i></b></span><br />
<b><i><u><span style="color: red;">download </span></u></i></b><b><i><u><span style="color: red;">fu</span></u></i></b><b><i><u><span style="color: red;">ll </span></u></i></b><b><i><u><span style="color: red;">kitab: <a href="https://catalog.hathitrust.org/Record/006551349" target="_blank">https://catalog.hathitrust.org/Record/006551349</a></span></u></i></b><br />
<br />
<div style="color: #38761d;">
<b><i><u>★ ↑ সংক্ষিপ্ত ইসলামিক বিশ্বকোষ, ১ম খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৮৬-৩৮৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ</u></i></b></div>
<b><i><u><span style="color: #38761d;">★ ফাতাওয়া ওয়া মাসাইল (ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ)</span></u></i></b><br />
<b><i><u><span style="color: #38761d;"><br /></span></u></i></b>
<span style="color: #444444;"><b>খারিজী শব্দটির অর্থ হলো দলত্যাগী । মুসলিম জামা'আতকে পরিত্যাগ করায় খারিজীরা উক্ত নামে অভিহিত করা হয় ।</b></span><br />
<span style="color: #444444;"><b><br /></b></span>
<span style="color: red;"><b>হযরত আলী (রাঃ) কে শহীদ করে তারাঃ</b></span><br />
<span style="color: red;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায় ৬৫৭ খৃষ্টাব্দে হযরত আলী (রাঃ) ও হযরত মুয়াবিয়া (রাঃ) এর মধ্যে সিফফিন নামক স্থানে তুমুল যুদ্ধ বাঁধে । যুদ্ধে হযরত মু'আবিয়া (রাঃ) নিশ্চিত পরাজয় অনুধাবন করেন । ফলে তাঁর দলের কতক লোক কুরআন শরীফ উর্দ্ধে উত্তোলন করে হযরত আলী (রাঃ) এর কাছে সন্ধির প্রস্তাব করেন । হযরত আলী (রাঃ) ও তাঁর অধিকাংশ সঙ্গী সন্ধি প্রস্তাবে সম্মত হন এবং দু'দল থেকে এতে দু'জন সালিস নিযুক্ত করা হয় । কিন্তু হযরত আলী (রাঃ) এর একদল সমর্থক এ সালিসী প্রস্তাবের বিরোধিতা করে এবং আল্লাহ তা'আলা ব্যতীত অন্য কারো ফয়সালা চলবে না; এ আওয়াজ তুলে তাঁর দল পরিত্যাগ করে । এ দলত্যাগী খারিজীরা আব্দুল্লাহ ইবন ওয়াহাবকে তাদের দলপতি নির্বাচন করে, তাঁর নেতৃত্বে নাহরাওয়ান নামক স্থানে শিবির স্থাপন করে । পরে খারিজীরা বিপুল উদ্দীপনা নিয়ে হযরত আলী (রাঃ) এর বিরুদ্ধে প্রচারনা প্রচারনা চালাতে থাকে । হযরত আলী (রাঃ) এ সংবাদ পেয়ে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করেন । নাহরাওয়ানে সংঘটিত যুদ্ধে খারিজীদের নেতা আব্দুল্লাহ ইবন ওয়াহাবসহ বহুসংখ্যক খারিজী নিহত হয় । এতে খারিজীরা অতিশয় ক্রোধান্বিত হয়ে হযরত আলী (রাঃ), হযরত মু'আবিয়া (রাঃ) ও তাঁর উপদেষ্টা মিসরের শাসনকর্তা আমর ইবন আস (রাঃ) কে ইসলামের শত্রু হিসেবে স্থির করে এ তিনজনকে হত্যা করার জন্য বদ্ধপরিকর হয় । হযরত মু'আবিয়া ও হযরত আমর ইবন আস (রাঃ) কোনোক্রমে বেঁচে যান । কিন্তু হযরত আলী (রাঃ) আততায়ী আব্দুর রহমান ইবন মুলযিমের হাতে শহীদ হন ।</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span><span style="color: red;"><b>খারিজীদের অন্যান্য ইসলাম বিরোধী ষড়যন্ত্রঃ</b></span><br />
<span style="color: red;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>হযরত আলী (রাঃ) এর শাহাদাতের পর খারিজীরা নীরবে বসে থাকেনি । উমাইয়া শাসকদের বিরুদ্ধে দীর্ঘকালধরে প্রচারনা চালাতে থাকে এবং আব্বাসীয়দের সাথে যোগাযোগ করে উমাইয়াদের পতন ত্বরান্বিত করে । আব্বাসীয় শাসকগণ যখন মসনদে সমাসীন হন, তখন খারিজীরা তাদেরও বিরোধিতা করে । এবং মেসোপটেমিয়া পূর্ব আরব ও উত্তর আফ্রিকার উপকূলে অশান্তির সৃষ্টি করে । </b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><span style="color: red;"><br /></span></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b><span style="color: red;">খারিজী সম্প্রদায়ের ধ্বংসঃ</span></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>অবশেষে মিসরের ফাতেমী শাসকগণ খারিজীদের শক্তি সমূলে ধ্বংস করে দেন । ফলে রাজনৈতিক প্রচারণা বর্জন করে তারা শুধু একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ে পরিণত হয় ।</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span><span style="color: red;"><b>খারিজীদের সম্পর্কে হাদিসে বর্নিত ভবিষ্যৎবানীঃ</b></span><br />
<span style="color: red;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>আব্দুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) হারুরিয়াদের সম্পর্কে বর্ননা প্রসঙ্গে বলেন, নবী করিম (সঃ) বলেছেন, তারা ইসলাম থেকে এমনভাবে বেরিয়ে যাবে যেমন তীর শিকার ভেদ করে বের হয়ে যায় । (সহিহ হাদিস)</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><br /></b></span>
<span style="color: #38761d;"><b>পোস্টটি নেয়া হয়েছে এখান থেকেঃ-</b></span><br />
<span style="color: #38761d;"><b><a href="http://www.sunnipediabd.com/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%80" target="_blank">http://www.sunnipediabd.com/wiki/%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%80</a></b></span></div>

খারিজী ফিত্নার উৎস ও ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তৃত আলোচনাঃ

খারিজীরা ইসলামের সর্বপ্রথম বিপথগামী সম্প্রদায় । আকীদা, আমল ও খিলাফত সম্পর্কে বিতর্ক সৃষ্টি করে তারা নিজেদেরকে মুসলিম উম্মাহ্‌ থেকে আলাদা ক...

জুন ১৮, ২০১৭

সেহরী না খেলে কি রোজা ভেঙে যায়?

সেহরী না খেলে কি রোজা ভেঙে যায়?

ধন্যবাদ খুবই দরকারি একটি প্রশ্ন। সেহেরী খাওয়া হচ্ছে সুন্নত আর রোজা পালন করা ফরজ্‌।কোন একটি সুন্নতের কারনে কোন ফরজ ইবাদত বাদ দেয়া বা ক্ষতিগ...

জুন ১৮, ২০১৭

Top

ইসলামি বিশ্বকোষ

৭৩ দল সম্পর্কে বর্নিত হাদিসঃ সঠিক কারা ভ্রান্ত কারা? (পর্ব ১)

৭৩ দল সম্পর্কে বর্নিত হাদিসঃ ভ্রান্তদল গুলোর ভবিষ্যৎবানী (পর্ব ২)

কেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতই একমাত্র সঠিক দল?

খারিজীদের ভ্রান্ত আকিদাসমুহঃ

খারিজী ফিত্নার উৎস ও ইতিহাস সম্পর্কে বিস্তৃত আলোচনাঃ

সেহরী না খেলে কি রোজা ভেঙে যায়?

পোস্টসমূহ

Categories

পপুলার