জেনে রাখা দরকার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহু উনারা হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কতটা ভালোবাসতেন।
حَدَّثَنَا مَالِكُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالَ حَدَّثَنَا إِسْرَائِيلُ، عَنْ عَاصِمٍ، عَنِ ابْنِ سِيرِينَ، قَالَ قُلْتُ لِعَبِيدَةَ عِنْدَنَا مِنْ شَعَرِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم أَصَبْنَاهُ مِنْ قِبَلِ أَنَسٍ، أَوْ مِنْ قِبَلِ أَهْلِ أَنَسٍ فَقَالَ لأَنْ تَكُونَ عِنْدِي شَعَرَةٌ مِنْهُ أَحَبُّ إِلَىَّ مِنَ الدُّنْيَا وَمَا فِيهَا.
হযরত ইবনু সীরীন রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি হযরত আবীদা রহমতুল্লাহি আলাইহি কে বললাম, আমাদের কাছে হযরত রাসূলে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার কেশ মুবারক রয়েছে যা আমরা হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর কাছ থেকে কিংবা হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর পরিবারের কাছ থেকে পেয়েছি। তিনি বললেন, উনার একটি কেশ মুবরাক আমার কাছে থাকাটা গোটা দুনিয়া এবং দুনিয়ার মধ্যে যা কিছু আছে তা পাওয়ার চাইতে বেশী পছন্দনীয়।” (সহীহ বুখারী ১ম খন্ড ৫৫ পৃষ্ঠা: হাদীছ শরীফ নং ১৭০)
কেশ বা চুল মুবারককে গোটা দুনিয়ার চাইতে বেশি ভালোবাসতেন। তাহলে স্বয়ং হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কতটা ভালোবাসতেন সেটা ফিকিরের বিষয়।
আর আজকে এক শ্রেনীর লোক তারা হযরত নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিজেদের মতই মনে করে। নাউযুবিল্লাহ।