রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم এর ইলমে গায়েব (২য় পর্ব) :-

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <br /> ইলম বা জ্ঞান দু’ প্রকার। যথা-<br /> (১) ইলমে গায়েব বা অতীন্দ্রিয় জ্ঞান (ইন্দ্রিয় শক্তির বাইরে)<br /> (২) ইলমে শাহাদাত বা ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য জ্ঞান।<br /> <br /> ******Analysis "Word From Al-Quran"******<br /> <br /> (আল-কোরআন থেকে শাব্দিক বিশ্লেষণ)<br /> <br /> “ইলম” ও “গায়েব” শব্দ দু’টি একটি অপরটির সাথে আরবি ব্যাকরণের আল-ইদ্বাফার নিয়ম অনুসারে,<br /> <br /> ** “মুদ্বাফ” ও “মুদ্বাফু ইলাইহ” হিসেবে, অর্থাৎ “ইলমুল গাইব” আকারে কুরআন মজীদের একটিমাত্র জায়গায় রয়েছে (সূরা নাজম: ৩৫)।<br /> ** কখনো কখনো (মোট তিনবার) কুরআন মজীদে “আনবাউল গাইব” কথাটিও এসেছে সূরা আলে ইমরান: ৪৪,<br /> সূরা হুদ: ৪৯ ও<br /> সূরা ইউসূফ: ১০২।<br /> “আনবাউ” শব্দটি “নাবা” শব্দের বহুবচন - যার অর্থ হলো, খবর, বার্তা, সংবাদ ইত্যাদি। সুতরাং “আনবাউল গায়েব” মানে, অতীন্দ্রিয় সংবাদাদি।<br /> আবার --<br /> ** কালামুল্লাহ শরীফে মহান আল্লাহপাকের আযীমুশ্ শানে “আলিমুল গায়েব” কথাটি মোট ১৩ (তেরো) বার এবং<br /> ** “আল্লামুল গুয়ূব” কথাটি মোট চারবার<br /> সূরা আল- মায়েদা: ১০৯ ও ১১৬,<br /> সূরা তাওবা: ৭৮<br /> সূরা সাবা: ৪৮<br /> নং আয়াতে ব্যবহৃত হয়েছে। এবার আসুন, প্রাসঙ্গিক শব্দগুলো নিয়ে একটু বিশ্লেষণ করি<br /> <br /> ** “আলিম” শব্দটির আক্ষরিক বা আভিধানিক অর্থ হচ্ছে, জ্ঞানী বা জান্তা। এটি একটি ইসমু ফায়েল বা ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য - যা ধর্মীয় জ্ঞানে অভিজ্ঞ ব্যক্তির ক্ষেত্রেও অহরহ ব্যবহৃত হয়। আর “আল্লামু” শব্দটি আলিম শব্দের ইসমু মুবালাগাহ (Hyperbole) - যার আভিধানিক অর্থ হলো, মহাজ্ঞানী।<br /> <br /> ** “গায়েব” শব্দটি মুফরাদ বা ওয়াহিদ, অর্থাৎ একবচনবাচক একটি শব্দ। এর বহুবচন হচ্ছে, “গুয়ূব”। সুতরাং আলিমুল গায়েব-এর আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে, গায়েবজান্তা; আর আল্লামুল গুয়ূব-এর আভিধানিক অর্থ হলো, সকল গায়েব সম্পর্কে মহাজ্ঞানী;<br /> <br /> ** অর্থাৎ “আলিমুল গায়েব” কথাটি সাধারণ অর্থ বোঝাচ্ছে; আর “আল্লামুল গুয়ূব” কথাটি ব্যাপক অর্থ বোঝাচ্ছে।<br /> <br /> --------------------------<br /> আল্লাহ পাক হলেন সত্বাগত ভাবে প্রকৃত ইলমে গায়েবের মালিক।  এই সব আয়াতে সেগুলোই শুধু বলা হয়েছে:-<br /> ~~ANAM 50,59.<br /> ~~ARAAF 188,<br /> ~~AN NAMOL 65,<br /> ~~HUD 31,<br /> ~~YOUSOF 20,<br /> ~~JHIN 25,26)<br /> <br /> ``````````­```````````````````` ``````````<br /> আল্লাহ তার মনোনিত নবী-রাসুল দের গায়েব জানিয়েছেন তাই ওনারা গায়েব জানেন :-<br /> <br /> ~~AL IMRAN 179,44.<br /> ~~NISA 113.<br /> ~~HUD 49.<br /> ~~YOUSOF 102.<br /> ~~JHIN 27.<br /> ~~TAKVIR 24)<br /> <br /> গায়েব সম্পর্কে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত এর আকিদা যে মুলনীতির উপর প্রতিষ্ঠিত তা হল :-<br /> <br /> ১) মহান আল্লাহ তাআলা সত্ত্বাগত ভাবেই জ্ঞানী । তিনি অবগত না করালে কেউ একটি অক্ষরও জানতে পারে না ।<br /> ২) আল্লাহ তাআলা হুযুর আলঅইহিস সালাম ও অন্যান্য আম্বিয়া কেরাম (আলাইহিস সালাম) কে তাঁর আংশিক অদৃশ্য বিষয়াদি জ্ঞান দান করেছেন ।<br /> ৩) হুযুর আলাইহিস সালামের জ্ঞান সমস্ত সৃষ্টিকূল থেকে বেশী ।<br /> <br /> <br /> হাদিস ও বিখ্যাত মুহাদ্দিসিন,মুফাসসিরিন ও মুজাদ্দিনগনের কিতাবের আলোকে :-<br /> <br /> <br /> ♦'মিশকাত শরীফের প্রথম খণ্ডে কিতাবুত দাওয়াতের ذكر الله والتقرب শীর্ষক অধ্যায়ে বুখারী শরীফের সুত্রে হযরত আবু হুরাইরা (রাদিআল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত আছেঃ-<br /> <br /> فَاذَا اَحْبَبْتُه‘ فَكُنْتُ سَمْعَهُ الَّذِىْ يَسْمَعُ بِهِ وَبَصَرَهُ الَّذِىْ يُبْصِرُبِهِ وَيَدَهُ الَّتِىْ يَبْطِش بِهَا وَرِجْلَهُ الَّتِىْ يَمْشِىْ بِهَا<br /> <br /> (আল্লাহ তাআলা ফরমান, সেই প্রিয় বান্দাকে যখন আমি ভালবাসি, তখন আমি তার কান হয়ে যাই, যদ্বারা তিনি শুনেন, চোখ হয়ে যাই, যদ্বারা তিনি দেখেন, হাত হয়ে যাই, যদ্বারা কোন কিছু ধরেন এবং পা হয়ে যাই যদ্বারা তিনি চলাফেরা করেন।)'<br /> <br /> ♦মক্কায় অবস্থান করা অবস্থায় হাজার মাইল<br /> দূরের বাইতুল মাকদিসের পূর্ণ হালাত<br /> দেখে দেখে কাফেরদের প্রশ্নের জবাব<br /> দিয়েছিলেন। {বুখারী-১/৫৪৮}<br /> <br /> ♦হাবশা, মুতা আর বাইতুল<br /> মাকদিসতো দূনিয়ার স্থান। আমাদের<br /> নবীতো মদীনায় বসে থেকে জান্নাত ও<br /> জাহান্নাম দেখেছেন। {বুখারী-১/<br /> ৭৭,১০৩,১২৬,১৪৪,১৬৪}<br /> <br /> ♦' অদৃশ্য বিষয় সমূহের মধ্যে সর্বাধিক অদৃশ্য হলো আল্লাহর সত্ত্বা। হযরত মুসা (আঃ) যখন আল্লাহকে স্ব-চক্ষে কামনা করেছিলেন, তখন বলা হয়েছিলঃ لَنْ تَرَانِىْ (তুমি আমাকে দেখতে পাবেনা) আর যখন মাহবুব আলাইহিস সালাম মিরাজের সময় স্বীয় পবিত্র চর্মচক্ষু মুবারক দ্বারা আল্লাহকে দেখলেন তখন সৃষ্টি জগৎ কি তাঁর দৃষ্টির আড়ালে গোপন থেকে যেতে পারে।<br /> খোদাই যখন আপনার দৃষ্টি থেকে গোপন রইল না তখন কিইবা আছে যা অদৃশ্য থাকতে পারে? আপনার প্রতি (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামের) কোটি কোটি দুরুদ।<br /> <br /> ♦মিরকাত শরহে মিশকাতের الايمان بالقدر অধ্যায়ের প্রথম পরিচ্ছেদের শেষে উল্লেখিত আছেঃ<br /> <br /> كَمَا اَنَّ النَّبِىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وْسَلَّمَ رَ اهُ فِى الدُّنْيَالِاِنْقِلَابِه نُوْرًا<br /> <br /> (হুযুর আলাইহিস সালাম ইহ জগতেই আল্লাহকে দেখেছিলেন, কেননা তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) নিজেই নুরে পরিণত হয়েছিলেন।)'<br /> <br /> ♦মিশকাত শরীফের ব্যাখ্যামূলক গ্রন্থ মিরকাতে শাইখ আবু আবদুল্লাহ; সিরাজী কর্তৃক সংকলিত কিতাবে আকায়িদ এর উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছেঃ-<br /> <br /> اَلْعَبْدُ يَنْقُلُ فِى الْاَحْوَالِ حَتَّى يُصِيْرَ اِلَى نَعْتِ الرُّوْحَانِيَّةِ<br /> <br /> (বান্দার আধ্যাত্মির পরিবর্তন হতে থাকে শেষ পর্যন্ত যখন রুহানীয়তের গুণ প্রাপ্ত হয় তখনিই গায়ব সম্পর্কে অবগত হয়।)<br /> <br /> ♦''মেরকাতের আর এক জায়গায় উক্ত কিতাবে আকায়িদ গ্রন্থের বরাত দিয়ে বর্ণনা করা হয়েছেঃ-<br /> <br /> يَطَّلِعُ الْعَبْدُ عَلَى حَقَائِقِ الْاَشْيَاءِ وَيَتَجَلَّى لَهُ الْغَيْبُ وَغَيْبُ الْغَيْبِ<br /> <br /> কামিল বান্দা যাবতীয় বস্তুর নিগূঢ় তত্ত্ব ও রহস্য সম্পর্কে অবিহিত হন এবং তার কাছে অদৃশ্যের বিষয়ও প্রকাশিত হয়ে যায়।<br /> <br /> ♦''হুযুর গাউছে পাক (রহমতুল্লাহে আলাইহে) ফরমানঃ-<br /> <br /> نَظَرْتُ اِلَى بِلَادِ اللهِ جَمْعًا-كَخَرْدَلَةٍ عَلَى حُكْمِ اتِّصَالِىْ<br /> <br /> (আমি আল্লাহ তাআলার সমস্ত শহরগুলোকে এভাবে দেখেছি যেমন কয়েকটি তৈলবীজ পরস্পর সন্নিবেশিত হয়ে আছে।)<br /> <br /> ♦শাইখ আবদুল হক মুহাদ্দিছ দেহলবী (রহমতুল্লাহে আলাইহে) তার রচিত ‍যুবদাতুল আসরার গ্রন্থে হযরত গাউছে পাকের (রহমতুল্লাহে আলাইহে) একটি গুরুত্বপূর্ণ ও প্রণিধানযোগ্য উক্তির বর্ণনা দিয়েছেনঃ-<br /> <br /> (গাউছে পাক (রহমতুল্লাহে আলাইহে) ফরমানঃ হে সাহসীভক্তগণ হে আমার সন্তানগণ এসো আমার এ অকুল সমুদ্র থেকে কিছু আহরণ কর। খোদার কসম নেককার ও বদকার লোকদেরকে আমার সামনে উপস্থিত করা হয় আর আমরা চোখের কোনা লওহে মাহফুজের দিকে নিবদ্ধ থাকে। আমি আল্লাহ তাআলার অপার জ্ঞান সমুদ্রে ডুব দিয়ে থাকি।)''<br /> <br /> ♦আল্লামা জামী (রহমতুল্লাহে আলাইহে) তার রচিত نفحات الانس কিতাবে হযরত খাজা বাহাউদ্দিন নকশবন্দী (কুঃসিঃ) এর একটি উক্তি উল্লেখ করেছেন। উক্তিটি হলোঃ-<br /> <br /> (হযরত আযীযান (রহমতুল্লাহে আলাইহে) বলেন যে একদল আওলিয়া কিরামের সামনে পৃথিবীটা দস্তরখানার মত আর আমি মনে করি আঙ্গুলের নখের মত। কোন বস্তুই তাদের দৃষ্টি বহির্ভূত নয়।)<br /> <br /> ♦বুখারী শরীফের بَدْءِ الْخَلْقِ শীর্ষক আলোচনায় ও মিশকাত শরীফের দ্বিতীয় খণ্ডের بَدْءِ الْخَلْقِ وَذِكْرُ الْاَنْبِيَاءِ শীর্ষক অধ্যায়ে হযরত উমর (রাদিয়াআল্লাহু আনহু) থেকে বর্নিতঃ<br /> <br /> قَامَ فِيْنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَقَامًا فَاَخْبَرَنَا عَنْ بَدْءِ لْخَلْقِ حَتَّى دَخَلَ اَهْلُ الْجَنَّةِ مَنَازِ لَهُمْ وَ اَهْلُ النَّارِ مَنَازِ لَهُمْ حَفِظَ ذلِكَ مَنْ حَفِظَهُ وَنَسِيَهُ مَنْ نَسِيَهُ<br /> <br /> অর্থাৎঃ হুযুর আলাইহিস সালাম এক জায়গায় আমাদের সাথে অবস্থান করেছিলেন সেখানে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদেরকে আদি সৃষ্টির সংবাদ দিচ্ছিলেন এমন কি বেহেশতবাসী ও দোযখবাসীগণ নিজ নিজ মনযিলে বা ঠিকানায় পোঁছে যাওয়া অবধি পরিব্যাপ্ত যাবতীয় অবস্থা ও ঘটনাবলীর বর্ণনা প্রদান করেন। যিনি ওসব স্মরন রাখতে পেরেছেন তিনি তো স্মরন রেখেছেন, আর যিনি স্মরণ রাখতে পারেননি তিনি ভুলে গেছেন।<br /> <br /> ♦এখানে হুযুর আলাইহিস সালাম দু’ধরনের ঘটনাবলীর খবর দিয়েছেনঃ<br /> ১) বিশ্ব সৃষ্টির সূচনা কিভাবে হলো এবং<br /> ২) এর সমাপ্তি কিভাবে হবে।<br /> অর্থাৎ রোযে আযল (সৃষ্টির ঊষালগ্ন) থেকে কিয়ামত পর্যন্ত প্রত্যেক অণু-পরমাণুর পুঙ্খাণুপুঙ্খরূপে বর্ননা দিয়েছেন।<br /> <br /> ♦মিশকাত শরীফের اَلْمُعْجِزَاتِ অধ্যায়ে মুসলিম শরীফের উদ্ধৃতি দিয়ে আযর ইবনে আখতাব থেকে একই কথা বর্নিত, তবে এতে এতটুকু অতিরিক্ত আছেঃ<br /> <br /> فَاَخْبَرْنَا بِمَاهُوْ كَائِنٌ اِلى يَوْمِ الْقِيَمَةِ فَاعْلَمْنَا اَخْفَظُنَا<br /> <br /> (আমাদেরকে সেই সমস্ত ঘটনাবলীর খবর দিয়েছেন যে গুলো কিয়ামত পর্যন্ত ঘটতে থাকবে। আমাদের মধ্যে সব চেয়ে আলিম হলেন তিনি, যিনি এ সব বিষয়াদি সর্বাধিক স্মরন রাখতে পেরেছেন।)<br /> <br /> ♦ মিশকাত শরীফের اَلْفِتنٌ শীর্ষক অধ্যায়ে বুখারী ও মুসলিম শরীফের বরাত দিয়ে হযরত হুযাইফা (রাদিয়াআল্লাহু আনহু) থেকে বর্নিত হয়েছেঃ<br /> <br /> مَاتَرَكَ شَيْأً يَكُوْنُ فِىْ مَقَامِه اِلَى يَوْمِ الْقِيمَةِ اِلَّا حَدَّثَ بِه حَفِظَهُ مَنْ حَفِطَهُ وَنَسِيَهُ مَنْ نَسِيْهُ<br /> <br /> অর্থাৎ হুযুর আলাইহিস সালাম সে জায়গায় কিয়ামত পর্যন্ত যা কিছু ঘটবে, সব কিছুর খবর দিয়েছেন, কোন কিছুই বাদ দেননি। যাদের পক্ষে সম্ভব, তারা সব স্মরন রেখেছেন, আর অনেকে ভুলেও গেছেন।<br /> <br /> ♦মিশকাত শরীফের ‘ফযায়েলে সায়্যিদুল মুরসালীন’ শীর্ষক অধ্যায়ে ‘মুসলিম শরীফের’ বরাত দিয়ে হযরত ছওবান (রাদিয়াআল্লাহু তাআলা আনহু) থেকে বর্ণনা করা হয়েছেঃ-<br /> <br /> اِنَّ اللهَ زَوى لِىَ الْاَرْضَ فَرَءَيْتُ مَشَارِقَ الْاَرْضِ وَمَغَارِبَهَا<br /> <br /> অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা আমার সম্মুখে গোটা পৃথিবীকে এমনভাবে সঙ্কুচিত করেছেন, যে আমি পৃথিবীর পূর্বপ্রান্ত ও পশ্চিমপ্রান্ত সমূহ স্বচক্ষে অবলোকন করেছি।<br /> <br /> ♦মিশকাত শরীফের ‘মাসাজিদ’ অধ্যায়ে হযরত আবদুর রহমান ইবন আয়েশা (রাদিআল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত আছেঃ- <br /> <br /> আমি আল্লাহ তা’আলাকে সুন্দরতম আকৃতিতে দেখেছি। তিনি স্বীয় কুদরতের হাতখানা আমার বুকের উপর রাখলেন, যার শীতলতা আমি স্বীয় অন্তঃস্থলে অনুভব করেছি। ফলে, আসমান যমীনের সমস্ত বস্তু সম্পর্কে অবগত হয়েছি।<br /> <br /> ♦শহরে মাওয়াহেবে লদুনিয়ায়’ (হযরত আল্লামা যুরকানী (রহতুল্লাহে আলাইহে) প্রণীত) হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর থেকে বর্ণিত আছেঃ-<br /> <br /> اِنَّ اللهَ رَفَعَ لِىْ الدُّنْيَا فَاَنَا اَنْظُرُ اِلَيْهَا وَاِلى مَهُوَ كَائِنٌ فِيْهَا اِلى يَوْمِ الْقِيَمَةِ كَاَنَّمَا اَنْظُرُ اِلَى كَفِّىْ هذَا<br /> <br /> অর্থাৎঃ আল্লাহ তা’আলা আমার সামনে সারা দুনিয়াকে তুলে ধরেছেন। তখন আমি এ দুনিয়াকে এবং এতে কিয়ামত পর্যন্ত যা’কিছু হবে এমন ভাবে দেখতে পেয়েছি, যেভাবে আমি আমার নিজ হাতকে দেখতে পাচ্ছি।<br /> <br /> ♦মিশকাত শরীফের মাসাজিদ অধ্যয়ে তিরমিযী শরীফের উদ্ধৃতি দিয়ে বর্ণিত আছেঃ<br /> <br />  فَتَجَلَّى لِىْ كُلُّ شَيْئٍ وَعَرَفْتُ <br /> <br /> তখন প্রত্যেক কিছু আমার কাছে উন্মুক্ত হয়েছে এবং আমি এগুলো চিনতে পেরেছি।<br /> <br /> ♦ মসনদে ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বলে হযরত আবুযর গিফারী (রাদিআল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত আছেঃ-<br /> <br /> لَقدْ تَرَكْنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمْ وَما يُحَرِّكُ طَائِرٌ جَنَاحَيْهِ اِلَّا ذَكَرَلَنَا مِنْهُ عِلْمًا<br /> <br /> (হুযুর আলাইহিস সালাম আমাদেরকে এমনভাবে অবহিত করেছেন যে, একটা পাখীর পালক নড়ার কথা পর্যন্ত তার বর্ণনা থেকে বাদ পড়েনি।<br /> <br /> ♦ মিশকাত শরীফের ‘ফিতনা’ নামক অধ্যায়ের দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে হযরত হুযাইফা (রাদিআল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত আছেঃ- (হুযুর আলাইহিস সালাম পৃথিবীর মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত অনুষ্ঠিতব্য কোন ফিতনা পরিচালনাকারীর কথা বাদ দেননি যাদের সংখ্যা তিনশত কিংবা ততোধিক হবে এমন কি তাদের নাম তাদের বাপের নাম ও গোত্রের নামসহ আমাদের নিকট বর্ণনা করেছেন।)'<br /> <br />  ♦বুখারী শরীফের-<br />  كِتَابُ الْاِعْتِصَامِ بِالْكِتَابِ وَالسُّنَّةِ এ ও খাযেনে لَا تَسْئَلُوْا عَنِ الْاَشْيَاءِ اِنْ تُبْدَ لَكُمْ আয়াতের ব্যাখ্যায় উল্লেখিত আছে- (একদিন হুযুর আলাহিস সালাম মিম্বরের উপর দাঁড়ালেন। অতপর কিয়ামতের উল্লেখপূর্বক এর আগে যে সমস্ত ভয়ানক ঘটনাবলী ঘটবে, সে সম্পর্কে বর্ণনা দিলেন। এরপর তিনি রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বললেন, ‘যার যা খুশি জিজ্ঞাসা করতে পার।’ খোদার শপথ, এ জায়গা অর্থাৎ এ মিম্বরে আমি যতক্ষণ দন্ডয়মান আছি, ততক্ষণ তোমরা যা জিজ্ঞাসা কর না কেন, আমি অবশ্যই উত্তর দেব।’ জনৈক ব্যাক্তি দাঁড়িয়ে আরয করলেন, ‘পরকালে আমার ঠিকানা কোথায়?’ ইরশাদ ফরমালেন জাহান্নামের মধ্যে।<br /> আবদুল্লাহ ইবনে হুযাফা’ দাঁড়িয়ে জিজ্ঞাসা করলেন ‘আমার বাপ কে’? ইরশাদ করেন, হুযাফা।’ এর পর তিনি (রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বার বার ইরশাদ ফরমান, জিজ্ঞাসা করো, জিজ্ঞাসা করো।<br /> <br /> ♦ মিশকাত শরীফের ‘মাসাজিদ’ অধ্যায়ে হযরত আবুযর গিফারী (রাদিআল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণিত আছে।<br /> <br /> عُر ضَتْ عَلَىَّ اَعْمَالُ اُمَّتِىْ حَسَنُهَا وَسَيِّئُهَا فَوَجَدْت فِىْ مَحَاسِنِ اَعْمَالِها الْاَذَى يُمَاطُ عَنِ الطَّرِيْقِ<br /> <br /> (আমার সামনে আমার উম্মতের ভালমন্দ সমূহ পেশ করা হয়েছে। আমি তাদের নেক আমল সমূহের মধ্যে রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সমূহ অপসারনের মত পূণ্য কাজও লক্ষ্য করেছি।<br /> <br /> ♦মিশকাত শরীফের ‘মুজিযাত’ অধ্যায়ে হযরত আবু হোরায়রা (রাদিয়াআল্লাহ আনহু) থেকে বর্ণিত আছে-<br /> <br /> فَقَالَ رَجُلُ تَاللهِ اِنْ رَئَيْتُ كَالْيَوْمِ ذِئْبٌ يَتَكَلَّمُ فَقَالَ الذِّئْبُ اَعْجَبُ مِنْ هذَا رَجُلٌ فِى النَّخْلَاتِ بَيْنَالْحَرَّتَيْنِ يُخْبِرُ كُمْ بِمَا مَضى وَمَاهُوَ كَائْنٌ بَعْدَكُمْ<br /> <br /> জনৈক শিকারী আশ্চর্য হয়ে বললো নেকড়ে বাঘকে আজ যেরুপ কথা বলতে দেখলাম সেরুপ ইতিপূর্বে আর কখনো দেখিনি। তখন নেকড়ে বাঘ বলে উঠলো এর চেয়ে আশ্চর্যজনক বিষয় হলো-ঐ দুই উন্মুক্ত প্রান্তরের মধ্যবর্তী মরুদ্যানে (মদিনায়) একজন সম্মানিত ব্যাক্তি (হুজুর আলাইহিস সালাম) আছেন, যিনি তোমাদের নিকট বিগত ও অনাগত ভবিষ্যতের বিষয় সম্পর্কে সংবাদ পরিবেশন করেন।..<br /> <br /> ♦আবূল ইয়ামান (রহঃ) সা’দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদল লোককে কিছু দান করলেন। সা’দ (রাঃ) সেখানে বসা ছিলেন। সা’দ (রাঃ) বললেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের এক ব্যাক্তিকে কিছু দিলেন না। সে ব্যাক্তি আমার কাছে তাদের চেয়ে অধিক পছন্দনীয় ছিল। তাই আমি বললাম, ইয়া রাসূলল্লাহ্‌! অমুক ব্যাক্তিকে আপনি বাদ দিলেন কেন? আল্লাহ্‌র কসম! আমিতো তাকে মু’মিন বলেই জানি। তিনি বললেনঃ (মু’মিন) না মুসলিম? তখন আমি কিছুক্ষণ চুপ থাকলাম। তারপর আমি তার সম্পর্কে যা জানি, তা প্রবল হয়ে উঠল। তাই আমি আমার বক্তব্য আবার বললাম, আপনি অমুককে দানের ব্যপারে বিরত রইলেন? আল্লাহ্‌র কসম! আমিতো তাকে মু’মিন বলেই জানি। তিনি বললেনঃ ‘না মুসলিম?’ তখন আমি কিছুক্ষণ চুপ থাকলাম। তারপর তার সম্পর্কে যা জানি তা প্রবল হয়ে উঠল। তাই আমি আমার বক্তব্য আবার বললাম। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবারও সেই জবাব দিলেন। তারপর বললেনঃ ‘সা’দ! আমি কখনো ব্যাক্তি বিশেষকে দান করি, অথচ অন্য লোক আমার কাছে তার চাইতে বেশি প্রিয়। তা এ আশঙ্কায় যে (সে ঈমান থেকে ফিরে যেতে পারে পরিণামে), আল্লাহ্ তা’আলা তাকে অধোমুখে জাহান্নামে ফেলে দেবেন।<br /> <br /> ★এ হাদীস ইউনুস, সালিহ, মা’মার এবং যুহরী (রহঃ)-এর ভাতিজা যুহরী (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন।<br /> <br /> <br /> <br /> ইলমে গায়েব কুরআন এর আয়াত দ্বারা প্রমান :-<br /> <br /> <br /> আয়াত নং 1:-<br /> <br /> আল্লাহ তায়ালা বলেন-<br /> <br /> <br /> (@) وَعَلَّمَ ادَمَالْاَسْمَاءَ كُلَّهَا ثُمَّ عَرَضَهُمْ عَلَى الْمَلَائِكَةِ<br /> <br /> <br /> (এবং আল্লাহ তাআলা হযরত আদম (আলাইহিস সালাম) কে সমস্ত কিছুর নাম শিখিয়ে দিলেন । অতঃপর সে সমস্ত বস্তু ফিরিশতাদের কাছে উপস্থাপন করলেন ।)<br /> <br /> তাফসীরে মাদারেকে এ আয়াতের ব্যাখ্যায় লিখা হয়েছেঃ<br /> <br /> <br /> وَمَعْنَى تَعْلِيْمِه اَسْمَاءِ الْمُسَمِّيَاتِ انَّهُ تَعَالَى اَرَاهُ الاَجْنَاسَ الَّتِىْ خَلَقَهَا وَعَلَّمَهُ اَنَّ هذَا اِسْمُه‘ فَرَسٌ وَهذَا اِسْمُه‘ بَعِيْرٌ وَهذَا اِسْمُهَ كَذَا وَعَنْ اِبْنِ عَبَّسٍ عَلَّمَهُ اِسْمَ كُلِّ شَئْىٍ حَتّ الْقَصْعَةَ وَالْمَغْرَ فَةَ<br /> <br /> <br /> (হযরত আদম (আলাইহিস সালাম) কে সমস্ত বস্তুর নাম শিক্ষা দেয়ার অর্থ হচ্ছে-আল্লাহ তাআলা তাঁকে তাঁর সৃষ্ট সব কিছু দেখিয়েছেন এবং বলে দিয়েছিন যে এটার নাম ঘোড়া ঐটার নাম উট এবং ওটার নাম অমুক । হযরত ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত আছে যে তাঁকে প্রত্যেক কিছুর নাম, শিখিয়ে দিয়েছেন এমন কি পেয়ালা ও কাঠের চামচের নাম পর্যন্ত ।<br /> <br /> (a) তাফসীরে খাযেনে এ আয়াতের ব্যাখ্যায় একই কথা বলা হয়েছে তবে এতটুকু বাড়িয়ে বলা হয়েছে যে-<br /> <br /> <br /> وَقِيْلَ عَلَّمَ ادَمَ اَسْمَاءَ الْمَلَئِكَةِ وَقِيْلَ اَسْمَاءَ ذُرِّيَّتِه وَقِيْلَ عَلَمَّهُ اللَّغَاتَ كُلَّهُا<br /> <br /> <br /> (কারো মতে আদম (আলাইহিস সালাম) কে সমস্ত ফিরিশতাদের নাম কারো মতে তার সন্তান সন্ততিদের নাম আবার কারো মতে সমস্ত ভাষা শিখানো হয়েছিল)<br /> <br /> (b) উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসীরে কবীরে লিখা হয়েছেঃ-<br /> <br /> <br /> قَوْلُه اَىْ عَلَّمَهُ صفَاتَ الْاَشْيَاءِ وَنَعُوْ تَهَا وَهُوَ الْمَشْهُوْرُ اَنَّ الْمُرَالدَ اَسْمَاءُ كُلِّشَئْىِ مِنْ خَلْفٍ مِنْ اَجْنَاسِ الْمُحَدَثَاتِ مِنْ جَمِيْعِ اللُّغَاتِ الْمُخْتَلِفَةِ الَّتِىْ يَتَكَلَّمُ بِهَا وَلَدُ ادَمَ الْيَوْمَ مِنَ الْعَرَبِيَّةِ وَالْفَارِسِيَّةِ وَالرُّوْ مِيَّةِ وَغَيْرِهَا<br /> <br /> <br /> (আদম (আলাইহিস সালাম) কে সমস্ত বস্তুর বৈশিষ্ট্য ও অবস্থাদি শিক্ষা দিয়েছেন । এ কথাই প্রসিদ্ধ লাভ করেছে যে সৃষ্টবস্তু দ্বারা বোঝানো হয়েছে অচিরন্তন প্রত্যেক  বস্তুর নাম সমূহ যেগুলো বিভিন্ন ভাষায় প্রচলিত হবে ও যে নামগুলো আজ পর্যন্ত আদম সন্তান সন্ততিগণ আরবী ফার্সী রুমী ইত্যাদি ভাষায় ব্যবহার করে আসছে । <br /> <br /> (c) কাযী আয়ায (রহমতুল্লাহে আলাইহে) এর শেফা শরীফ এর ব্যাখ্যা গ্রন্থ নসিমুর রিয়ায এ উল্লেখিত আছেঃ-<br /> <br /> <br /> اِنَّهُ عَلَيْهِ السَّلَامُ عَرْضَتْ عَلَيْهِ الْخلَائِقُ مِنْ لَّدْنِ اَدَمَ اِلَى قِيَامِ السَّاعَةِ فَعَرَفَهُمْ كُلُّهُمْ كَمَا عَلَّمَ اَدَمَ الْاَلسْمَاءَ كُلَّهَا<br /> <br /> অর্থাৎ হযরত আদম (আলাইহিস সালাম) থেকে আরম্ভ করে রোজ কিয়ামত পর্যন্ত তার বংশজাত আওলাদকে হুযুর আলাইহিস সালামের সম্মুখে উপস্থাপিত করা হয়েছিল। তিনি (সল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) তাদের সবাইকে চিনেছিলেন যেমনিভাবে হযরত আদম (আলাইহিস সালাম) কে সবকিছুর নাম শিখানো হয়েছিল।<br /> <br /> <br /> আয়াত নং 2 :-<br /> <br />  وَيَكُوْنَ لرَّسُوْلُ عَلَيْكُمْ شَهِيْدًا<br /> <br /> <br /> (এ রসুল তোমাদের রক্ষণাবেক্ষণকারী ও সাক্ষী হবেন ।) <br /> <br /> (a) তাফসীরে খাযেনে এ আয়াতেন ব্যাখায় লিখা হয়েছে :-<br /> <br /> <br /> ثُمَّ يُؤْتَى بِمُحَمَّدٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَيُسْئَلُهُ عَنْ حَالِ اُمَّتِه فَيُزَ كِّيْهِمْ وَيَشْهَدُ بِصِدْقِهِمْ<br /> <br /> <br /> (অতঃপর কিয়ামতের দিন হুযুর আলাইহিস সালামকে আহবান করা হবে। এর পর আল্লাহ তাআলা তাকে তার উম্মতের অবস্থা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন। তখন তিনি তাদের পবিত্রতা ও সত্যতার সাক্ষ্য দিবেন )<br /> <br /> <br /> (b) তাফসীরে মাদারেকে ২য় পারার সূরায়ে বাকারার এ আয়াতের তাফসীরে লিখা হইয়াছেঃ-<br /> <br /> <br /> فَيُؤْتَى بِمُحَمَّدٍ فَيُسْئَلُ عَنْ حَالِ اُمَّتِه فَيُزَ كِّيْهِمْ وَيَشْهَدُ بِعَدَ الَتِهِمْ وَيُزَ كِّيْهِمْ وَيَعْلَمُبِعَدَا لَتِكُمْ<br /> <br /> <br /> অর্থাৎ অতঃপর হুযুর (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে) আহবান করা হবে তার উম্মতের অবস্থা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে। তখন তিনি স্বীয় উম্মতের সাফাই বর্ণনা করবেন এবং তাদের ন্যায় পরায়ণ ও যথার্থ হওয়া সম্পর্কে সাক্ষ্য দিবেন। সুতরাং হুযুর আলাইহিস সালাম আপনাদের যথার্থতা সম্পর্কে অবগত আছেন!<br /> <br /> <br /> আয়াত নং 3 :-  وَجِئْنَا بِكَ عَلَى هَؤُلَاءِ شَهِيْدًا<br /> <br /> <br /> অর্থাৎ যে মাহাবুব (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) আমি আপনাকে এদের রক্ষণাবেক্ষণকারী হিসেবে আনব <br /> <br /> <br /> (a) তাফসীরে নিশাপুরীতে” এ আয়াতের তাফসীরে উল্লেখিত আছে ।<br /> <br /> <br /> لِاَنَّ رُوْحَهُ عَلَيْهِ السَّلَامُ شَاهِدٌ عَلَى جَمِيْعِ الْاَرْوَاحِ وَالْقُلُوْبِ وِالنَّفُوْسِ بِقَوْلِه عَلَيْهِ السَّلَامُ اَوَّلُ مَاخَلَقَ اللهُ نُوْرِىْ<br /> <br /> <br /> অর্থাৎ এটা এ কারনে যে হুজুর আলাইহিস সালামের রুহ মোবারক সমস্ত রুহ দিল ও সত্তা সমুহকে দেখতে পান । কেননা তিনিই বলেছেন- আল্লাহ তাআলা সর্ব প্রথম যা সৃষ্টি করেছেন’ তা হলো আমার নূর ।<br /> <br /> <br /> (b) এ আয়াতের ব্যাখ্যায় তাফসীরে রুহুল বয়ানে আছেঃ-<br /> <br /> <br /> وَاعْلَمْ اَنَّهُ يُعْرَضُ عَلَى النَّبِىْ عَلَيْهِ السَّلَامُ اَعْمَالُ اُمَّتِهِ غَدَوْةً وَعَشِيَّةً فَيَعْرِ فُهمْ بِسِيْمَاهُمْ اَعْمَالَهُمْ فَلِذَالِكَ يَشْهَدُ عَلَيْهِمْ<br /> <br /> <br /> হুজুর আলাইহিস সালামের কাছে তার উম্মতের আমলসমূহ সকাল বিকাল পেশ করা হয়। তাই তিনি উম্মকতকে তাদের চিহ্ন দৃষ্টে চিনেন ও তাদের কার্যাবলী সম্পর্কে অবগত হন। এজন্য তিনি রসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) তাদের ব্যপারে সাক্ষ্য দিবেন । <br /> <br /> <br /> (c) তাফসীরে মাদারেকে এ আয়াতের ব্যাখ্যায় উল্লেখ আছেঃ<br /> <br /> <br /> اَىْ شَاهِدً عَلَى مَنْ اَمَنَ بِالْاِيْمَانِ وَعَلَى مَنْ كُفُرَ بِالْكُفْرِ وَعَلَى مَنْ نَافَقَ بِالنِّفَاقِ<br /> <br /> <br /> অর্থাৎঃ হুজুর আলাইহিস সালাম মুমিনদের জন্য তাদের ঈমানের’ কাফেরদের জন্য তাদের কুফরীর জন্য ও মুনাফিকদের জন্য মুনাফেকীর সাক্ষী।<br /> <br /> ''এ আয়াত ও তাফসীর সসূহ দ্বারা বোঝা গেল যে, হুযুর আলাইহিস সালাম সৃষ্টির আদিকাল থেকে কিয়ামত পর্যন্ত সমস্ত লোকের কুফর, ঈমান, কপটতা, আমল ইত্যাদি সব কিছুই জানেন। এ জন্যইতো তিনি সকলের জন্য সাক্ষী। একেইতো বলে ‘ঈলমে গায়ব’ বা অদৃশ্য জ্ঞান।'<br /> <br /> আয়াত নং 4:-<br /> <br />  وَلَا يُحِيْطُوْنَ بِشَئْىٍ مِّنْ عِلْمِه اِلَّا بِمَاشَاءَ<br /> <br /> <br /> অর্থাৎ তারা তাঁর জ্ঞান ভান্ডার থেকে কিছুই পায় না, তবে তিনি যতটুকু ইচ্ছে করে।<br /> <br /> আয়াত নং 5:-<br /> <br /> مَاكَانَ اللهُ لِيُطْلِعَكُمْ عَلَى الْغَيْبِ وَلَكِنَّ اللهُ<br /> <br /> অর্থাৎ হে সাধারন লোকগন এটা আল্লাহর শান নয় তোমাদেরকে ইলমে গায়ব দান করবেন। তবে হ্যাঁ রসুলগনের মধ্যে যাকে তিনি ইচ্ছা করে তাকে এ অদৃশ্য জ্ঞান দানের জন্য মনোনিত করেন । <br /> <br /> (a) তাফসীরে খাযেনে আছে:-<br /> <br /> لَكِنَّ اللهَ يَصْطَفِىْ وَبَخْتَارُ مِنْ رُسُلِهِ مَنْ يُّشَاءُ فَيُطْلِعُه‘ عَلَى بَعْضِ عِلْمِ الْغَيْبِ<br /> <br /> অর্থাৎঃ কিন্ত আল্লাহ রসূলগণের মধ্যে যাদেরকে ইচ্ছে করেন, মনোনীত করেন, আংশিক ইলমে সম্পর্কে তাঁদেরকে অবহিত করেন।<br /> <br /> (b) জুমুলে উল্লেখিত আছে:-<br /> <br /> <br /> اَلْمَعْنَى لَكِنَّ اللهَ يَجْتَبِىْ اَنْ يَصْطَفِىَ مِنْ رُسُلِه مَنْيَّشَاءُ فَيُطْلِعُه‘ عَلَى الْغَيْبِ<br /> <br /> <br /> অর্থাৎঃ আয়াতের অর্থ হলো- আল্লাহ তাআলা রসুলগনের মধ্যে যাকে ইচ্ছা করেন তাকে মনোনীত করেন। অতপর তাকে গায়ব সম্পর্কে জ্ঞান দান করেন।''<br /> <br /> আয়াত নং 6:-<br /> <br /> (হে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) আমি তোমার প্রতি কুরআন অবতীর্ণ করেছি ‍যা প্রত্যেক কিছুর সুস্পষ্ট বিবরণ সম্বলিত ।)<br /> <br /> <br /> আয়াত নং 7:-<br /> <br /> <br /> (এবং লওহে মাহফুজে যা কিছু লিখা আছে কুরআনে তার বিস্তৃত বিবরণ রয়েছে । এতে কোন সন্দেহ নেই ।'''<br /> <br /> <br /> আয়াত নং 8::-<br /> <br /> <br /> আমি এ কিতাবে (কুরআনে) কিছু বাদ দিইনি কুরআন করীমে সমস্ত অবস্থার বিবরণ রয়েছে ।<br /> <br /> <br /> আয়াত নং 9 :-<br /> <br /> (এবং শুষ্ক ও আর্দ্র এমন কিছুই নেই, যা উজ্জ্বল কিতাবে লিপিবদ্ধ হয়নি ।)<br /> <br /> আয়াত নং 10 :-<br /> <br /> এবং হে মাহবুব আপনি যদি তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেন, তারা বলবে আমরাতো কৌতুক ও খেলা-তামাশা করছিলাম)<br /> <br /> <br /> ব্যাখ্যা :-<br /> <br /> তাফসীরে দুররে মনসুর ও তাবরীতে এ আয়াতের ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে উল্লেখিত আছেঃ<br /> হযরত ইবনে আব্বস রাদিআল্লাহ আনহু থেকে এ আয়াত وَلَئِنْ سَالتَهُمْ الخ অবতীর্ণ হওয়ার প্রেক্ষাপটে বর্ণিত আছে যে, জনৈক মুনাফিক বলেছিল যে, হযরত মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সংবাদ দিচ্ছেন অমুক ব্যক্তির উষ্ট্রী অমুক জঙ্গলে আটকা পড়েছে। অদৃশ্য বিষয় তাঁর কীই বা জানা আছে?)<br /> ''''''''''''''''''''''এ আয়াত ও তাফসরি থেকে একথাই জানা গেল যে, হুযুর আলাইহিস সালামের অদৃশ্য জ্ঞানকে অস্বীকার করা মুনাফিকদেরই কাজ। সেটাকে কুরআন কুফর বলে আখ্যায়িত করেছে।''''<br /> <br /> <br /> আয়াত নং 11:-<br /> <br /> <br />  وَمَاهُوَعَلَى الْغَيْبِ بِضَنِيْنٍ<br /> <br /> <br /> (এ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) গায়ব প্রকাশের ক্ষেত্রে কৃপণ নন।)<br /> <br /> <br /> আয়াত নং 12:-<br /> <br /> <br />  وَعَلَّمْنهُ مِنْ لَّدُنَّا عِلْمًا<br /> <br /> <br /> আমি (আল্লাহ) তাঁকে (হযরত খিযির আলাইহিস সালামকে) আমার ইলমে লদুনী দান করেছি)।<br /> <br /> <br /> (a) তাফসীরে মাদারেকে এ আয়াতের ব্যাখ্যা এভাবে করা হয়েছেঃ-<br /> <br /> <br /> <br /> يَعْنِى الْاِخْبَارُ بِالْغَيُوْبِ وَقِيَلَ الْعِلْمُ اللَّدُنِىْ مَاحَصَلَ لِلْعَبْدِ بِطَرِيْقِ الْاِلْهَامِ<br /> <br /> <br /> <br /> অর্থাৎ হযরত খিযির (আলাইহিস সালাম) কে অদৃশ্য বিষয়াদি সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে। কেউ বলেছেন ইলমে লদুনী হলো এমন এক বিশেষ জ্ঞান যা বান্দা ইলহামের মাধ্যমে অর্জন করেন।)<br /> <br /> <br /> (b) 'তাফসীরে খযেনে আছেঃ- <br /> <br /> <br /> اَىْ عِلْمَ الْبَاطِنِ اِلْهَامًا<br /> <br /> <br /> অর্থাৎঃ হযরত খিযির আলাইহিস সালামকে আমি ইলহামের মাধ্যমে বাতেনী ইলম দান করেছি।<br /> <br /> <br /> আয়াত নং 13:-<br /> <br /> <br />  فَلَا يُظْهِرُ عَلى غَيْبِه اَحَدًا اِلَّمَنِ ارْتَضى مِنْرَّسُوْلٍ<br /> <br /> <br /> অর্থাৎ (আল্লাহ পাক) তাঁর মনোনীত রসুলগন ছাড়া কউকেও তাঁর অদৃশ বিষয় সম্পর্কে অবহিত করেন না।'''<br /> <br /> <br /> আয়াত নং 14:-<br /> ইব্রাহিম (আ) সম্পর্কে বলেছেন :-<br /> <br />  وَكَذَلِكَ نُرِىَ اِبْرَ اهِيْمَ مَلَكُوْت السَّموتِ وَالْاَرْضِ<br /> <br /> <br /> (আমি এ রূপেই হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালামকে ভূ মণ্ডল ও নভোমন্ডলে পরিব্যাপ্ত আমার বাদশাহী অবলোকন করাই।'')'<br /> <br /> <br />  আয়াত নং 15 :-<br /> <br /> ''হযরত ইউসুফ (আঃ) বলেছিলেন-<br /> <br /> <br />  لَا يَا تِيْكُمَا طَعَامٌ تُرْزَقَانِه اِلَّا نَبَّئْتُكُمَا بِتَاوِيْلِه<br /> <br /> <br /> অর্থাৎ তোমাদের কাছে খাবার আসার আগে এর বিবরণ বলে দিতে পারবো।<br /> <br /> <br /> (a) তাফসীরে রূহুল বয়ান ‘কবীর’ ও ‘খাযেনে’এর তাফসীরে উল্লেখিত আছে আমি তোমাদেরকে বিগত ও আনাগত দনেরর খাওয়া-দাওয়ার যাবতীয় অবস্থা বলে দিতে পারি। বলতে পারি খাদ্যশস্য কোথা হতে আসলো এবং এখন কোথায় যাবে। তাফসীরে কাবীরে আরও উল্লেখ করেছে আমি বলতে পারি, এ খাবার গ্রহণের ফলে উপকার হবে, না ক্ষতি হবে। এ সমস্ত বিষয়ে সম্পর্কে তিনিই বলতে পারেন, যিনি প্রতিটি অনু-পরমানুর খবর রাখেন।<br /> <br /> <br /> (b) 'তিনি (হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম) আরও বলেন ذلِكُمَا مِمَّا عَلَّمَنِىْ رَبِّىْ এটা আমার জ্ঞানের কিয়দাংশ মাত্র। তাহলে এখন বলুন হুযুর আলাইহসি সালামের জ্ঞনের পরিধি কতটুকু বিস্তৃত। হযরত ইউসুফ (আলাইহিস সালাম) এর জ্ঞান হচ্ছে হুযুর আলাইহিস সালামের জ্ঞান সমূ্দ্রের এক বিন্দু মাত্র।<br /> <br /> <br /> আয়াত নং 16:-<br /> <br /> হযরত ঈসা (আলাইহিস সালাম) বলেছিলেন:- <br /> <br /> <br /> وَاُنَبِّئُكُ بِمَا تَأكُلُوْنَ وَمَاتَدَّخِرُوْنَ فِىْ بُيُوْتِكُمْ <br /> <br /> <br /> তোমরা নিজ নিজ ঘরে যা কিছু খাও এবং যা কিছু সঞ্চিত রাখ, আমি তোমাদেরকে বলে দিতে পারি।)'''''''<br /> <br /> <br /> <br /> <br /></div>

রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم এর ইলমে গায়েব (২য় পর্ব) :-

ইলম বা জ্ঞান দু’ প্রকার। যথা- (১) ইলমে গায়েব বা অতীন্দ্রিয় জ্ঞান (ইন্দ্রিয় শক্তির বাইরে) (২) ইলমে শাহাদাত বা ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য জ্ঞান।...

Read more »

Rasul (durud) in Buddism and zeroastrainism::~~

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <br /> <br /> See about our beloved prophet(sm) in Buddism and zeroastrainism::~~~<br /> <br /> <br /> ♦MUHAMMAD (PBUH) IN BUDDHIST SCRIPTURES:<br /> <br /> (((1.))))) Buddha prophesised the advent of a Maitreya:<br /> <br /> A) Almost all Buddhist books contain this prophecy. It is in Chakkavatti Sinhnad Suttanta D. III, 76:<br /> <br /> <br /> "There will arise in the world a Buddha named Maitreya(the benevolent one) a holy one, a supreme one, an enlightened one, endowed with wisdom in conduct, auspicious, knowing the universe:<br /> <br /> <br /> "What he has realized by his own supernatural knowledge he will publish to this universe. He will preach his religion, glorious in its origin, glorious at its climax, glorious at the goal, in the spirit and the letter. He will proclaim a religious life, wholly perfect and thoroughly pure; even as I now preach my religion and a like life do proclaim. He will keep up the society of monks numbering many thousands, even as now I keep up a society of monks numbering many hundreds".<br /> <br /> <br /> <br /> B) According to Sacred Books of the East volume 35 pg. 225:<br /> "It is said that I am not an only Buddha upon whom theleadership and order is dependent. After me another Buddha maitreya of such and such virtues will come. I am now the leader of hundreds, he will be the leader ofthousands."<br /> <br /> <br /> <br /> C) According to the Gospel of Buddha by Carus pg. 217and 218 (From Ceylon sources):<br /> "Ananda said to the Blessed One, ‘Who shall teach us when thou art gone?'<br /> <br /> And the Blessed one replied, 'I am not the first Buddha who came upon the earth nor shall I be the last. In due time another Buddha will arise in the world, a holy one,a supremely enlightened one, endowed with wisdom inconduct, auspicious, knowing the universe, an incomparable leader of men, a master of angels and mortals. He will reveal to you the same eternal truths, which I have taught you. He will preach his religion, glorious in its origin, glorious at the climax and glorious at the goal. He will proclaim a religious life, wholly perfect and pure such as I now proclaim. His disciples will number many thousands while mine number many hundreds.'<br /> <br /> Ananda said, 'How shall we know him?'<br /> The Blessed one replied, 'He will be known as Maitreya'."<br /> <br /> (i) The Sanskrit word ‘Maitreya’ or its equivalent in Pali ‘Metteyya’ means loving, compassionate, merciful and benevolent. It also means kindness and friendliness, sympathy, etc. One Arabic word which is equivalent to all these words is ‘Rahmat’. In Surah Al-Anbiya:<br /> "We sent thee not, but as a mercy for all creatures."<br /> <br /> [Al-Qur’an 21:107]<br /> <br /> Prophet Muhammad (pbuh) was called the merciful, which is ‘Maitri’.<br /> <br /> (ii) The words Mercy and Merciful are mentioned in the Holy Qur’an no less than 409 times.<br /> <br /> (iii) Every chapter of the Glorious Qur’an, except Chapter 9, i.e. Surah Taubah begins with the beautiful formula, 'Bismillah Hir-Rahman Nir-Rahim', which means 'In the name of Allah, Most Gracious, Most Merciful'.<br /> <br /> (iv) The Word Muhammad is also spelt as ‘Mahamet’ or‘Mahomet’ and in various other ways in different languages. The word ‘Maho’ or ‘Maha’ in Pali and Sanskrit mean Great and Illustrious and ‘Metta’ means mercy. Therefore ‘Mahomet’ means ‘Great Mercy’.<br /> <br /> ::::::::::::::::::::<br /> <br /> (((((2)))))). Devoted Servitors of the Buddhas:<br /> According to Sacred Books of the East volume 11 pg. 97 Maha-Parinibbana Sutta Chapter 5 verse 36:<br /> <br /> "Then the Blessed one addressed the brethren, and said, ‘Whosoever, brethren have been Arahat-Buddhas through the long ages of the past, they were servitors just as devoted to those Blessed ones as Ananda has been to me. And whosoever brethren shall be the Arahat-Buddhas of the future, there shall be servitors as devoted to those Blessed ones as Ananda has been to me’."<br /> <br /> The Servitor of Buddha was Ananda. Muhammad (pbuh) also had a servitor by the name Anas (r.a.) who was the son of Malik. Anas (r.a...) was presented to the Prophet by his parents. Anas (r.a...) relates: "My mother said to him, 'Oh Messenger of God, here is your little  servant'." Further Anas relates, "I served him from the time I was 8 years old and the Prophet called me his son and his little beloved". Anas (r.a...) stayed by the Prophet in peace and in war, in safety as well as in danger till the end of his life.<br /> <br /> <br /> <br /> i) Anas (r.a.), even though he was only 11 years old stayed beside the Prophet during the battle of Uhud where the Prophet’s life was in great danger.<br /> ii) Even during the battle of Honain when the Prophet was surrounded by the enemies who were archers, Anas (r.a...) who was only 16 years old stood by the Prophet.<br /> <br /> <br /> Anas (R) can surely be compared with Ananda who stood by Gautam Buddha when the mad elephant approached him<br /> <br /> .:::::::::::::::::::::::<br /> <br /> (((3))). Six Criteria for Identifying Buddha:<br /> According to the Gospel of Buddha by Carus pg. 214:<br /> "The Blessed one said, ‘There are two occasions on which a Tathagata’s appearance becomes clear and exceedingly bright. In the night Ananda, in which a Tathagata attains to the supreme and perfect insight, and in the night in which he passes finally away in thatultra passing which leaves nothing whatever of his earthly existence to remain.’ "<br /> <br /> <br /> According to Gautam Buddha, following are the six criteria for identifying a Buddha.<br /> <br /> i) A Buddha attains supreme and perfect insight at night-time.<br /> <br /> ii) On the occasion of his complete enlightenment he looks exceedingly bright<br /> <br /> iii) A Buddha dies a natural death.<br /> <br /> iv) He dies at night-time.<br /> <br /> v) He looks exceedingly bright before his death.<br /> <br /> vi) After his death a Buddha ceases to exist on earth.<br /> i) Muhammad (pbuh) attained supreme insight and Prophethood at night-time.<br /> <br /> According to Surah Dukhan:<br /> "By the books that makes thing clear – We sent it downduring a blessed night."<br /> <br /> [Al-Qur'an 44:2-3]<br /> <br /> <br /> According to Surah Al-Qadar:<br /> "We have indeed revealed this (message) in the night of power."<br /> [Al-Qur'an 97:1]<br /> <br /> ii) Muhammad (pbuh) instantly felt his understanding illumined with celestial light.<br /> <br /> iii) Muhammad (pbuh) died a natural death.<br /> <br /> iv) According to Ayesha (r.a.), Muhammad (pbuh) expired at night-time. When he was dying there was nooil in the lamp and his wife Ayesha (r.a.) had to borrow oil for the lamp.<br /> <br /> v) According to Anas (r.a.), Muhammad (pbuh) looked exceedingly bright in the night of his death.<br /> vi) After the burial of Prophet Muhammad (pbuh) he was never seen again in his bodily form on this earth<br /> <br /> .:::::::::::::::::::::<br /> <br /> (((4))). Buddhas are only Preachers:<br /> According to Dhammapada, Sacred Books of East volume 10 pg., 67:<br /> <br /> "The Jathagatas (Buddhas) are only Preachers."<br /> The Qur’an says in Surah Ghashiya:<br /> "Therefore do thou give admonition, for thou art one to admonish. Thou art not one to manage (men's) affairs." [Al-Qur'an 88:21-22]<br /> <br /> <br /> (((5))). Identification of Maitreya by Buddha:<br /> According to Dhammapada, Mattaya Sutta, 151:<br /> "The promised one will be:<br /> <br /> i) Compassionate for the whole creation<br /> <br /> ii) A messenger of peace, a peace-maker<br /> <br /> iii) The most successful in the world.<br /> <br /> The Maitreya as a Preacher of morals will be:<br /> <br /> i) Truthful<br /> <br /> ii) Self-respecting<br /> <br /> iii) Gentle and noble<br /> <br /> iv) Not proud<br /> <br /> v) As a king to creatures<br /> <br /> vi) An example to others in deeds and in words".<br /> <br /> <br /> ----------------------------------------<br /> ♦MuhammadPBUH) in Zoroastrianism :<br /> ----------------------------------------<br /> <br /> MUHAMMED (PBUH) IN THE PARSI SCRIPTURES<br /> <br /> -------------------------<br /> <br /> *. Prophet Muhammad (pbuh) in Zend Avesta<br /> It is mentioned in Zend Avesta Farvardin Yasht chapter28 verse 129<br /> <br /> (Sacred Books of the East, volume 23, Zend Avesta Part II pg. 220):<br /> <br /> "Whose name will be the Victorious, Soeshyant and whose name will be Astvat-ereta. He will be Soeshyant (The Beneficent one) because he will benefit the whole bodily world. He will be Astvat-ereta (he who makes the people, bodily creatures rise up) because as a bodily creature and as a living being he will stand against the destruction of the bodily (being) creatures to withstand the drug of the two footed brood, to withstand the evil done by the faithful (idolaters and the like and the errors of the Mazdaynians)".<br /> <br /> This Prophecy applies to no other person more perfectly than it does to Muhammad (pbuh):<br /> <br /> The Prophet was not only victorious at Fatah Makkah but was also merciful when he let go the blood thirsty opponents by saying:<br /> <br /> "There shall be no reproof against you this day".<br /> Soeshyant means the ‘praised one’ (refer Haisting’s Encyclopedia), which translated in Arabic means Muhammad (pbuh).<br /> <br /> Astvat-ereta is derived from the root word Astu which in Sanskrit as well as in Zend means ‘to praise’. The infinitive Sitaudan in present day Persian means praising.<br /> <br /> <br /> Therefore Astvat-ereta means the one who praised, which is the exact translation of the Arabic word 'Ahmed' which is another name for Prophet Muhammad (pbuh). The Prophecy clearly mentions both the names of the Prophet i.e. Muhammad (pbuh) and Ahmed (pbuh)<br /> <br /> ::::::::::::::::::<br /> <br /> the Qur’an testifies this in Surah Al-Anbiya chapter 21 verse 107:<br /> "We sent thee not, but as a mercy for all creatures."<br /> [Al-Qur'an 21:107]<br /> <br /> Sanctity of Prophet’s Companions:<br /> <br /> In Zend Avesta Zamyad Yasht chapter 16 verse 95 (Sacred Books of the East, volume 23 Zend Avesta PartII pg. 308):<br /> <br /> "And there shall his friends come forward, the friends of Astvat-ereta, who are fiend-smitting, well thinking, well-speaking, well-doing, following the good law and whose tongues have never uttered a word of falsehood."<br /> <br /> ::::::::::::::::<br /> <br /> <br /> Muhammad (pbuh) will be the Last Prophet:<br /> It is mentioned in Bundahish chapter 30 verses 6 to 27that Soeshyant will be the last Prophet implying that Muhammad (pbuh) will be the last Prophet. The Qur’antestifies this in Surah Ahzab.<br /> <br /> "Muhammad is not the father of any of your men, but (he is) the Messenger of Allah, and the Seal of the Prophets: and Allah has full knowledge<br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /> <br /></div>

Rasul (durud) in Buddism and zeroastrainism::~~

See about our beloved prophet(sm) in Buddism and zeroastrainism::~~~ ♦MUHAMMAD (PBUH) IN BUDDHIST SCRIPTURES: (((1.))))) Buddha pro...

Read more »

বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে রাসুলুল্লাহ (সা) :-

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <br />♦Prediction of MOHAMMAD(SM) in Hinduism:-<br /><br />1. Muhammad (pbuh) prophesised in Bhavishya Purana<br /> According to Bhavishya Purana in the Prati Sarag Parv III Khand 3 Adhay 3 Shloka 5 to 8.<br /> <br /> <br /> <br /> "A malecha (belonging to a foreign country and speaking a foreign language) spiritual teacher will appear with his companions. His name will be Mohammad. Raja (Bhoj) after giving this Maha Dev Arab (of angelic disposition) a bath in the Panchgavya and the Ganga water (i.e. purifying him of all sins) offered him the present of his sincere devotion and showing him all reverence said, "I make obeisance to thee. O ye! The pride of mankind, the dweller in Arabia,Ye have collected a great force to kill the Devil and you yourself have been protected from the malecha opponents."<br /> <br /> <br /> ::::<br /> The Prophecy clearly states:<br /> The name of the Prophet as Mohammad.<br /> He will belong to Arabia. The Sanskrit word Marusthal means a sandy track of land or a desert.<br /> Special mention is made of the companions of the Prophet, i.e. the Sahabas. No other Prophet had as many companions as Prophet Muhammad (pbuh).<br /> He is referred as the pride of mankind (Parbatis nath). The Glorious Qur’an reconfirms this<br /> "And thou (standest) on an exalted standard of character"<br /> [Al-Qur'an 68:4]|<br /> "Ye have indeed in the Messenger of Allah, a beautiful pattern (of conduct)".<br /> [Al-Qur'an 33:21]<br /> He will kill the devil, i.e. abolish idol worship and all sorts of vices.<br /> The Prophet will be given protection against his enemy<br /> <br /> <br /> <br /> According to Bhavishya Purana in the Pratisarag Parv IIIKhand 3 Adhay 3 Shloka 10 to 27 Maharishi Vyas has prophesised:<br /> <br /> <br /> <br /> "The Malecha have spoiled the well-known land of the Arabs. Arya Dharma is not to be found in the country. Before also there appeared a misguided fiend whom I had killed; he has now again appeared being sent by a powerful enemy. To show these enemies the right pathand to give them guidance, the well-known Muhammad (pbuh), is busy in bringing the Pishachas to the right path. O Raja, You need not go to the land ofthe foolish Pishachas, you will be purified through mykindness even where you are. At night, he of the angelic disposition, the shrewd man, in the guise of Pishacha said to Raja Bhoj, "O Raja! Your Arya Dharma has been made to prevail over all religions, but according to the commandments of Ishwar Parmatma, Ishall enforce the strong creed of the meat eaters. My followers will be men circumcised, without a tail (on hishead), keeping beard, creating a revolution announcing the Aadhaan (the Muslim call for prayer) and will be eating all lawful things. He will eat all sorts of animals except swine. They will not seek purificationfro m the holy shrubs, but will be purified through warfare. On account of their fighting the irreligious nations, they will be known as Musalmaans. Ishall be the originator of this religion of the meat-eating nations."<br /> <br /> _______________ ____<br /> <br /> <br /> The Prophecy states that:<br /> The evil doers have corrupted the Arab land.<br /> Arya Dharma is not found in that land.<br /> The Indian Raja need not go the Arab land since his purification will take place in India after the musalmaanwill arrive in India.<br /> The coming Prophet will attest the truth of the Aryan faith, i.e. Monotheism and will reform the misguided people.<br /> The Prophet’s followers will be circumcised. They will be without a tail on the head and bear a beard and will create a great revolution.<br /> They will announce the Aadhaan, i.e. ‘the Muslim call for prayer’.<br /> He will only eat lawful things and animals but will not eat pork. The Qur’an confirms this in no less than 4 different places:<br /> <br /> <br /> In Surah Al-Baqarah chapter 2 : 173<br /> In Surah Al-Maidah chapter 5: 3<br /> In Surah Al-Anam chapter 6 : 145<br /> In Surah Al-Nahl chapter 16: 115<br /> <br /> <br /> "Forbidden to you for food are dead meat, blood, flesh of swine, and that on which hath been invoked the name of other than Allah".<br /> <br /> They will not purify with grass like the Hindus but by means of sword they will fight their irreligious people.<br /> They will be called musalmaan.<br /> They will be a meat-eating nation.<br /> <br /> The eating of herbivorous animals is confirmed by the Qur’an in Surah Maidah, chapter 5 verse 1 and in Surah Muminun chapter 23 verse 21<br /> <br /> According to Bhavishya Purana, Parv - III Khand 1 Adhay 3 Shloka 21-23:<br /> <br /> <br /> "Corruption and persecution are found in seven sacred cities of Kashi, etc. India is inhabited by Rakshas, Shabor, Bhil and other foolish people. In the land of Malechhas, the followers of the Malechha dharma (Islam) are wise and brave people. All good qualities are found in Musalmaans and all sorts of vices have accumulated in the land of the Aryas. Islam will rule in India and its islands. Having known these facts, O Muni,glorify the name of thy lord".<br /> <br /> The Qur’an confirms this in Surah Taubah chapter 9 verse 33 and in Surah Al Saff chapter 61 verse 9:<br /> "It is He who hath sent His Messenger with Guidance and the Religion of Truth, to proclaim it over all religion, even though the Pagans may detest (it)".<br /> A similar message is given in Surah Fatah chapter 48 verses 28 ending with, "and enough is Allah as a witness".<br /> II. Prophet Muhammad (pbuh) Prophesised in Atharvaveda<br /> In the 20th book of Atharvaveda Hymn 127 Some Suktas (chapters) are known as Kuntap Sukta. Kuntap means the consumer of misery and troubles. Thus meaning the message of peace and safety and if translated in Arabic means Islam.<br /> Kuntap also means hidden glands in the abdomen. These mantras are called so probably because their true meaning was hidden and was to be revealed in future. Its hidden meaning is also connected with the navel or the middle point of this earth.<br /> <br /> <br /> ::::::::navel or the middle point of this earth::::::<br /> <br /> <br /> The Qur’an says in Surah Al-Imran chapter 3, verse 96:<br /> "The first house (of worship) appointed for men was that at Bakkah (Makkah) full of blessings and of guidance and for all kinds of beings". Thus Kuntap stands for Makkah or Bakkah.:::::<br /> <br /> <br /> Several people have translated these Kuntap Suktas like M. Bloomfield, Prof. Ralph Griffith, Pandit Rajaram, Pandit Khem Karan, etc.<br /> <br /> <br /> The main points mentioned in the Kuntap Suktas i.e. inAtharvaveda book 20 Hymn 127 verses 1-13 are:<br /> Mantra 1<br /> <br /> He is Narashansah or the praised one (Muhammad). Heis Kaurama: the prince of peace or the emigrant, whoissafe, even amongst a host of 60,090 enemies.<br /> <br /> Mantra 2<br /> He is a camel-riding Rishi, whose chariot touches the heaven.<br /> <br /> Mantra 3<br /> He is Mamah Rishi who is given a hundred gold coins, ten chaplets (necklaces), three hundred good steeds and ten thousand cows.<br /> <br /> Mantra 4<br /> Vachyesv rebh. ‘Oh! ye who glorifies’.<br /> The Sanskrit word Narashansah means ‘the praised one’, which is the literal translation of the Arabic word Muhammad (pbuh).:<br /><br /> <br /> <br /> ---------------:<br /> The Sanskrit word Kaurama means ‘one who spreads and promotes peace’. The holy Prophet was the ‘Prince of Peace’ and he preached equality of human kind and universal brotherhood. Kaurama also means an emigrant. The Prophet migrated from Makkah to Madinah and was thus also an Emigrant.<br /> He will be protected from 60,090 enemies, which was the population of Makkah. The Prophet would ride a camel.<br /> <br /> :::::<br /> since it is forbidden for a Brahman to ride a camel according to the Sacred Books of the East, volume 25, Laws of Manu pg. 472. According to Manu Smirti chapter 11 verse 202, "A Brahman is prohibited from riding a camel or an ass and to bathe naked. He should purify himself by suppressing his breath".<br /> <br /> <br /> This mantra gave the Rishi's name as Mamah. No rishi in India or another Prophet had this name Mamah which is derived from Mah which means to esteem highly, or to revere, to exalt, etc. Some Sanskrit books give the Prophet’s name as ‘Mohammad’, but this wordaccording to Sanskrit grammar can also be used inthe bad sense. It is incorrect to apply grammar to an Arabic word. Actually shas the same meaning and somewhat similar pronunciation as the word Muhammad (pbuh)<br /> -----------------<br /> <br /> It is mentioned in Atharvaveda Book XX Hymn 21 verse6, "Lord of the truthful! These liberators drink these feats of bravery and the inspiring songs gladdened thee in the field of battle. When thou renders vanquished without fight the ten thousand opponents of the praying one, the adoring one."<br /> --------------- --<br /> <br /> <br /> This Prophecy of the Veda describes the well-known battle of Ahzab or the battle of the Allies during the time of Prophet Muhammed. The Prophet was victorious without an actual conflict which is mentionedin the Qur’an in Surah Ahzab:<br /> "When the believers saw the confederate forces they said, "This is what Allah and His Messenger had promised us and Allah and His Messenger told us what was true." And it only added to their faith and their zealin obedience."<br /> [Al-Qur'an 33:22]<br /> <br /> --------------- ---<br /> <br /> The Sanskrit word karo in the Mantra means the ‘praying one’ which when translated into Arabic means‘Ahmed’, the second name of Prophet Muhammed (pbuh).<br /> The 10,000 opponents mentioned in the Mantra were the enemies of the Prophet and the Muslims were only 3000 in number.<br /> The last words of the Mantra aprati ni bashayah meansthe defeat was given to the enemies without an actual fight.<br /> <br /> --------------- -<br /> <br /> The enemies’ defeat in the conquest of Makkah is mentioned in Atharvaveda book 20 Hymn 21 verse no 9:<br /> "You have O Indra, overthrown 20 kings and 60,099 men with an outstripping Chariot wheel who came to fight the praised one or far famed (Muhammad) orphan.<br /> <br /> ______<br /> <br /> The population of Makkah at the time of Prophet’s advent was nearly 60,000<br /> There were several clans in Makkah each having its own chief. Totally there were about 20 chiefs to rule thepopulation of Makkah.<br /> <br /> --------------<br /> <br /> <br /> III. Muhammad (pbuh) prophesised in the Rigveda<br /> A similar prophecy is also found in Rigveda Book I, Hymn 53 verse 9:<br /> The Sanskrit word used is Sushrama, which means praiseworthy or well praised which in Arabic means Muhammad (pbuh).<br /> IV. Muhummad (pbuh) is also prophesised in the Samveda<br /> Prophet Muhammad (pbuh) is also prophesised in the Samveda Book II Hymn 6 verse 8:<br /> <br /> <br /> "Ahmed acquired from his Lord the knowledge of eternal law. I received light from him just as from the sun." The Prophecy confirms:<br /> <br /> The name of the Prophet as Ahmed since Ahmed is an Arabic name<br /> <br /> :::::::::: ::<br /> <br /> <br /> The Rishi was enlightened by the Shariah of Prophet Muhammad. The Qur’an says in Surah Saba chapter 34verse 28<br /> "We have not sent thee but as a universal (Messenger)to men, giving them glad tidings and warning them (against sin), but most men understand not."<br /> [Al-Qur'an 34:28]<br /> <br /> </div>

বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে রাসুলুল্লাহ (সা) :-

♦Prediction of MOHAMMAD(SM) in Hinduism:- 1. Muhammad (pbuh) prophesised in Bhavishya Purana According to Bhavishya Purana in the Prati S...

Read more »

শানে আহলে বাইয়াত :-

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> Importance Of Ahle Biyat::<br /> <br /> <br /> <br /> إِنَّمَا يُرِيدُ اللَّهُ لِيُذْهِبَ عَنكُـمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيــراً<br /> Translation: Allah wishes only to remove Ar-Rijs from you, O members of the family, and to purify you with a thorough purification[Quran-33:33]<br /> <br /> <br /> ----------------------------<br /> <br /> Hadith #1<br /> <br /> <br /> <br /> عن أنس بن مالك رضي الله عنه: أن رسول الله صلى الله عليه وسلم كان يمر بباب فاطمة ستة أشهر إذا خرج إلى<br /> صلاة الفجر، يقول: الصلاة! يا أهل البيت: (إِنَّمَا يُرِيدُ اللهُ لِيُذْهِبَ عَنكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًا<br /> <br /> <br /> Ans bin Malik (RA) narrates that when theHoly Prophet (SAW) used to come out for Fajr (dawn) prayer, as he passed the door of Fatimah (سلام اللہ علیھا), he used tosay, “O ‘people of the house’, perform your prayer” and then he used to recite the following verse from the Holy Quran: “Allah only desires to keep away (all kindsof) impurity from you, O ‘people of the house’! (the Prophet’s family) and to totally purify you,”<br /> <br /> <br /> References<br /> <br /> ►Tirmidhi, al-Jami-us-sahih (5:352#3206)<br /> <br /> ►Ahmad bin Hambal, al-Musnad (3:259,285)<br /> <br /> ►Ahmad bin Hambal, Fadail-us-sahabah (2:761#1340, 1341)<br /> <br /> ►Ibn Abi Shaybah, al-Musnnaf (6:388#32272)<br /> <br /> ►Shaybani, al-Aahad wal-mathani (5:360#2953)<br /> <br /> ►Abd bin Humaid, al-Musnad (p.367#1223)<br /> <br /> ►Hakim, al-Mustadrak (3:172#4748)<br /> <br /> ►Tabarani, al-Mujam-ul-kabir (3:56#2671)<br /> <br /> ►Bukhari related it from Abul Hamra in al-Kuna (p.25# 205). In the tradition this routine of the Prophet (A) was carried outfor a period of nine months.<br /> <br /> ►Abd bin Humayd has related the same tradition from Bukhari in al-Musnad (p.173# 475).<br /> [al-Ahzab 33:33] (he did this) for six months.<br /> <br /> <br /> ----------------------------<br /> <br /> <br /> Hadith #2<br /> <br /> <br /> <br /> عن صفية بنت شيبة، قالت: قالت عائشة رضي الله عنها: خرج النبي صلى الله عليه وسلم غداة وعليه مرط مرحل<br /> من شعر أسود. فجاء الحسن بن علي فأدخله، ثم جاء الحسين فدخل معه ثم جاءت فاطمة رضي الله عنها فأدخلها، ثم<br /> جاء علي فأدخله، ثم قال: (إِنَّمَا يُرِيدُ اللَّهُ لِيُذْهِبَ عَنكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًا<br /> <br /> <br /> Then the Holy Prophet Muhammad (SAW) recited the verse, ‘Allah only desires to keep away (all kinds of) impurity from you, O ‘people of the house!’ (the Prophet’s family) and to totally purify you,’ (al-Ahzab 33:33).”<br /> <br /> <br /> References<br /> <br /> ►Muslim, as-Sahih (4:1883#2424)<br /> <br /> ►Ibn Abi Shaybah, al-Musannaf (6:370#36102)<br /> <br /> ►Ahmad bin Hambal, Fadail-us-sahabah (2:672#1149)<br /> <br /> ►Ibn Rahawayh, al-Musnad (3:678#1271)<br /> <br /> ►Hakim, al-Mustadrak (3:159#4705)<br /> <br /> ►Bayhaqi, as-Sunan-ul-kubra (2:149)<br /> <br /> ►Tabari, Jami-ul-bayan fi tafsir al-Quran (22:6,7)<br /> <br /> ►Baghawi, Maalim-ut-tanzil (3:529)<br /> <br /> ►Ibn Kathir, Tafsir-ul-Quran al-azim (3:485)<br /> <br /> ►Suyuti, ad-Durr-ul-manthur fit-tafsir-bil-mathur (6:605):<br /> <br /> <br /> ----------------------------<br /> <br /> <br /> Hadith#3<br /> <br /> <br /> Holy Prophet (SAW) also covered him under the same cloak and then said, “Oh Allah! These are my ahl-ul-bait (‘people ofthe house’) so keep impurity away from them and totally purify them.”<br /> <br /> <br /> References<br /> <br /> ►Tirmidhi, al-Jami-us-sahih (5:351,663#3205,3787)<br /> <br /> ►Ahmad bin Hambal, al-Musnad (6:292)<br /> <br /> ►Ahmad bin Hambal, Fadail-us-sahabah (2:587#994)<br /> <br /> ►Bayhaqi related it with slightly different words in as-sunan-ul-kubra (2:150).<br /> <br /> ►Hakim, al-Mustadrak (2:451#3558)<br /> <br /> ►Hakim, al-Mustadrak (3:158#4705)<br /> <br /> ►Tabarani, al-Mujam-ul-kabir (3:54#2662)<br /> <br /> ►Tabarani, al-Mujam-ul-kabir (9:25#8295)<br /> <br /> ►Tabarani, al-Mujam-ul-awsat (4:134#3799)<br /> <br /> ►Baihaqi, al-Itiqad (p.327)<br /> <br /> <br /> ----------------------------<br /> <br /> Hadith #4<br /> <br /> <br /> <br /> عن أبي سعيد الخدري رضي الله عنه في قوله: (إِنَّمَا يُرِيدُ اللَّهُ لِيُذْهِبَ عَنكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ) قال: نزلت في خمسة: في رسول الله صلى الله عليه وسلم و علي و فاطمة و الحسن و الحسين رضى الله عنهم<br /> <br /> <br /> Abu Saeed Khudri (RA) has said about theverse, “Allah only desires to keep away (all kinds of) impurity from you, O ‘peopleof the house’!…”, that it was revealed in honour of the following five personalities: the Messenger of Allah (SAW), Ali (كرم الله وجهه), Fatimah (سلام اللہ علیھا), Hasan (RA) and Husain (RA).<br /> <br /> <br /> References<br /> <br /> ►Tabarani, al-Mujam-ul-awsat (3:380#3456)<br /> <br /> ►Tabarani, al-Mujam-us-saghir (1:231#375)<br /> <br /> ►Ibn Hayyan, Tabaqat-ul-muhadditheen bi Asbhan (3# 384)<br /> <br /> ►Khateeb Baghdadi, Tareekh Baghdad (10:278)<br /> <br /> ►Tabari, Jami-ul-bayan fi tafsir al-Quran (22:6)<br /> <br /> <br /> <br /> ::::::::::::::::Importance of Khatun-e-jannut hozrot Fatema(ra):::::::::::::<br /> <br /> <br /> Hadith #1<br /> <br /> <br /> عن مسروق: حدثتني عائشة أم المؤمنين رضي الله عنها، قالت: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: يا فاطمة! ألا ترضين أن تكوني سيدة نساء المؤمنين، أو سيدة نساء هذه الأمة<br /> <br /> <br /> Masruq narrates from the Mother of the Believers Ayeshah (رضي الله عنها) that the Holy Prophet (SAW) said, “Fatimah, are you not happy that you are the leaderof the women of all the believers or the leader of the women of this ummah.”<br /> <br /> References<br /> <br /> ►Bukhari, as-Sahih (5:2317#5928)<br /> <br /> ►Muslim, as-Sahih (4:1905#2450)<br /> <br /> ►Nasai, Fadail-us-sahabah (p.77#263)<br /> <br /> ►Ahmad bin Hambal, Fadail-us-sahabah (2:762#1342)<br /> <br /> ►Tayalisi, al-Musnad (p.196#1373)<br /> <br /> ►Ibn Sad, at-Tabaqat-ul-kubra (2:247)<br /> <br /> ►Dawlabi, az-Zurriyah at-tahirah (p.101,102#188)<br /> <br /> ►Abu Nauym, Hilyat-ul-awliya wa tabaqat-ul-asfiya (2:39, 40)<br /> <br /> ►Dhahabi, Siyar alam an-nubala (2:130)<br /> <br /> <br /> ----------------------------<br /> <br /> <br /> Hadith #2<br /> <br /> عن أبي هريرة رضي الله عنه أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: إن ملكا من السماء لم يكن زارني، فاستأذن اللهفي زيارتي، فبشرني أو أخبرني: أن فاطمة سيدة نساء أمتي<br /> <br /> <br /> Abu Hurairah (RA) narrates that the Holy Prophet (SAW) said, “An angel in the skies who had not seen me requested permission from Allah (SWT) to see me (which he was granted); he told me the good news or brought me the news that Fatimah (سلام اللہ علیھا) is the leader of all women in my nation.”<br /> <br /> <br /> References<br /> <br /> ►Bukhari, at-Tarikh-ul-kabir (1:232#728)<br /> <br /> ►Tabarani, al-Mujam-ul-kabir (22:403#1006)<br /> <br /> ►Haythami said in Majma-uz-zawaid (9:201) this tradition has been narrated by Tabarani and has declared its narratorssahih (sound) except Muhammad bin Marwan Zahli. While Ibn Hibban has declared Muhammad bin Marwan Zahli as very sound.<br /> <br /> ►Dhahabi, Siyar alam an-nubala (2:127)<br /> <br /> ►Mizzi, Tahdhib-ul-kamal (26:391)<br /> <br /> ►Tirmidhi, al-Jami-us-sahih (5:660#3781)<br /> <br /> ►Nasai, as-Sunan-ul-kubra (5:80,95#8298,8365)<br /> <br /> ►Nasai, Fadhail-us-sahabah (p.58,72#193,260)<br /> <br /> ►Ahmad bin Hambal, al-Musnad (5:391)<br /> <br /> ►Ahmad bin Hambal, Fadail-us-sahabah (2:788#1406)<br /> <br /> ►Ibn Abi Shaybah, al-Musannaf (6:388#32271)<br /> <br /> ►Hakim, al-Mustadrak (3:164#4721,4722)<br /> <br /> ►Tabarani, al-Mujam-ul-kabir (22:402#1005)<br /> <br /> ►Bayhaqi, al-Itiqad (p.328)<br /> <br /> ►Muhibb Tabari, Dhakhair-ul-uqba fi-manaqib dhaw-il-qurba (p.224):<br /> <br /> <br /> ----------------------------<br /> <br /> Hadith #3<br /> <br /> <br /> عن المسور بن مخرمة: رضي الله عنه: أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: فاطمة بضعة مني، فمن أغضبها أغضبني<br /> <br /> <br /> Miswar bin Makhramah (RA) narrates that the Messenger of Allah (SAW) said, “Fatimah is a part of me. Therefore, whosoever angers her angers me.”<br /> <br /> References<br /> <br /> ►Bukhari, as-Sahih (3:1361#3510)<br /> <br /> ►Bukhari, as-Sahih (3:1374#3556)<br /> <br /> ►Muslim, as-Sahih (4:1903#2449)<br /> <br /> ►Ibn Abi Shaybah narrated it in al-Musannaf (6:388# 32269) through Ali (كرم الله وجهه)<br /> <br /> ►Shaybani, al-Aahad wal-mathani (5:361#2954)<br /> <br /> ►Tabarani, al-Mujam-ul-kabir (22:404#1013)<br /> <br /> ►Hakim, al-Mustadrak (3:172#4747)<br /> <br /> ►Bayhaqi, as-Sunan-ul-kubra (10:201)<br /> <br /> ►Daylami, al-Firdaws bi mathur al-khitab (3:145#4389)<br /> <br /> ►Abu Awanah, al-Musnad (3:70#4233)<br /> <br /> <br /> ----------------------------<br /> <br /> <br /> Hadith#4<br /> <br /> Hozrot Mohammad (SAW) said, ‘Indeed Fatimah is a part of me.’”<br /> <br /> References<br /> <br /> ►Bazzar, al-Musnad (2:160#526)<br /> <br /> ►Haythami, Majma-uz-zawaid (4:255)<br /> <br /> ►Haythami, Majma-uz-zawaid (9:202)<br /> <br /> ►Abu Nuaym, Hilyat-ul-awliya wa tabaqat-ul-asfiya (2:40, 41,175)<br /> <br /> ►Darqutni, Sualat Hamzah (p.280#409)<br /> <br /> <br /> ::::::::::::Importance Of HASAN(R.A) AND HUSSAIN(R.A)::::<br /> <br /> Hadith #5<br /> <br /> <br /> Abu Huraira reported Allah's Messenger (may peace be upon him) as saying to Hasan: O Allah, behold, I love him. Thou too love him and love one who loves him(Hasan).<br /> <br /> Reference<br /> <br /> »Sahih muslim Book 031, Number 5951:<br /> <br /> «Sahih MuslimBook 031, Number 5952:<br /> <br /> »Sahih MuslimBook 031, Number 5953<br /> <br /> <br /> :::::Hasan (RA) and Husain (RA) are the leaders of Paradise::::::::::::<br /> <br /> <br /> Hadith #6<br /> <br /> <br /> <br /> عن حذيفة رضي الله عنه، قال: قال رسولالله صلى الله عليه وسلم: إن هذا ملك لم ينزل الأرض قط قبل هذه الليلة استأذن ربه أن يسلم عليّ و يبشّرني بأن فاطمة سيدة نساء أهل الجنة، وأن الحسن والحسين سيدا شباب أهل الجنة<br /> <br /> <br /> Hudhaifah (RA) narrates that the Holy Prophet (SAW) said, “There is an angel who before tonight had never come downto earth, asked permission from his Lord to offer slam (salutations) to me and to deliver the good news to me that Fatimah(سلام اللہ علیھا) is the leader of all women of Paradise and Hasan (RA) and Husain (RA) are the leaders of all the youngsters in Paradise.”<br /> <br /> References<br /> <br /> ►Tirmidhi, al-Jami-us-sahih (5:660#3781)<br /> <br /> ►Nasai, as-Sunan-ul-kubra (5:80,95#8298,8365)<br /> <br /> ►Nasai, Fadhail-us-sahabah (p.58,72#193,260)<br /> <br /> ►Ahmad bin Hambal, al-Musnad (5:391)<br /> <br /> ►Ahmad bin Hambal, Fadail-us-sahabah (2:788#1406)<br /> <br /> ►Ibn Abi Shaybah, al-Musannaf (6:388#32271)<br /> <br /> ►Hakim, al-Mustadrak (3:164#4721,4722)<br /> <br /> ►Tabarani, al-Mujam-ul-kabir (22:402#1005)<br /> <br /> ►Bayhaqi, al-Itiqad (p.328)<br /> <br /> ►Muhibb Tabari, Dhakhair-ul-uqba fi-manaqib dhaw-il-<br /> qurba (p.224):<br /> <br /> <br /> :::::::::Importance Of Hozrot Ali(ra)::::::::::::::::::<br /> <br /> <br /> Hadith#7<br /> <br /> <br /> Sayyidna Abu Sarihah (Radhi Allah) or Zayd ibn Arqam (Shu’bah is uncertain about it) said that Prophet (salallaho alaihiwasalam) said: He for whom I am Mawla (friend, beloved, helper), Ali is Mawla<br /> <br /> Reference<br /> <br /> [Sunnan al Tirimdhi Hadith No. 3733]<br /> <br /> <br /> ----------------------------<br /> <br /> Hadith#8<br /> <br /> Sayyidna Hubshi ibn Junadah (RA) reported that Allah’s Messenger said: Ali is from me and I am from Ali<br /> <br /> Reference<br /> <br /> [Sunnan Ibn Majah Hadith No. 119] – Imam Tirimdhi also narrated it and declared it Hassan Sahih<br /> <br /> <br /> <br /></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgeaxGkJ1bZdNFMloBa_JdtyTyjGqofnl14BorGj34Y4gjoGxDLwI7DTslAYGetb_isJAlh8xCbdwoq_lQVA3HfZWyPyWsy3DL2Y3rg2doENXjLo7vD3-ojqa0JKg-pjzBf33Fjqd-qlW4/s1600/10404230_400518030105941_5367888572888394012_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"> <img border="0" loading="lazy" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgeaxGkJ1bZdNFMloBa_JdtyTyjGqofnl14BorGj34Y4gjoGxDLwI7DTslAYGetb_isJAlh8xCbdwoq_lQVA3HfZWyPyWsy3DL2Y3rg2doENXjLo7vD3-ojqa0JKg-pjzBf33Fjqd-qlW4/s640-rw/10404230_400518030105941_5367888572888394012_n.jpg" /> </a> </div> </div>

শানে আহলে বাইয়াত :-

Importance Of Ahle Biyat:: إِنَّمَا يُرِيدُ اللَّهُ لِيُذْهِبَ عَنكُـمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيــراً Tran...

Read more »

রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর জীবন ও ওফাত উভয়ই কল্যাণকরঃ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="ltr" id="docs-internal-guid-ab51fbf4-7fff-dfd3-dac0-ca0df98d09e7" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <span style="background-color: black; color: yellow; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">প্রশ্নঃ কেন শুধু ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা হয়? ওফাতুন্নবী কেন পালন করা হয় না?</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <span style="background-color: black; color: yellow; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">🖋মাসুম বিল্লাহ সানি</span><br /> <span style="background-color: black; color: yellow; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"><br /></span> <span style="background-color: black; color: yellow; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আলোচ্য বিষয়ঃ</span></div> <br /> <ul style="text-align: left;"> <li>প্রথমতঃ ৩ দিন অথবা চার মাস দশ দিনের বেশি শোক পালন করা নিষিদ্ধ</li> <li>দ্বিতীয়তঃ এর জবাব দিয়েছেন দুই লক্ষ হাদিসের হাফেজ ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি (رحمة الله)</li> <li>তৃতীয়তঃ  রাসূল (ﷺ) না শুধু সকল নবীগণ ও শহিদগণ জীবিত। সুতরাং ওফাতুন্নবী পালন করে কেন শোক প্রকাশ করব?</li> <li>চতুর্থতঃ  রাসূল (ﷺ) হায়াত ও ওফাত উভয়ই আমাদের জন্য নেয়ামত</li> </ul> <br /> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">প্রথমতঃ ৩ দিন অথবা চার মাস দশ দিনের বেশি শোক পালন করা নিষিদ্ধ</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <span style="background-color: black; color: cyan; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হাদিস ১ :</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> হাদীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে-</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">امرنا ان لا نحد علي ميت فوق ثلاث الا لزوج</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থ : আমাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, আমরা যেনো কারো ইন্তেকালে তিন দিন পর আর শোক প্রকাশ না করি। তবে স্বামীর জন্য স্ত্রী চার মাস দশ দিন শোক পালন করতে পারবে !'”</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">[বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, মুয়াত্তা মালিক শরীফ, আবু দাউদ শরীফ, নাসায়ী শরীফ, তিরমিযী শরীফ, ইবনে মাজাহ শরীফ, দারেমী শরীফ, মিশকাত শরীফ]</span></div> <br /> <br /> <div dir="ltr" id="docs-internal-guid-798b6903-7fff-7595-9e0f-7beb9bdaac84" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">দ্বিতীয়তঃ এর জবাব দিয়েছেন দুই লক্ষ হাদিসের হাফেজ ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি (رحمة الله)</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">جوابه   ان    ولادته   صلى   الله   عليه    وسلم   اعظم   النعم علينا-   ووفاته  اعظم  المصائب   لنا- والشريعة حثت على اظهار      شكر     النعم     والصبر     السكون     والكتم     عند  المصائب- وقد امر الشرع بالعقيقة عند الولادة وهى اظهار شكر وفرح بالمولود ولم يأمر عند  الموت بذبح ولابغيره بل نهى عن  النياحة واظهار الجزع فدلت قواعد الشريعة على انه   يحسن  فى  هذا  الشهر  اظهار  الفرح  بولادته  صلى   الله عليه    وسلم   دون   اظهار   الحزن     فيه     بوفاته-   (الحاوى للفتاوى) </span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">অর্থ:         জবাব,        রাসূলে পাক (ﷺ)       এর     বেলাদত     শরীফ     আমাদের     জন্য সবচেয়ে    বড়    নিয়ামত     এবং     তাঁর     ওফাত    শরীফ আমাদের  জন্য  সবচেয়ে  বড়  মুসিবত।  আর শরিয়ত  উৎসাহিত করেছে নিয়ামতের শুকরিয়া  প্রকাশের  জন্য এবং    বিপদ    মুসিবতের    সময়    ধৈর্যধারণের    মাধ্যমে  নীরব থাকার জন্য। অতএব   নবজাতকের জন্ম উপলে আক্বিকা     করার   শরয়ি   হুকুম     প্রকৃতপক্ষে শুকরিয়া     ও আনন্দ  প্রকাশের  নামান্তর।  অথচ  কারো  মৃত্যুতে  পশু  জবাই  করে   আনন্দ-উল্লাসের  হুকুম   শরিয়ত   দেয়নি (এখানে ইসলে সওয়াবের উদ্দেশ্যে অন্যকে খাওয়ানোর জন্য কুরবানী নিষেধ বলা হয় নি)।  বরং    মর্সিয়া    ও    আহাজারি   করতে     নিষেধ    করেছে। অতএব   শরিয়তের   বিধান   অনুযায়ী    ইহাই     প্রমাণিত হলো   যে,   উক্ত   রবিউল   আউয়াল   মাসে   রাসূলে পাক (ﷺ)-এর ওফাত উপলে চিন্তা পেরেশানী না করে তাঁর বেলাদতশরীফ উপলে আনন্দ ও   খুশি   প্রকাশ   করা   উত্তম   কাজ।   </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">[ইমাম জালালুদ্দিন সুয়ুতি (رحمة الله) </span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আল   হাবী   লিল  ফাতাওয়া</span><span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">]</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"><br /></span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"><br /></span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <span style="background-color: white; color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তৃতীয়তঃ রাসূল (ﷺ) না শুধু সকল নবীগণ ও শহিদগণ জীবিত। সুতরাং ওফাতুন্নবী পালন করে কেন শোক প্রকাশ করব?</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: black; color: yellow; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হাদিস ২ : </span><span style="background-color: black; color: cyan; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত আউস ইবনে আউস  (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত </span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আছে যে,</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">عَنْ أَوْسِ بْنِ أَوْسٍ رضي الله عنه قَالَ : قَالَ رَسُوْلُ اﷲِ صلي الله عليه وآله وسلم. إِنَّ مِنْ أَفْضَلِ أَيَامِکُمْ يَوْمَ الْجُمُعَةِ، فِيْهِ خُلِقَ آدَمُ، وَفِيْهِ قُبِضَ وَفِيْهِ النَّفْخَةُ، وَفِيْهِ الصَّعْقَةُ فَأَکْثِرُوْا عَلَيَّ مِنَالصَّلَاةِ فِيْهِ، فَإِنَّ صَلَاتَکُمْ مَعْرُوْضَةٌ عَلَيَّ، قَالَ : قَالُوْا : يَا رَسُوْلَ اﷲِ! کَيْفَ تُعْرَضُ صَلَاتُنَا عَلَيْکَ وَقَدْ أَرِمْتَ؟ يَقُوْلُوْنَ : بَلِيْتَ قَالَ صلي الله عليه وآله وسلم : إِنَّ اﷲَ حَرَّمَ عَلَي الْأَرْضِ أَجْسَادَالْأَنْبِيَاءِ</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেন, সপ্তাহের দিনগুলোর মধ্যে জুমুয়ার দিন সর্বাধিক সেরা। কারণ ঐ দিন আদম (عليه السلام) সৃষ্টি করা হয়েছিল ঐ দিনই ওনার ওফাত হয়েছিল ।ঐ দিন সিঙ্গায় ফুত্‍কার দেয়া হবে আর ঐ দিনই (কিয়ামতের) চিত্‍কার শুরু হবে! তাই ঐ দিন বেশি বেশি করে আমার প্রতি দুরুদ পাঠাও। তোমাদের দুরুদ আমার নিকট (নিশ্চই) পৌঁছানো হবে। তাঁরা (সাহাবীগণ) জিজ্ঞাসা করলেন - </span><span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আমাদের দরুদ আপনার ওফাতের পর আপনার উপরে কিরুপে পেশ করা হবে?</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> আপনার বরকতময় মোবারক দেহ কি মাটিতে মিশে যাবে না?</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, </span><span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আল্লাহ তায়ালা জমিনের জন্য নবীগণের দেহকে ভক্ষণ করা হারাম করে দিয়েছেন।</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">"</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: black; color: cyan; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১. আবূ দাউদ: আস্ সুনান, কিতাবুস সালাত, ১/২৭৫, হা-১০৪৭ এবং কিতাবুস সালাত, ২/৮৮, হা-১৫৩১।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২. নাসাঈ: আস্ সুনান, কিতাবুল সালাহ : অধ্যায়: জুমু'আ, ৩/৯১, হা-১৩৭৪। এবং আস্ সুনানুল কুবরা, ১/৫১৯, হা-১৬৬৬।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩.ইবনু মাজাহ্: আস্ সুনান, কিতাবু ইকামাতিস সালাত, ১/৩৪৫, হা-১০৮৫।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪.দারেমী: আস্ সুনান, বই : জুমা, অধ্যায় : ফি ফদ্বল ইয়াওমাল জুমা ১/৪৪৫, হা-১৫৭২।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫.আহমদ ইবনে হাম্বল: আল মুসনাদ, ৪/৮, হা-১৬২০৭। ২৬/৮৪, হা- ১৬১৬২</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬.ইবনে আবি শায়বাহ্: আল মুসান্নাফ, আস-সালাহ ২/২৫৩, হা-৭৬৯৭, ৬/৪০, হা- ৮৭৮৯</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭.ইবনে খুজায়মা: আস্ সহীহ, ৩/১১৮, হা-১৭৩৩-১৭৩৪।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৮.ইবনে হিব্বান: আস্ সহীহ, বই : আর-রাকাইক, অধ্যায় : আদিয়্যাহ : ৩/১৯০, হা-৯১০।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৯.হাকেম: আল মুসতাদরাক, ১/৪১৩, হা-১০২৯।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১০.বাযযার: আল মুসনাদ, ৮/৪১১, হা-৩৪৮৫</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১১.তাবরানী: আল মু'জামুল আওসাত, ৫/৯৭, হা-৪৭৮০।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১২.তাবরানী: মু'জামুল কবীর, ১/২৬১, হা-৫৮৯।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৩.বায়হাকী: আস্ সুনানুস সগীর, ১/৩৭১, হা-৬৩৪।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৪.বায়হাকী: আস্ সুনানুল কুবরা, ৩/২৪৮, হা-৫৭৮৯। Or, অধ্যায় : আল- জুমুয়া : ৩/৩৫৩, হা-৫৯৯৩</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৫.বায়হাকী: শু'আবুল ঈমান, ৩/১০৯, হা-৩০২৯। Or অধ্যায় : ফাজাইলুস সালাতুন্নবী (ﷺ) ৪/৪৩২, হা-২৭৬৮</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৬. যাহদ্বামী: ফাদ্বলুস্ সালাতি আলান্ নবী, হা-২২।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৭.ওয়াদীয়াশী: তুহফাতুল মুহতাজ, ১/৫২৪, হা-৬৬১।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৮.আসকালানী: ফাতহুল বারী, ১১/৩৭০।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৯.আযলূনী: কাশফুল খিফা, ১/১৯০, হা-৫০১।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২০.ইবনে কাসীর, তাফসীরিল কুরআনিল আযীম, ৩/৫১৫ সুরা আল-আহজাব ৫৬,</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২১.ইমাম খতিব তিবরিযি, মিশকাত, ১/৪২৯ পৃ. হা/১৩৮১, </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২২.ইমাম কাসতালানীঃ আল মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়্যা, ৩য় খন্ড, ৪২৭ পৃ</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৩.ড. তাহেরুল ইসলাম কাদেরীঃ প্রিয় নবীর পরকালীন জীবন।</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: black; color: cyan; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হাদিসটির সনদ-মান পর্যালোচনা </span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">☞ এ হাদিসকে ইমাম আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনু মাজাহ্, দারেমী, অাহমদ, ইবনু খুজায়মা এবং ইবনু হিব্বান বর্ণনা করেছেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ ইমাম হাকেম বলেন, এ হাদিস ইমাম বুখারীর শর্তাবলীর ভিত্তিতে সহীহ্ এবং</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ ইমাম ওয়াদিয়াশীও বলেন, ইহাকে ইমাম ইবনু হিব্বান সহীহ্ নির্ধারণ করেছেন এবং</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ ইমাম আসক্বালানী বলেন, ইহাকে ইমাম ইবনু খুজায়মা সহীহ্ নির্ধারণ করেছেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ ইমাম আজলুনী বলেন, ইহাকে ইমাম বায়হাকী উত্তম, মজবুত সনদ সহকারে বর্ণনা করেছেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ইবনু কাছির বলেন, ইহাকে ইমাম ইবনু খুজায়মা, ইবনু হিব্বান, দারু কুতনী এবং ইমাম নববী 'আল-আযকার' -এ সহীহ্ নির্ধারণ করেছেন।</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: black; color: yellow; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হাদিস ৩ :</span><span style="background-color: black; color: cyan; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত আবু দারদা  (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">عن أبي الدرداء قال قال رسول الله صلىالله عليه و سلم أكثروا الصلاة علي يوم الجمعة . فإنه مشهود تشهده الملائكة . وإن أحدا لن يصلي علي إلا عرضت علي صلاته حتى يفرغ منها ) قال قلت وبعد الموت ؟ قال ( وبعد الموت . إن الله حرم على الأرض أن تأكل أجساد الأنبياء (سنن ابن ماجه، كتاب الجنائز، باب ذكر وفاته صلى الله عليهو سلم، رقم الحديث-1637</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">রাসূল (ﷺ) ইরশাদ করেছেন-তোমরা জুমআর দিন বেশি বেশি করে দুরুদ পড়। নিশ্চয় ফেরেস্তারা এর উপর স্বাক্ষ্যি থাকে। আর যখন কেউ আমার উপর দুরুদ পড়ে তখনই তা আমার নিকট পেশ করা হয়। আবু দারদা রাঃ বলেন-আমি জিজ্ঞাসা করলাম - মৃত্যুর পরেও কি তা পেশ করা হবে? উত্তরে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেন,</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">"হ্যাঁ! আল্লাহ্‌ পাক নবীগণের শরীর মোবারাককে ভক্ষণ করা জমিনের জন্য হারাম করে দিয়েছেন। তাই নবীগণ (কবরে) জীবিত আছেন এবং নিয়মিতভাবে তারা রিজিকও পেয়ে থাকেন।"</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: black; color: cyan; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১. ইবনে মাজাহ্ঃ কিতাবুল জানাযা, খন্ড- ১/৫২৪পৃ, হাদিস: ১৬৩৬,</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২. ইবনে মাজাহ্ঃ কিতাবুল জানাযা, খন্ড- ১/৫২৪পৃ, হাদিস: ১৬৩৭</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩. ইবনে মাজাহ্ঃ ইকামাতুস সালাহ ওয়াস সুন্নাহ ফিহা : অধ্যায় ৭৯, ১/৩৪৫, হা- ১০৮৫</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪. মুনজারীঃ আত্ তারগীব ওয়াত তারহীব, খন্ড- ২/২২৮পৃ, হাদিস: ২৫৮২।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫. ইবনে কাসীরঃ তাফসীরু কুরআনিল আযীম, খন্ড- ৩/৫১৫পৃ, খন্ড- ৪/৪৯৩পৃ।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬. মুনাবীঃ ফয়যুল কদীর, খন্ড- ২/৮২পৃ।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭. আযুলুনীঃ কাশফুল খিফা, খন্ড- ১/১৯০পৃ, হাদিস: ৫০১</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৮. সুনানুস সাগীর লিল বায়হাকী, হাদীস নং-৪৬৯,</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৯. আল মুজামুল আওসাত, হাদীস নং-৪৭৮০,</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১০. সুনানে দারেমী, হাদীস নং-১৫৭২,</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১১. মুসনাদুল বাজ্জার, হাদীস নং-৩৪৮৫,</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১২. মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস নং-৫৭৫৯</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৩. আবু দাউদ : আস সুনান, কিতাবুস সালাত : ১:২৭৫, হাদিস ১০৪৭</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৪. নাসাঈ : আস সুনান, অধ্যায় : জুমুয়া ৩:৯২</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৫. ইমাম আহমদ বিন হাম্বল : আল মুসনাদ (৪:৮)</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৬. ইমাম ইবনে হিব্বান : আস সহীহ : (৩:১৯১, হাদিস ৯১০)</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৭. ইবনে খুজায়মাহ : আস সহীহ : (৩:১১৮, হাদিস ১৭৩৩)</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৮. ইমাম হাকিম : আল মুস্তাদরাক (১:২৭৮)</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৯. ইমাম তাবারানী : আল মুজমাউল কবীর  (১:২১৭, হাদিস ৫৮৯)</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২০. বায়হাকী : আস সুনান আল কুবরা : (৩:২৪৯).</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২১.</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ড. তাহেরুল ইসলাম কাদেরীঃ প্রিয় নবীর পরকালীন জীবন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২২. কিনানী, মিছবাহুয যুজাজাহ্। ২: ৫৮, ৫৯। হাদিস নম্বর:৬০২। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৩. খতীবে তাবরীযী, মিশকাতুল মাসাবীহ।১: ৩৯২। হাদিস নম্বর: ১৩৬৬। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৪. মুনাবী, ফয়যুল কদীর। ২: ৮৭। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৫. সুবকী, শিফাউস সিকাম ফি যিয়ারাতি খাইরিল আনাম। ৩৫, ৩৬। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৬. উনদুলুসী, তুহফাতুল মুহতাজ। ১: ৫২৬। হাদিস নম্বর: ৬৬৩। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৭. ইবনু কাইয়িম, জালাউল আফহাম। ৬৩। হাদিস নম্বর: ১০৮। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৮. ইবনু কছীর, তাফসীরুল কুরআন । ৩: ৫১৪। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৯. ইবনু কছীর, আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া। ৪: ২৫৮। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩০. মুকরীযী, ইমতাউল আসমা। ১১: ৬৫। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩১. মাযী, তাহযীবুল কামাল।১০: ২৩। হাদিস নম্বর: ২০৯০। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩২. ফিরােজাবাদী, আস সিলাতু ওয়াল বাশারু ফিস সালাতি আলা খাইরিল বাশার। ৭৫। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৩. সাখাবী, আল কওলুল বদী ফিস সালাতি আলাল হাবীবিশ শফী । ১৫৮। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৪. শাওকানী, নাইলুল আওতার। ৩: ৩০৪, ৩০৫। </span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: black; color: cyan; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হাদিসটির সনদ-মান পর্যালোচনা </span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ এ হাদিসকে ইমাম ইবনু মাজাহ্ সহীহ্ সনদ সহকারে বর্ণনা করেছেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ ইমাম মুনযেরী বলেন, ইহাকে ইমাম ইবনু মাজাহ্ উত্তম-মজবুত সনদ সহকারে বর্ণনা করেছেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ ইমাম মুনাবী বর্ণনা করেন যে, ইমাম দমীরী বলেন, ইহার রাভীগণ (বর্ণনাকারীগণ) নির্ভরযোগ্য।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ ইমাম আজলুনীও ইহাকে হাসান বলেছেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ ইমাম সাখাবী (রহঃ)'র অভিমত, হাদিসটির রিজাল (বিভিন্ন স্তরের রাবীগণ) অত্যন্ত নির্ভরযােগ্য। </span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <br /></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <span style="background-color: black; color: yellow; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হাদিস ৪ : </span><span style="background-color: black; color: cyan; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত আবু হুরায়রা (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত আছে যে, </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">عن أبي هريرة، أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: «ما من أحد يسلم على الا رد الله علي روحى حتى ارد عليه السلام -</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">رواه ابو داؤد والحمد والطبراني والبيهقي . وقال العسقلاني : رواه أبو داود ورواته ثقات، وقال الهيثمى : وفيه عبد الله بن يزيد الاسكندرانى ولم اعرفه ومهدى بن جعفر ثقه وبقية رجاله ثقات.</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেন,</span><span style="color: #7f6000; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> </span><span style="color: #7f6000; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">"</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">যখন তােমাদের কেউ আমার প্রতি দরূদ প্রেরণ করে, তখন </span><span style="color: #7f6000; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আল্লাহ্ তা'আলা আমার রূহ ফিরিয়ে দেন, এমনকি আমি তার সালামের জবাব দেই।"</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১.ইমাম আবু দাউদ, আস-সুনান, কিতাবু মানাসিক, ২/২১৮ পৃ. হা/২০৪১, সনদঃ সহিহ</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২.আন-নাসাই তাঁর কিতাব আল-দু‘ফা ’ওয়া’ ই-মাতরুকিন, পৃষ্ঠা -১৬৮।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩.আল দারিমির আল-তারিখ, পৃষ্ঠা ২৬০।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪.ইমাম আহমদ, আল-মুসনাদ, ১৬/৪৭৭ পৃ. হা/১০৮১৫, </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫.ইবনে ইসহাক আল রাহূইয়াহ তার মুসনাদে, ১/৪৫৩ (৫২৬ & ২০৪১)।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬.ইবনে ‘আসাকির’ মুক্ততাসার তারিক দিমশাক, ২/৪০।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭.আবু নু'আয়াম আল-ইস্পাহানীঃ আখবার আল-আসবাহান, ২/৩৫৩।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৮.তাবারানীঃ মুজাম আল-আসাতঃ ৩/২৬২ (৩০৯২, ৯৩২৯)/ ৪:৮৪, হাদীস নং ৩১১৬।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৯.আল-বায়হাকী আল-সুনান আল-কুবরা, ১/৫১৯: হাদীস ১৬৬৬, ৩/২৪৯: হাদীস ৫৭৮৯</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১০.বায়হাকী, শুআবুল ঈমান, ২: ২১৫। হাদিস নম্বর: ১৫৭১। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১১.মুনযিরী: আততারগিব ওয়াত তাহহীব মিনাল হাদীসিশ শরীফ, ২:৩৬২, হাদীস নং ২৫৭৩। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১২.ইমাম সুয়ূতীঃ আল-হাওই লিল ফাতওয়া, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা নং ২৭১-২৭২</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৩.ইমাম আন নওয়াবী (رحمة الله) এই হাদীস সম্পর্কে বলেছেন: رَوَاهُ أبُو دَاوُدَ بإسناد صحيح অনুবাদ: এটি আবু দাউদ (রহঃ) "সহীহ সনদ" দ্বারা বর্ণনা করেছেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৪.নাওয়াইল আল আওতার ৫/১৬৪।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৫.রিয়াদ উস সালিহীন ১/২৫৫, হাদীস ১৪০২।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৬.ড. তাহেরুল ইসলাম কাদেরীঃ প্রিয় নবীর পরকালীন জীবন ও খাসায়েল মুস্তফা (ﷺ)</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৭.আলবানীর সংস্করণ জিয়ারাতুল কুবুরের অধীনে (# 2041) এটিকে "হাসান" বলেছে।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৮.আলবানীঃ সিলসিলাহ আহাদিস আল-সহিহাহ [২২৬৬]</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৯.ইবনে হাজার আল-আসকালানী, তাকরিব-আল তাহযিব, ১/২০০।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২০.আসকালানী, ফতহুল বারী, ৬: ৪৮৮।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২১.আসকালানী, তালখীসুল জহীর। ২: ২৬৭। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২২.ইবনে আল-নাজ্জার, আখবার আল-মদীনা, পৃ .১৪৪।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৩.তফসীরে ইবনে কাসীর, 6: 464।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৪.হাফিজ আল-দারাকুতনী ইবন হিব্বান তাঁর আল-সিকাহ, ১৮৮ তে উদ্ধৃত করেছেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৫.হায়সমী: মাজমাউয যাওয়ায়িদ ওয়া মানবাউল ফাওয়ায়িদ, 1/162 এবং ১০:৩৪৯।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৬.ইমাম খতিব তিবরিযি, মিশকাত, ১/২৯১ পৃ. হা ৯২৫। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৭.আল্লামা মুত্তাকি হিন্দি, কানযুল উম্মাল, ১/৪৯১ পৃ. হা/২১৫৬, </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৮.মুরতদা আল-জাবেদী, ইতাফ আল-সাদাত আল- মুত্তাকিন, 4/419 এবং 10/365।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৯.ইবনে রাহবীয়া: আল মুসনাদ, ১/৪৫৩, হাদিস: ৫২৬।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩০.ইমাম কাসতালানীঃ আল মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়্যা, ৩য় খন্ড, ৪২৭ পৃ।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩১.আল-মিয্যিঃ তাহযিব আল-কামাল, 7/366।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩২.মুনাবী, ফয়যুল কদীর ৫: ৪৬৭। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৩.উনদুলুসী, তােহফাতুল মােহতাজ। ২: ১৯০। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৪.আবু তাইয়িব, আওনুল মাবুদ। ৬: ১৯, ২০। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৫. যারকানী, শরহুল মুয়াত্তা। ৪: ৩৫৭। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৬. শাওকানী, নাইলুল আওতার ৫: ১৮০। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৭. ইবনু জাওযী, ছাফওয়াতুছ ছাফওয়া। ১: ২৩৩। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৮. সুবকী, শিফাউস সিকাম ফি যিয়ারাতি খাইরিল আনাম। ১৩৬। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৯. মুকরীযী, ইমতাউল আসমা। ১: ৩০৬, ৩০৭, ৩০৮। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪০. ইবনু কুদামা । আল মুগনী । ৩: ২৯৭, ২৯৮। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪১. ফিরােজাবাদী, আস সালাতু ওয়াল বাশারু ফিস সালাতি আলা খইরিল বাশার । ১০৩, ১০৪। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪২. সুয়ূতী, আল খাসায়িসুল কুবরা । ২: ২৮০। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪৩. সুয়ূতী, আর রাসায়িলুলত্ তিস্'। ২৩৫। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪৪. সাখাবী, আল কওলুল বদী ফিস সালাতি আলাল হাবীবিশ শফী (ﷺ)।</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="color: #9900ff; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-style: italic; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হাদিসটির মান ও সনদ পর্যালোচনা :</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶এ হাদিসকে ইমাম আবূ দাউদ, আহমদ, তাবরানী এবং বায়হাকী বর্ণনা করেছেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ইমাম আসক্বালানীও বলেন,</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ইহাকে ইমাম আবু দাউদ বর্ণনা করেছেন এবং ইহার বর্ণনাকারী নির্ভরযোগ্য।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">▶ইমাম হায়ছমীও বলেন, ইহার সনদে আব্দুল্লাহ ইবনু ইয়াজিদ আল- ইস্কান্দারানী বর্ণনাকারীকে আমি চিনি না, যখন মাহদী ইবনু জাফর এবং অপরাপর সমস্ত বর্ণনাকারী নির্ভরযোগ্য।</span></div> <br /> <br /> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <span style="background-color: white; color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">চতুর্থতঃ  রাসূল (ﷺ)</span><span style="background-color: white; color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> হায়াত ও ওফাত উভয়ই আমাদের জন্য নেয়ামত</span></div> <br /> <br /> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="background-color: black; color: cyan; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হাদিস ৫ : </span><span style="background-color: black; color: yellow; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ </span><span style="background-color: black; color: cyan; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">(رضي الله عنه)</span><span style="background-color: black; color: yellow; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> রাসূল (ﷺ)</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> হতে বর্ণনা করেন,</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ﻋَﻦْ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺑْﻦِ ﻣَﺴْﻌُﻮﺩٍ، ﻋَﻦِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ - ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ - ﻗَﺎﻝَ  ﺇِﻥَّ ﻟِﻠَّﻪِ ﻣَﻠَﺎﺋِﻜَﺔً ﺳَﻴَّﺎﺣِﻴﻦَ، ﻳُﺒَﻠِّﻐُﻮﻥَ ﻋَﻦْ ﺃُﻣَّﺘِﻲ ﺍﻟﺴَّﻠَﺎﻡَ ." ﻗَﺎﻝَ : ﻭَﻗَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ : " ﺣَﻴَﺎﺗِﻲ ﺧَﻴْﺮٌ ﻟَﻜَﻢْ ﺗُﺤْﺪِﺛُﻮﻥَ ﻭَﻳُﺤَﺪَﺙُ ﻟَﻜَﻢْ، ﻭَﻭَﻓَﺎﺗِﻲ ﺧَﻴْﺮٌ ﻟَﻜَﻢْ ﺗُﻌْﺮَﺽُ ﻋَﻠَﻲَّ ﺃَﻋْﻤَﺎﻟُﻜُﻢْ، ﻓَﻤَﺎ ﺭَﺃَﻳْﺖُ ﻣِﻦْ ﺧَﻴْﺮٍ ﺣَﻤَﺪَﺕُ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻋَﻠَﻴْﻪِ، ﻭَﻣَﺎ ﺭَﺃَﻳْﺖُ ﻣِﻦْ ﺷَﺮٍّ ﺍﺳْﺘَﻐْﻔَﺮْﺕُ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻟَﻜَﻢ -</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="color: blue; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">‘‘আমার হায়াত তোমাদের জন্য উত্তম।</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> কেননা আমি তোমাদের সাথে কথা বলি তোমরাও আমার সাথে কথা বলতে পারছ। </span><span style="color: blue; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-weight: 700; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">এমনকি আমার ওফাতও তোমাদের জন্য উত্তম নেয়ামত। </span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">কেননা তোমাদের আমল আমার নিকট পেশ করা হয় এবং আমি তা দেখি। যদি তোমাদের কোন ভাল আমল দেখি তাহলে আমি তোমাদের ভাল আমল দেখে আল্লাহর নিকট প্রশংসা করি, আর তোমাদের মন্দ কাজ দেখলে আল্লাহর কাছে তোমাদের জন্য গুনাহ মাফের জন্য (তোমাদের পক্ষ হয়ে) ক্ষমা প্রার্থনা করি।’’</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-style: italic; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">মুসনাদে বাযযারের সনদঃ</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ইমাম বাযযার ➡ ইউসুফ বিন মূসা ➡ আবদুল মজিদ বিন আবদুল আজিজ বিন আবি রওয়াদ ➡ ইমাম সুফিয়ান সাওরি ➡ আবদুল্লাহ ইবনে সা’ইব➡ যাধান ➡ আবদুল্লাহ ইবনে মাস'উদ (رضي الله عنه)</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-style: italic; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">তথ্যসূত্রঃ</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">  </span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১. ইমাম হায়সামী (رحمة الله) মাজমাউয জাওয়াইদ, আলামাত আন নুবুউয়াঃ অধ্যায়: হায়াতিহি ওয়া ওয়াফতিহি, 2/884, হাদিস নম্বরঃ 953 ও 9/24, হাদিস: 91,পুস্তকে জানান যে, হাদীসটি আল-বাযযার তাঁর ’মুসনাদ’ গ্রন্থে বর্ণনা করেন এবং এর সকল ’রাবী’ (বর্ণনাকারী) সহীহ (মানে হাদীসটি সহীহ)।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২. ইবনুল ইরাকী, তারহ আল-তাথরিব ফী শারহ,(৩:২৯৭) তাঁর মতে হাদিসটি বিশুদ্ধতা। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩. ইবনে সা’আদঃ আত-তাবাক্কাত-উল-কুবরা (২:১৯৪), (৫/৫০০)</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪. ইমাম কাজী আয়ায (رحمة الله) ‘আশ-শিফা’ গ্রন্থে (১:১৯) </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫. ইমাম সুয়ুতি, আল হাবি লিল ফাতাওয়া, 2</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> পৃষ্ঠা: 3</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬. ইমাম সৈয়ুতী (رحمة الله), ‘আল-খাসাইস আল-কুবরা’ (২:২৮১) </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৭. ইমাম সৈয়ুতী (رحمة الله),‘মানাহিল-উস-শিফা ফী তাখরিজ-এ-আহাদীস আশ-শেফা’ 31 (# 8) তিনি বিবৃত করেন যে আবূ উসামাহ নিজ ‘মুসনাদ’ পুস্তকে </span><span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-style: italic; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">বকর বিন আব্দিল্লাহ মুযানী  (رضي الله عنه)</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">-এর সূত্রে এবং  আল-বাযযার তাঁর ‘মুসনাদ’ বইয়ে হযরত </span><span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-style: italic; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ  (رضي الله عنه)</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">-এর সূত্রে সহীহ সনদে এই হাদীস লিপিবদ্ধ করেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৮. খাফাযী স্বরচিত ‘নাসিমুর রিয়াদ’ (১:১০২) ও </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৯.  মোল্লা আলী কারী তাঁর ‘শরহে শিফা’(১:৩৬) এ হাদিসটি সমর্থন করেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১০. মুহাদ্দীস ইবনুল জাওযী এটি </span><span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-style: italic; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">বকর বিন আব্দিল্লাহ  (رضي الله عنه) ও হযরত আনাস বিন মালেক  (رضي الله عنه)-এর সূত্রে</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> "আল ওয়ফা দ্বি আহওয়ালিল মুস্তাফা (ﷺ), পৃষ্ঠা: 862, হাদিস নম্বরঃ 1564</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১১. ইমাম তাকিউদ্দীন সুবকী (رحمة الله) নিজ ‘শেফাউস্ সেকাম ফী যেয়ারাতে খায়রিল আনাম’ (৩৪ পৃষ্ঠা) কিতাবে </span><span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-style: italic; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">বকর ইবনে আব্দিল্লাহ মুযানী  (رضي الله عنه)</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;"> হতে এ হাদীস নকল করেছেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১২. ইবনে আব্দিল হাদী তাঁর ‘আস্ সারিম-উল-মুনকি’ (২৬৬-৭ পৃষ্ঠায়) পুস্তকে হাদিসটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৩. ইমাম ইবনে হাজর আসকালানী (رحمة الله) নিজ ‘আল-মাতালিব-উল-আলিয়্যাহ’ (৪:২২-৩ #৩৮৫৩) গ্রন্থে  </span><span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; font-style: italic; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">বকর ইবনে আব্দিল্লাহ মুযানী  (رضي الله عنه)</span><span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">-এর সূত্রে। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৪.  ইবনে হাজার আসকালানী, তাকরিব ওয়াল তাহযিব, 1/478</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৫. ইমাম ইবনে হাজর আসকালানী, লিসান আল মিজান, 2/পৃষ্ঠা: 395, হাদিস 1620</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৬. আলাউদ্দীন আলী নিজস্ব ‘কানযুল উম্মাল’ পুস্তকে (১১:৪০৭ #৩১৯০৩) ইবনে সাআদের বর্ণিত হাদীসটি উদ্ধৃত করেন এবং হারিস হতেও একটি রওয়ায়াত উদ্ধৃত করেন (# ৩১৯০৪)।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৭. হাকিম তিরমিযী, নওদীর আল উসুল, 4/পৃষ্ঠা: 176</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৮. ইমাম যাহাবি, মিজান আল ইতিদাল, 2, পৃষ্ঠা: 439</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১৯. ইমাম ইবনে আদি, আল কামিল, 3/পৃষ্ঠা: 76</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২০. ইমাম আজলুনি, কাশফ আল খিফা, 1/পৃষ্ঠা: 1178</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২১. ইমাম সাখাভীঃ আল কাউলুল বদী ফী সালাত আলাল হাবিব আশ শাফী (ﷺ), পৃষ্ঠা: 160</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২২. শাশীঃ আল মুসনাদস-শাশী, 2/253 পৃ, হাদিস নম্বর: 826</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৩. আবু হাতিম, আল-জারহ ওয়াত-তাদিল, 6/64 পৃ</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৪. শায়খ শু‘আয়েব আল-আরনা’উত, তাহরির আল-তাকরীব,2/379, হাদিস: 4160</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৫. আল-মুগনি, 1/571, হাদীস: 3793</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৬. ইবনে হিব্বান, কিতাব আল-মাজরুহিন, 2/160।</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৭. কিতাব আল-হজ্ব, পৃষ্ঠা: (# 179)</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৮. ইমাম দায়লামিঃ মুসনাদুল ফিরদুস, 1/183, হাদিস : 686</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২৯. ইমাম যাহাবিঃ সিয়ার আল আ'লাম আন নুবালা, 17/পৃষ্ঠা: 106</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩০. ইমাম মিয্যিঃ তাহযিব আল কামাল, 14/পৃষ্ঠা: 558</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩১. ইমাম ইবনে কাসিরঃ তাফসীরে ইবনে কাসীর, 3/ পৃষ্ঠা: 516</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩২. ইমাম ইবনে কাসীরঃ ‘আল-বেদায়া ওয়ান-নেহায়া’ (৪:২৫৭)। </span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৩. ইমাম জুরকানীঃ শরহে মাওহিব, 7/পৃষ্ঠা: 373</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৪. শায়খ আবদুল্লাহ আল-তালিদি, মানাহিল আল-সাফা ফী তাখরিজ আহাদীছ আশ-শিফা'র তাহযিব, পৃষ্ঠা। 458-459 (# 694)</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৫. আল-মুনাভি, ফয়জুল কাদির, 3/401</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৬. তারিখ আল-দাওরি, 2/370</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৭. আল-বুরকানী, পৃষ্ঠা 317</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৮. আন হামল আল-আসফার, 4/148</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩৯. মাহমুদ মামদুহ, রাফউল-মিনারাহ’ আন তাখরিজ আহাদীস আল-জিয়ারা, 156-159 পৃ</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪০. জুহদামি, ফাদ্বালুস সালাহ ‘আলান ন্যাবি (ﷺ), ১/৩৮-৩৯, হাদিস নম্বর: 25-26</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪১. ইমাম মুত্তাকী আল হিন্দি, কানজুল উম্মাল, 11/পৃষ্ঠা: 407, হাদিস নম্বরঃ 31904</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪২. ফায়রোজ আবাদী, আস ছালাত ওয়াল বাশার ফিস সালাত আ'লা খায়েরুল বাশার, পৃষ্ঠা: 104-105</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪৩. আল-মুনযিরি, তারগীব ওয়াল-তারাহীব 3: 343</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪৪. ইমাম নাবহানীঃ হুজ্জাতুল্লাহি আলাল আলামিন ফি মু'জাজাতুল মুরসালীন (ﷺ), পৃষ্ঠা: 713</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">উক্ত হাদিস প্রসঙ্গে ইমাম ইবনে হাজার হাইসামী (رحمة الله) বলেন:</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ﺭَﻭَﺍﻩُ ﺍﻟْﺒَﺰَّﺍﺭُ، ﻭَﺭِﺟَﺎﻟُﻪُ ﺭِﺟَﺎﻝُ ﺍﻟﺼَّﺤِﻴﺢِ  -</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="color: red; font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">-‘‘উক্ত হাদীসের সমস্ত রাবী বুখারীর সহিহ গ্রন্থের ন্যায়।’’ তাই হাদিসটি সহিহ।</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১.বাজ্জার,আল-মুসনাদ,৫/৩০৮পৃ.হাদিস,১৯২৫</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২.সুয়ূতি,জামিউস সগীর,১/২৮২পৃ.হাদিস,৩৭৭০-৭১</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৩.আল্লামা ইবনে কাছির ,বেদায়া ওয়ান নিহায়া,৪/২৫৭পৃ.</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৪. আল্লামা মুত্তাকী হিন্দী,কানযুল উম্মাল,১১/৪০৭পৃ. হাদিস,৩১৯০৩</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৫.ইমাম ইবনে জওজী,আল-ওফা বি আহওয়ালি মোস্তফা,২/৮০৯-৮১০পৃ.</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">৬. আল্লামা ইবনে কাছির,সিরাতে নববিয়্যাহ,৪/৪৫পৃ.</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">ইমাম ইবনুল হাজ্জ ও ইমাম কুসতালানী (رحمة الله) বলেন:</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">وَقَدْ قَالَ عُلَمَاءُ نَالَا فَرْقَ بَيْنَ مَوْتِه وَحَيو تِه عَلَيْهِ السَّلَامُ فِىْ مُشَاهِدَ تِه لِاُمَّتِهِ وَمَعرِ فَتِه بِاَحْوَ الِهِمْ وَنِيَّا تِهِمْ وَعَزَائِمِهِمْ وَخَوَاطِرِ هِمْ وَذلِكَ جَلِىٌّ عِنْدَهُ لَاخَفَاءَبِه</span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">আমাদের সু-বিখ্যাত উলামায়ে কিরাম বলেন যে,হুযুর আলাইহিস সালামের জীবন ও ওফাতের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। তিনি নিজ উম্মতকে দেখেন,তাদের অবস্থা, নিয়ত, ইচ্ছা ও মনের কথা ইত্যাদি জানেন। এগুলো তাঁর কাছে সম্পূর্ণরূপে সুস্পষ্ট। কোনরূপ অস্পষ্টতা ও দুর্বোধ্যতার অবকাশ নেই এখানে।           </span></div> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">১. ইমাম ইবনুল হাজ্জ مدخل গ্রন্থে</span></div> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt; text-align: justify;"> <span style="font-family: "arial"; font-size: 11pt; vertical-align: baseline; white-space: pre-wrap;">২. ইমাম কুসতালানী (رحمة الله) مواهب  (মাওয়াহিব) গ্রন্থের ২য় খণ্ডের ৩৮৭ পৃষ্ঠায় ২য় পরিচ্ছেদে زيارة قبره شريف শীর্ষক বর্ণনা।</span></div> <br /> <br /> <br /> বিস্তারিতঃ<br /> <br /> <div dir="ltr" style="line-height: 1.38; margin-bottom: 0pt; margin-top: 0pt;"> <a href="https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2019/03/blog-post_5.html?m=0">https://sunni-encyclopedia.blogspot.com/2019/03/blog-post_5.html?m=0</a></div> </div> </div>

রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এর জীবন ও ওফাত উভয়ই কল্যাণকরঃ

প্রশ্নঃ কেন শুধু ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা হয়? ওফাতুন্নবী কেন পালন করা হয় না? 🖋মাসুম বিল্লাহ সানি আলোচ্য বিষয়ঃ প্রথমতঃ ৩ দিন অথবা ...

Read more »