আপনাদের জিজ্ঞাসাবাদের জবাব। খুবই গুরুত্বপুর্ন পোস্ট : Read & Share
পর্ব : মাযার ও আউলিয়া কেরাম সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়াদি।
Answered by :
(Masum Billah Sunny)
নিচের link গুলোতে ঢুকতে চাইলে এখানে যানঃ-
↓
প্রশ্ন ১ : সুন্নীরা অলীগনের ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে দেখা যায় এর কারন কি? অলীদের সম্পর্কে কুরআন হাদিসে কোথায় আছে রেফারেন্স সহ বলুন?
↓
জবাব : এ ব্যাপারে বিস্তৃত আলোচনা করলে অধৈর্য হয়ে যাবেন তাই অতি সংক্ষেপেই করলাম।
★ আল্লাহ সুবহানু তা'য়ালা অলীগনের শানে আল-কুরআনে বলেন,
أَلا إِنَّ أَوْلِيَاء اللّهِ لاَ خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلاَ هُمْ يَحْزَنُونَ
`` আলা (মনে রেখো/ সাবধান) ইন্না আউলিয়া আল্লাহি (যারা আল্লাহর বন্ধুর) লা খাওফুন আ'লাইহিম (তাদের কোন প্রকার ভয়-ভীতি নাই) ওয়া লা হুম ইয়াহযানুন ( না তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবে)
`` সাবধান ! নিশ্চই যারা আল্লাহর বন্ধু , তাদের না আছে কোন ভয় ভীতি , না তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হবে। [সুরা ইউনুস: ৬২]
Details :-
এই পুরো পোস্টই আউলিয়া কেরামের শানে রচিত।
★ শানে আউলিয়া :-
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কাউকে ভালবাসার ফজিলত :-
এখানেও এ ব্যাপারে আলোচনা পাবেন :
★ (কামেল) পীর-আউলিয়ার কাছে বাইয়াতের বিধান :-
★ বড়পীরে শানে গাউসুল আজম ব্যবহার করলে কি শিরিক হবে?গাউসুল আজম অর্থ কি?
↓
প্রশ্ন ২ : বর্তমান যুগে কোন অলী আছে কি?
↓
জবাব : এই কথা আমিও মাঝে মাঝে শুনি। অনেকে বলে এই জামানায় কোন অলী নেই আগে ছিল এখন অলী পাব কোথায় আরে বোকার দল কোরআন হাদিসের এক বিশাল ভান্ডার তোমাদের অজানা তাই এই কথা বলছ। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী সব যুগেই ৩৬০ জন অলী থাকবেন।
↓
প্রশ্ন ৩ : আমার ২টা প্রশ্ন আছে।
৩ :১ → অনেকে বলে মাযার ভেংগে ফেলা উচিত। এ যুক্তিতে কিছু হাদিস ব্যবহার করতে দেখা যায় এর জবাব কি?
৩: ২ → আর অনেকে মাযার নাম শুনলেই মাযার পুজা বলতে দেখা যায় এর বিধান কি?
↓
জবাব :
৩ : ১
↓
ইসলামে মাযার বললে সর্বপ্রথম যা চোখে পড়বে তা হল নবী মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সা) এর পবিত্র রৌজা। নাকি বলবেন রৌজা মোবারক মাযার নয়? রৌজা মোবারক সর্বোত্তম ও সর্বশ্রেষ্ঠ মাযার। এটাই কুরআনে আছে আসহাবে কাহাফের মাযার। কাবা শরীফের ভিতরই ৭০ জন নবীর কবর আছে। এটা প্রশ্নের জবাব পুরো বই লিখা যাবে কি জবাব দিব। যাই হোক আমি কম কথায় শক্তিশালী প্রমান দিচ্ছি উপরের ৩ টা কথার চেয়ে বড় প্রমান আর কি হতে পারে?
Details :
★ হাদিসের ভুল ব্যাখ্যায় মাযার ভাংগার ভ্রান্ত ফতোয়ার বিশ্লেষণ :
★ নবী-রাসুলগনের পবিত্র মাযার (রওজা) সমুহের ছবি :
★ সাহাবায়ে কেরামগনের মাযার সমুহের ছবি :
↓
৩ : ২
↓
★ যারা মাযার নাম শুনলেই সমগ্র মাযার জিয়ারত কারীকে মাযার পুজারী / কবর পুজারী বলে অপবাদ দেয় তারা (যারা এমন বলে তারা সবাই) মুশরিক দের অন্তর্ভুক্ত হবে।
★ যদি কাফির বলে অপবাদ দেয় তবে কাফির হবে।
→ এর জন্য কালিমা পড়ে মুসলিম হতে হবে।
★ যদি ফাসিক বলে ফতোয়া দেয় তবে ফাসিক হবে।
→ এর জন্য তওবাহ করতে হবে।
Details :
আহকামুল মাযার, জিয়ারাতুল কুবুর (১ম ও ২য় খন্ড) :-
মাযার সম্পর্কিত বিতর্কের চিরনিরসন :-
ইসলামের পবিত্র স্থান, জান্নাতুল বাকি ও অন্যান্য মাযারগুলো কারা ধ্বংশ করল?
↓
প্রশ্ন ৪ : ১ : মহিলারা মাযার জিয়ারত করতে যায় এসব বিদআত। এর প্রমান কি হাদিসে আছে?
↓
জবাব :
না জেনে ফতোয়া বাজি করা মুর্খতা। এসব ওহাবী সালাফীদের পথভ্রষ্টতা যা সাধারন মানুষকেও পেয়ে বসেছে। পর্দা মহিলাদের জন্য ফরজ। যদি সে এটা রক্ষা করে পারে তবে জায়েজ নয়তো তার জন্য নিষেধ।
Details :-
মহিলাদের কবর জিয়ারত (Visiting graves by women) :-
↓
প্রশ্ন ৪ : ২ : নিয়্যত করে কবর / মাযার জিয়ারত বিদআত :-
↓
জবাব :
→ এত বিদআত বিদআত করেন কেন? বিদআত কাকে বলে সেটা কি জানেন? বিদআতের সংজ্ঞা কয় ভাবে হাদিসে আছে সেটা জানেন? এর প্রকারভেদ জানেন? না জেনে লাফালাফি করবেন না। নিচে বিশাল ভাবে আলোচনা পাবেন।
Details :
বিদআত কি? বিদআতে হাসানা ও বিদআতে সাইয়া সম্পর্কে :
→ জিয়ারত করা হালাল নাকি হারাম? যদি কোন হালাল কাজের নিয়্যত করে সে কাজ করা হয় তার সওয়াব দ্বিগুন বলে হাদিসে উল্লেখ আছে।
Details :
নিয়্যত করে জিয়ারতের উদ্দেশ্যে সফর করা জায়েয :-
↓
প্রশ্ন ৫ : অলীদের কটাক্ষ্য করে কথা বলার ব্যাপারে আপনার কি অভিমত?
↓
জবাব :
অলীদের বিরোধীতা কারীর ব্যাপারে স্বয়ং আল্লাহ হুশিহারী দেন (হাদিসে কুদসীতে) :
`` যে ব্যক্তি আমার অলীর সাথে শত্রুতা (অর্থাৎ গোপনে বা প্রকাশ্যে বিরোধীতা) পোষন করে, আমি তার সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করছি। [বুখারী: ৬৫০২] ``
Note : সুতরাং নবী (সা) এর বিরোধীতা তো বহু দুরের কথা আল্লাহর যেকোন অলীর শানে বিরোধীতা করা স্পষ্ট হারাম। (আল্লাহ যখন কারো বিরোদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করে সে কতটুকু ইমানদার নিজেই চিন্তা করুন)।
↓
প্রশ্ন ৬ : অলীগন কি সুপারিশ করতে পারবে?
↓
জবাব :
অনেকে বলে থাকে রাসুল ব্যাতীত কেউ সুপারিশ করতে পারবে না। এটা স্পষ্ট কুফর কারন এটা কুরআন সুন্নাহ বিরোধী হওয়ায় কুফর।
★ এক আয়াতে আছে : তোমাদের কে আছে আমার অনুমতি ছাড়া শাফায়াত করবে?
★ অপর জায়গায় আছে ""সর্বপ্রথম শাফায়াত কারী হবেন রাসুলুল্লাহ (সা)!
অপর আয়াতে,
★ “তাদের সম্মুখে ও পশ্চাতে যা আছে, তা তিনি (আ̂ল্লাহ) জানেন। তারা (নবীজি সা. এবং আল্লাহর প্রিয় অলীগণ) শুধু তাদের জন্যে সুপারিশ করে, যাদের প্রতি আল্লাহ সন্তুষ্ট এবং যারা আল্লাহর ভয়ে ভীত”। [সুরা ২১ আম্বিয়া: ২৮]
★ তারপর সহিহ হাদিসে আছে,
** আল্লাহর অলী আউলিয়াগন ,পীরগন।
** শহীদগন,
** ওয়াইছ করনী (রহ)
** হক্কানী উলামায়ে কেরাম (যারা আল্লাহর ওলী)
** হাফিজুল কুরআন &
** আল-কুরান,
** আল-কুরআনের সুরা মুলক ,
** রোজা ইত্যাদি ইত্যাদি শাফায়াত করে থাকবে।
তাহলে শুধুমাত্র ১জন কথাটা কি ঠিক? এটা ওহাবী-সালাফীদের বানানো কথা। কোন কুরআন হাদিসের কথা নয়।
★‘আমি হবো কিয়ামতের দিন আদম সন্তানের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তি এবং আমিই সর্বপ্রথম ব্যক্তি যার কবর প্রথম খুলে যাবে, আমিই সর্বপ্রথম সুপারিশকারী এবং সর্বপ্রথম আমার সুপারিশ গ্রহনযোগ্য হবে’।
– (সাহহী মুসলিম শরীফ খন্ড ৭, পৃঃ ৩৫৩, হাদীস নং-৫৭৭২।
★ ‘যখন আল্লাহর অলীগণ দেখবে যে তারা মুক্তি পেয়ে গেল, তখন তাদের মুমীন ভাইদের জন্য তারা আল্লাহর কাছে আবেদন করবে "হে আমার প্রতিপালক এরা আমাদের ভাই, যাদেরকে তুমি জাহান্নামে নিক্ষেপ করেছ তারা আমাদের সাথে নামাজ পড়ত, আমাদের সাথে রোজা রাখত এবং আমাদের সাথে সতকাজ করত"। তখন আল্লাহ বলবেন "যাদের অন্তরে শুধুমাত্র এক দিনার ওজন পরিমাণও ঈমান পাবে তাদেরকে জাহান্নাম থেকে বের করে নিয়ে আস। তাদের মুখমন্ডল তথা আকৃতিকে জাহান্নামের জন্য হারাম করে দেওয়া হয়েছে"। অতঃপর তারা (অলীগণ) সেখানে জাহান্নামীদের নিকট যাবেন। সেখানে গিয়ে দেখবেন কেউ কেউ পা পর্যন্ত কেউ পায়ের গোড়ালী পর্যন্ত আগুনে ডুবে আছে। এর মধ্যে যাদের তারা চিনবে তাদেরকে জাহান্নাম থেকে বের করে নিয়ে আসবে’।‘ (সহীহ বুখারী , খন্ড ২ পৃষ্ঠা ১১০৭ । হাদীস নং ৭০০১)
Details :
কুরআন সুন্নাহর আলোকে রাসুলুল্লাহ (সা), মুমিন, অলী এবং অন্যান্যদের শাফায়েত :-
কোন নেককার মুমিন বা ওলীর পাশে দাফন করলে কোন উপকার আছে কি?
↓
প্রশ্ন ৭ : মৃত্যুর পর অলীগনের দেহ কি মাটির সাথে মিশে যাবে? তাদের মৃত্যুর পর কি মরে নিঃশেষ হয়ে গেছে বলা যাবে?
↓
জবাব :
আসলে এটা বিশাল বড় আলোচনা। আহলে সুন্নত এর বিশুদ্ধ আকিদা হল নবীগন ও অলীগন মৃত্যুর পরও কবরে জীবিত আছেন।
★ আল্লাহ বলেছেন, প্রত্যেক প্রানকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে। সুরা আল-ইমরান ১৮৫
Note:- তাই রাসুল(সা) ও একবার মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করেছেন।
আল্লাহর বানী অবশ্যই সত্যি।
وَمَا جَعَلْنَا لِبَشَرٍ مِّن قَبْلِكَ الْخُلْدَ أَفَإِن مِّتَّ فَهُمُ الْخَالِدُونَ
★ আপনার পূর্বেও কোন মানুষকে আমি অনন্ত জীবন দান করিনি। সুতরাং আপনার মৃত্যু হলে তারা কি চিরঞ্জীব হবে? [সুরা আম্বিয়া: ৩৪]
রাসুল (সা.) এর ওফাতের পর আবু বকর (রা) বলেন,
...... ইয়া রাসুলাল্লাহ আল্লাহ আপনার জন্য """দুই মৃত্যু একত্রিত করবেন না।"""
"""তবে যে মৃত্যু আপনার জন্য নির্ধারিত
ছিল তা তো আপনি কবুল করেছেন। """
(সংক্ষিপ্ত)
SAHIH BUKHARI : জানাযা অধ্যায় : ১১৬৯
নবীগন মৃত্যুর পরও তাদের কবরে জীবিত আছেন। এ ব্যাপারে স্পষ্ট হাদিস আছে ।
রাসূলুল্লাহ
صلى الله عليه و آله وسلم
বলেন," আল্লাহ সুবহানু তায়ালা জমিনের জন্য নবীগণের দেহ কে ভক্ষণ করা হারাম করে দিয়েছেন।
(সংক্ষিপ্ত)
Reference :-
★ Imam Majah, Sunan Ibn Majah, Book : As Salah wa Sunnah feeha Chapter : Fadl yaum Al Jumu'ah (79) Volume : 1 Page : 345 Hadith number : 1085
★ Sahih Ibne Majah : 1636
★ ibn Majah in his Sunan also has the addition: “fa nabi Allah hayyun yurzaqu”, 1/524 (#1637)
★ Sahih ibn Majah : 889
★ Abu Dawud, Sunan, 1/275 : 1647,
★ Abu Dawud, as sunan 1531)
★ Sahih Abu Dawud as Sunan (#962)
★ Sahih Abu Dawud as Sunan 1047
★ Imam Nasai, Sunan Nasai, Book : As Salah Volume : 2 Page : 101 Hadith number : 1373
★ al-Nasa’i, Sunan : 1374
★ Sunan Nasai : 1666
↓
অলীগনের ব্যাপারে নিচের আলোচনা :
Ayiah (1)– আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন:-
وَلَا تَحْسَبَنَّ الَّذِينَ قُتِلُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَمْوَاتًا ۚبَلْ أَحْيَاءٌ عِندَ رَبِّهِمْ يُرْزَقُونَ
যারা আল্লাহ্ পাকের রাস্তায় মৃত্যুবরন করেছেন (শহীদ হয়েছেন) তাদের কে তুমি মৃত মনে করো
না, বরং তারা তাঁদের নিজেদের রব এর নিকট জীবিত ও (রবের পক্ষ থেকে) রিজিক প্রাপ্ত।”(সুরা আলইমরান ১৬৯)
Ayiah(2):–
وَلاَ تَقُولُواْ لِمَنْ يُقْتَلُ فِي سَبيلِ اللَّهِ أَمْوَاتٌ بَلْ أَحْيَاء وَلَكِن لاَّ تَشْعُرُونَ (سورة البقرة-154
“আল্লাহর পথে যারা শহীদ হয় তাদের তোমরা মৃত বল না। বরং তারা জীবিত। তবে তোমরা তা উপলব্ধি করতে পারো না।”
(সূরা বাকারা-১৫৪)
Proof::-
2:154,3:169 আয়াত এর ব্যাখ্যা :
★ ‘আমি বলব, নবীদের হায়াতের ব্যাপারে কোন প্রশ্ন নেই। কেননা নবীগণ শহীদগণ হতে শ্রেষ্ঠ। আর শহীদগণ তো তাদের রবের নিকট যিন্দা। সুতরাং নবীগণ তো প্রশ্নাতীতভাবেই যিন্দা থাকবেন।’ (উমদাতুল কারী-১১/৪০২)।
★ ‘শহীদগণ যেহেতু দলিলের ভিত্তিতে জীবিত প্রমাণিত, কোরআনে তার সুষ্পষ্ট বর্ণনা আছে, সুতরাং নবীগণ জীবিত থাকবেন। কারণ তারা শহীদগণ হতে উত্তম।’ (ফাতহুল বারী-৬/২৮৮)।
এটা ইমাম তিরমিযী(র) ও ইমাম বাইহাকী(র) সহীহ হাদিস দারা প্রমাণ করেছেন।
Reference :
(Nayl al-Awtar, Volume 003, Page No. 82)
(Fath al-Bari sarhe bukhari, Volume 006: Page No. 379)
Details :
পর্ব (১-২): কারামতে আউলিয়া ও বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ঘটনা থেকে নবীগন ও অলীগন জীবিত :
|
পর্ব : আল-কোরআনের আয়াত ও তার ব্যাখ্যা থেকে নবীগন (আ) ও অলীগন জীনিত এর প্রমান :-
হায়াতুন্নবী (সা) Catagorzied :
পর্ব : দুরুদ শরীফ ও সালাম সংক্রান্ত হাদিস থেকে হায়াতুন্নবী (সা) এর প্রমান :-
পর্ব: মেরাজের ঘটনায় হায়াতুন্নবী (আ) এর প্রমান :-
পর্ব : নবী (আ) গনের দেহ ভক্ষন করা জমিনের জন্য হারাম করা হয়েছে তাই কবরে জীবিত,রিজিকপ্রাপ্ত এবং সালাতও আদায় করেন :-
পর্ব : স্বপ্ন সংক্রান্ত হাদিস থেকে হায়াতুন্নবী (সা) এর প্রমান :-
পর্ব : মৃত্যুর পর অনেক বছর অক্ষত থাকা এবং বিভিন্ন কর্মকান্ড প্রমান করে নবীগন ও অলীগন জীবিত :-
পর্ব : অন্যান্য নির্ভরযোগ্য হাদিস ও ঘটনা থেকে হায়াতুন্নবী (আ) এর প্রমান :-
পর্ব : বিভিন্ন হাদিসের (যুক্তি) থেকে হায়াতুন্নবী (সা) এর প্রমান :-
পর্ব : মুহাদ্দিসে কেরাম আকিদা থেকে থেকে হায়াতুন্নবী (আ) এর প্রমান :-