সুলতানুল হিন্দ হযরত খাজা মঈনুদ্দীন চিশতী আজমিরী, সাঞ্জরী (রহঃ) এর ওফাত বার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর স্মরণে বিশেষ পোষ্ট।
🚩 পরিচিতিঃ
➖➖➖➖➖
🔺জন্মসনঃ ১১৩৮ ইংরেজিতে (৫৩৭ হিজরী)
🔺জন্ম স্থানঃ মধ্য এশিয়ায় খোরাসানের অন্তর্গত সিস্তান রাজ্যে।
🔺বংশ পরিচিতিঃ
▪ পিতাঃ সৈয়দ খাজা গিয়াস উদ্দীন
▪ মাতাঃ সৈয়দা উম্মুল ওয়ারা মাহেনুর।
মাত্র ১৫ বৎসর বয়সে বাবা মা উভয়কেই হারান।
▪ বংশঃ আওলাদে রাসূল (ﷺ)
▪ পিতৃবংশঃ শেরে খোদা হযরত আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর ১৪তম বংশধর।
▪ মাতৃবংশঃ খাতুনে জান্নাত হযরত ফাতেমা জোহরা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহার ১২তম বংশধর।
▪ হাসাঈন কারীমাইনের বংশঃ মাতৃকুল হযরত হাসান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও পিতৃকুল হযরত হোসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে।
▪ আওলাদে গাউসে পাকঃ
পিতৃকূল ও মাতৃকূল উভয় দিক থেকে অলিকুল সম্রাট গাউছুল আজম হযরত বড়পীর (রহঃ) এর বংশধর।
🔺 শিক্ষা জীবনঃ
✔ ৯ বছর বয়সে তরজমাসহ পবিত্র কুরআন শরীফ মুখস্থ করেন।
✔ অতঃপর ১৩ বছর পর্যন্ত পিতার সার্বিক তত্ত্বাবধানে কুরআন, হাদিস, ফিকহ্, উসুল, তাফসীর, আরবী সাহিত্য- ব্যাকরণ, মানতিক, হিকমত দর্শন ইত্যাদি বিষয়ে গভীর ব্যুৎপত্তি লাভ করেন।
✔ শিক্ষকঃ
▪ সাইয়্যেদুনা আবদুল কাদির জিলানী (রহঃ)'র সাহচর্যে ৫৭ দিন অবস্থান করেন।
▪ তিনি প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ইমামুল হারামাইন হযরত আবুল মা’আলী (রহঃ) এর নিকট পান্ডিত্য লাভ করেন।
▪ সমরকন্দের প্রখ্যাত আলেম হযরত শরফুদ্দীন
▪ বোখারার প্রখ্যাত মুহাদ্দিস হযরত হুসামুদ্দীন (রহঃ) এর নিকট দীর্ঘ ৫ বছর জ্ঞান অর্জন করেন।
🔺পীরঃ প্রসিদ্ধ সুফি সাধক খাজা উসমান হারুনীর নিকট বায়াত (মুরীদ) হন। তার সেবায় ২০ বছর একাগ্রভাবে নিয়োজিত ছিলেন।
🔺শিষ্যঃ কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকী।
🚩 মারফতের গুপ্তভেদ ও হযরত খাজা মঈন উদ্দিন চিশতী (রহঃ) কর্তৃক বর্ণিত, সূরা আল ফতিহার আক্ষরিক নেকী।
➖➖➖➖➖
সূরা ফাতিহায়ঃ
আলহামদু”=শব্দটিতে ৫টি অক্ষর :আছে। পাঠকারীকে ৫ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে কোন ভুল ত্র“টি থাকিলে ক্ষমা করিয়া দেওয়া হয়।
লিল্লাহ”=পর্যন্ত ৮টি অক্ষর : পাঠকারীর জন্য বেহেশতের ৮টি দরজা খুলিয়া দেওয়া হয়।
রাব্বিল আল আমিন”=পর্যন্ত ১৮টি অক্ষর: পাঠকারীকে ১৮ হাজার মাখলুকাতের ইবাদাতের সওয়াব দেওয়া হয়।
আর রাহমান”=পর্যন্ত ২৪টি অক্ষর:পাঠকারীকে ২৪ ঘন্টার কৃত পাপ হইতে রেহাই দেওয়া হয়।
আর রাহিম”=পর্যন্ত ৩০টি অক্ষর: পাঠকারী কিয়ামতের মাঠে ৩০ হাজার বছরের পুলসিরাত বিদ্যুৎ গতিতে অতিক্রম করবে।
মালীকি ইয়াওমিদ্দিন”=পর্যন্ত ৪২টি অক্ষর: পাঠকারীকে ১ বৎসরের পাপ ক্ষমা করা হয়।
ইয়া কানাবুদু”=পর্যন্ত ৫০টি অক্ষর: পাঠকারীর সহিত কেয়ামতে ৫০ হাজার বছরের সমতুল্য দিনে কৃপা পূর্ণ ব্যবহার করা হবে।
ওইয়াকানাসতাইন”=পর্যন্ত ৬১টি অক্ষর: পাঠকারীকে আসমান, জমিনে ৬১টি রহমতের দরিয়ার প্রতি বিন্দু পানির সমতুল্য সওয়াব দেওয়া হইবে এবং গুনাহ আমল নামা হইতে ধুইয়া ফেলা হইবে।
ইহ দিনাস সিরাত্বাল মুসতাকিম”=পর্যন্ত ৮০টি অক্ষর:পাঠকারীকে সরাব পান হইতে বাঁচাইয়া উহার ৮০ দোররা শাস্তি হইতে রক্ষা করিবে।
সিরাত্বল্লাজিনা আন-আমতা আলাইহিম’'=পর্যন্ত ৯৯টি অক্ষর: পাঠকারী আল্লাহ তালার ৯৯ নাম অবলম্বনে সমস্ত জিকিরের সওয়াব রয়েছে।
গাইরিল মাগদুবে আলাইহিম''=পর্যন্ত ১১৪টি অক্ষর” পাঠকারীকে কোরান শরীফের ১১৪টি সূরা পাঠকারীর সমষ্টির সওয়াব রয়েছে।
ওয়ালাদ দোয়ালিন”=পর্যন্ত ১২৪টি অক্ষর। যিনি পাঠ করবেন তিনি ১ লক্ষ ২৪ হাজার পয়গাম্বরের এবাদতের সওয়াব রয়েছে।
🚩 পরিচিতিঃ
➖➖➖➖➖
🔺জন্মসনঃ ১১৩৮ ইংরেজিতে (৫৩৭ হিজরী)
🔺জন্ম স্থানঃ মধ্য এশিয়ায় খোরাসানের অন্তর্গত সিস্তান রাজ্যে।
🔺বংশ পরিচিতিঃ
▪ পিতাঃ সৈয়দ খাজা গিয়াস উদ্দীন
▪ মাতাঃ সৈয়দা উম্মুল ওয়ারা মাহেনুর।
মাত্র ১৫ বৎসর বয়সে বাবা মা উভয়কেই হারান।
▪ বংশঃ আওলাদে রাসূল (ﷺ)
▪ পিতৃবংশঃ শেরে খোদা হযরত আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর ১৪তম বংশধর।
▪ মাতৃবংশঃ খাতুনে জান্নাত হযরত ফাতেমা জোহরা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহার ১২তম বংশধর।
▪ হাসাঈন কারীমাইনের বংশঃ মাতৃকুল হযরত হাসান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ও পিতৃকুল হযরত হোসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে।
▪ আওলাদে গাউসে পাকঃ
পিতৃকূল ও মাতৃকূল উভয় দিক থেকে অলিকুল সম্রাট গাউছুল আজম হযরত বড়পীর (রহঃ) এর বংশধর।
🔺 শিক্ষা জীবনঃ
✔ ৯ বছর বয়সে তরজমাসহ পবিত্র কুরআন শরীফ মুখস্থ করেন।
✔ অতঃপর ১৩ বছর পর্যন্ত পিতার সার্বিক তত্ত্বাবধানে কুরআন, হাদিস, ফিকহ্, উসুল, তাফসীর, আরবী সাহিত্য- ব্যাকরণ, মানতিক, হিকমত দর্শন ইত্যাদি বিষয়ে গভীর ব্যুৎপত্তি লাভ করেন।
✔ শিক্ষকঃ
▪ সাইয়্যেদুনা আবদুল কাদির জিলানী (রহঃ)'র সাহচর্যে ৫৭ দিন অবস্থান করেন।
▪ তিনি প্রখ্যাত মুহাদ্দিস ইমামুল হারামাইন হযরত আবুল মা’আলী (রহঃ) এর নিকট পান্ডিত্য লাভ করেন।
▪ সমরকন্দের প্রখ্যাত আলেম হযরত শরফুদ্দীন
▪ বোখারার প্রখ্যাত মুহাদ্দিস হযরত হুসামুদ্দীন (রহঃ) এর নিকট দীর্ঘ ৫ বছর জ্ঞান অর্জন করেন।
🔺পীরঃ প্রসিদ্ধ সুফি সাধক খাজা উসমান হারুনীর নিকট বায়াত (মুরীদ) হন। তার সেবায় ২০ বছর একাগ্রভাবে নিয়োজিত ছিলেন।
🔺শিষ্যঃ কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকী।
🚩 মারফতের গুপ্তভেদ ও হযরত খাজা মঈন উদ্দিন চিশতী (রহঃ) কর্তৃক বর্ণিত, সূরা আল ফতিহার আক্ষরিক নেকী।
➖➖➖➖➖
সূরা ফাতিহায়ঃ
আলহামদু”=শব্দটিতে ৫টি অক্ষর :আছে। পাঠকারীকে ৫ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে কোন ভুল ত্র“টি থাকিলে ক্ষমা করিয়া দেওয়া হয়।
লিল্লাহ”=পর্যন্ত ৮টি অক্ষর : পাঠকারীর জন্য বেহেশতের ৮টি দরজা খুলিয়া দেওয়া হয়।
রাব্বিল আল আমিন”=পর্যন্ত ১৮টি অক্ষর: পাঠকারীকে ১৮ হাজার মাখলুকাতের ইবাদাতের সওয়াব দেওয়া হয়।
আর রাহমান”=পর্যন্ত ২৪টি অক্ষর:পাঠকারীকে ২৪ ঘন্টার কৃত পাপ হইতে রেহাই দেওয়া হয়।
আর রাহিম”=পর্যন্ত ৩০টি অক্ষর: পাঠকারী কিয়ামতের মাঠে ৩০ হাজার বছরের পুলসিরাত বিদ্যুৎ গতিতে অতিক্রম করবে।
মালীকি ইয়াওমিদ্দিন”=পর্যন্ত ৪২টি অক্ষর: পাঠকারীকে ১ বৎসরের পাপ ক্ষমা করা হয়।
ইয়া কানাবুদু”=পর্যন্ত ৫০টি অক্ষর: পাঠকারীর সহিত কেয়ামতে ৫০ হাজার বছরের সমতুল্য দিনে কৃপা পূর্ণ ব্যবহার করা হবে।
ওইয়াকানাসতাইন”=পর্যন্ত ৬১টি অক্ষর: পাঠকারীকে আসমান, জমিনে ৬১টি রহমতের দরিয়ার প্রতি বিন্দু পানির সমতুল্য সওয়াব দেওয়া হইবে এবং গুনাহ আমল নামা হইতে ধুইয়া ফেলা হইবে।
ইহ দিনাস সিরাত্বাল মুসতাকিম”=পর্যন্ত ৮০টি অক্ষর:পাঠকারীকে সরাব পান হইতে বাঁচাইয়া উহার ৮০ দোররা শাস্তি হইতে রক্ষা করিবে।
সিরাত্বল্লাজিনা আন-আমতা আলাইহিম’'=পর্যন্ত ৯৯টি অক্ষর: পাঠকারী আল্লাহ তালার ৯৯ নাম অবলম্বনে সমস্ত জিকিরের সওয়াব রয়েছে।
গাইরিল মাগদুবে আলাইহিম''=পর্যন্ত ১১৪টি অক্ষর” পাঠকারীকে কোরান শরীফের ১১৪টি সূরা পাঠকারীর সমষ্টির সওয়াব রয়েছে।
ওয়ালাদ দোয়ালিন”=পর্যন্ত ১২৪টি অক্ষর। যিনি পাঠ করবেন তিনি ১ লক্ষ ২৪ হাজার পয়গাম্বরের এবাদতের সওয়াব রয়েছে।