▪ কিতাবঃ নূরে মুজাচ্ছাম (ﷺ)
▪ লেখক, সংকলকঃ মুফতি মােহাম্মদ আলাউদ্দিন জেহাদী
▪ Text Ready : Masum Billah Sunny
সূত্র ৩ :
♣ হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত,
একদা রাসূল (ﷺ) কে জিজ্ঞাসা করা হল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনার নবুয়াত কখন থেকে ছিল? দয়াল নবীজি (ﷺ) বললেন: আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করা হয়েছে অথচ রুহ্ দেওয়া হয়নি,তখনও আমি নবী ছিলাম।”
★ ইমাম বায়হাকী: দালায়েলুন্নবুয়াত, ২য় খন্ড, ৯০ পু;
★ ইমাম বুখারী: তারিখুল কবীর, ১৬০৬ নং রাবীর ব্যাখ্যায়;
★ ইমাম মােল্লা আলী: মেরকাত শরহে মেশকাত, ১০ম খন্ড, ৪৩৯ পৃ:;
★ তিরমিজি শরীফ, ২য় জি ২০২ পৃ:
★ মুস্তাদরাকে হাকেম, ৪র্থ খন্ড, ১৫৭৫ পৃ:
★ মেশকাত শরীফ, ৫১৩ পৃঃ
★ ইমাম কাস্তালানী: মাওয়াহেবুল্লাদুনিয়া, ১ম খন্ড, ৫৭ ও ৬০ পৃঃ;
★ মুসনাদে আহমদ, ৪র্থ খন্ড, ১২৭ পৃঃ;
★ ইমাম ছিয়তী: খাছায়েছুল কোবর, ১ম খন্ড, ২২ পৃঃ
♣ এই হাদিস সম্পর্কে দালায়েলুন্নবুয়াত কিতাবের হাশিয়ায় লিখা আছে:
“এই হাদিসের সনদ ছহীহ।”
♣ ইমাম হাকেম (রঃ) ও
♣ ইমাম তিরমিজি (রঃ) -
"হাদিসটিকে ছহীহ বলেছেন।"
এই হাদিসের রাবী -
→ (আবী ছালামা)
→ (ইয়াহইয়া ইবনে আবী কাছির),
→ (আওজায়ী)
→ (ওয়ালিদ ইবনে মুসলীম)
"সকলেই বুখারী-মুসলীমের রাবী।"
→ ‘আব্বাস ইবনে উছমান ইবনে মুহাম্মদ বাজলী' সম্পর্কে
♣ ইমাম মিযযী (রঃ) উল্লেখ করেছেন:
♣ ইমাম ইবনে হিব্বান,
♣ ইমাম আবু হাছান ইবনে ছামিদ (রঃ)-
"তাকে বিশ্বস্ত বলেছেন।"
★ (ইমাম মিযযী: তাহজিবুল কামাল, রাবী নং ৩১৩১)
আরেকজন রাবীঃ
→ (আহমদ ইবনে আলী ইবনে মুসলীম আব্বারু) সম্পর্কে-
♣ ইমাম যাহাব (রহঃ) উল্লেখ করেন,
“খতিব বাগদাদী (রঃ) বলেন:
"সে বিশ্বস্ত ও হাফিজ।”
★ ইমাম যাহাবী: সিয়ারু আলামিন নুবালা, রাবী নং ২৪৩৪
বর্ণনাকারীঃ
→ (আলী ইবনে আহমদ ইবনে আব্দান)' সম্পর্কে
♣ ইমাম যাহাবী (রঃ) "বিশ্বস্ত বলে উল্লেখ করেছেন"।
★ (ইমাম যাহাবী: তারিখুল ইসলাম, রাবী নং ২০৫)
অতএব, এই রাবীর বর্ণিত হাদিস ছহীহ।
সূত্র ৪ :
♣ “আব্দুল্লাহ ইবনে শাকিক (রঃ) হতে বর্ণিত, তিনি হযরত ইবনে আবী জাদয়া (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন:
আমি আল্লাহর রাসূল (ﷺ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি কখন থেকে নবী ছিলেন? প্রিয় নবীজি (ﷺ) বলেন:
আদম (আঃ) যখন দেহ ও রুহু এর মধ্যবর্তী অবস্থায় ছিলন তখনো আমি নবী ছিলাম।"
★ মুহান্নাফে ইবনে আবী শায়বাহ, হাদিস নং ৩৬৫৫৩;
★ ইমাম তাহাবী: শরহে মুশকিলুল আছার, হাদিস নং ৫৯৭৬
সূত্র ৫ :
♣ হজরত ইরবাজ ইবনে ছারিয়া (রাঃ) হতে বর্ণিত,
তিনি নবী করিম (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন, রাসূল (ﷺ) বলেছেন:
আদম (আঃ) যখন মাটিতে গড়াগড়ি খাচ্ছিল আমি তখনও শেষ নবী ছিলাম।”
★ ইমাম হাকিম : মুস্তাদরাকে হাকেম, ৪র্থ খন্ড, ১৪৭৫ পৃ: হাদিস নং ৩৫৬৬;
★ তিরমিজি শরীফ, ২য় জি: ২০৩ পৃঃ
★ ইমাম আব্দুল হক মুহাদ্দিসে দেহলভী: মাদারেজুন্নবুয়্যাত, ১ম খন্ড ৭ পৃ
★ মিশকাত শরীফ, ৫১৩;
★ ইমাম বায়হাকীঃ শুয়াইবুল ঈমান, হাদিস নং ১৩২২
★ ইমাম তাবারানী: মুসনাদে শামেঈন,হাদিস নং ১৯৩৯;
★ ইমাম মােল্লা আলী: মেরকাত শরহে মেসকাত, ১০ম খন্ড, ৪৩৯
★ ইমাম বায়হাকী: দালায়েলুন্নবুয়্যাত, ২য় খন্ড, ৯০ পূঃ
★ ইমাম কুস্তালানী : মাওয়াহেবুল্লাদুন্নিয়া, ১ম খন্ড, ৭২ পৃঃ;
★ ইমাম ছুয়ূ়তী: খাছাসেছুল কোবরা, ১ম খন্ড, ৭ পৃঃ;
★ মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং ১৭১৫১;
★ ইমাম তাবারানী : মুজামুল কবীর ও
★ ইমাম তাবারানী : মুজামুল আওছাতে, ৩য় খন্ড, ১৫৮ পৃঃ
★ ইমাম বাগভী: শরহে সুন্নাহ, ১ম খন্ড, ২০৭ পৃঃ
হাদিসের সনদ মানঃ
♣ এই হাদিস সম্পর্কে দালায়েলুন্নবুয়াত কিতাবের হাশিয়ায় লিখা আছে:
“এই হাদিসের সনদ ছহীহ।”
♣ হাদিসটি উল্লেখ করেছেন
→ ইমাম হাকেম (রঃ) তার মুস্তাদরাক গ্রন্থে,
→ ইমাম ইবনে হিব্বান (রঃ) তার ‘আছ-ছহীহ' গ্রন্থে,
→ ইমাম আহমদ (রঃ) তার মুসনাদ গ্রন্থে,
→ ইমাম আব্দুল্লাহ ইবনে আহমদ (রঃ) তাঁর, 'আস-সুন্নাহ' গ্রন্থে
"এই হাদিসটকে ছহীহ্ বলেছেন।"
♣ ইমাম হায়ছামী (রঃ) ও
♣ কাঠ মিস্ত্রি নাছিরুদ্দিন আলবানীও
"হাদিসটিকে ছহীহ বলেছেন।"
★ ইমাম বায়হাকী: দালায়েলুনবুয়াত, ২য় খন্ড, ৯১ পৃষ্ঠা হাশিয়া
সূত্র ৬ :
♣ হজরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে পাক (ﷺ) কে জিজ্ঞাসা করা হল, আপনি কখন থেকে নবী ছিলেন? দয়াল নবীজি (ﷺ) বললেন:
"আদম (আঃ) যখন রুহু ও দেহের মাঝামাঝি ছিলেন আমি তখনও নবী ছিলাম।"
★ইমাম তাবারানী তার আওছাতে, ৩য় খন্ড, ১৫৮ পৃঃ
★ ইমাম মােলা আলী: মেরকাত শরহে মেশকাত, ১০ম খন্ড, ৪৩৯ পৃঃ
★ ইমাম ছুয়ূতী: খাছায়েছুল কোবরা, ১ম খন্ড, ২২ পৃঃ;
★ মুসনাদে আহমদ, ১৬৬২৩ নং হাদিস;
★ তিরমিজি শরীফ, হাদিস নং ৩৬০৯;
★ ইমাম ইবনে আছেম: আস সুন্নাহ', হাদিস নং ৪১০;
★ ইমাম তাহাবী : শরহে মুশকিল আহার, ৫৯৭৬ নং হাদিস;
★ ইমাম তাবারানী: মুজামুল আওছাত, হাদিস নং ৪১৭৫
★ ইমাম তাবারানী: মুজামুল কবীর, হাদিস নং ১২৫৭১;
★ ইমাম আবু নুয়াইম: হিলিয়াতুল আউলিয়া, ১ম খন্ড, ৫৩ পৃঃ
★ ইমাম হাকেম; মুস্তাদরাক, হাদিস নং ৪২০৯
এ বিষয়ে আরেক হাদিসে আছে,
সুত্র ১ :
♣ “হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন,
রাসূলে পাক (ﷺ) বলেছেন: আমি সৃষ্টি জগতে প্রথম নবী এবং প্রেরিত হয়েছি সবার শেষে।”
★ ইমাম মােল্লা আলী: মেরকাত শরহে মেশকাত, ১০ম খন্ড, ৪৩৯ পৃঃ
★ ইমাম আবু নুয়াইম: দালায়েলুন্নবুয়াত, ৬১ পৃ: হাদিস নং ৩;
★ ইমাম তাবারানী: মুসনাদে শামেইন-এ, হাদিস নং ২৬৬২;
★ কাজী আয়ায শিফা শরীফ, ১ম জিঃ ২৬৬ পৃ:
★ ইবনে কাছির : আল বেদায়া ওয়ান নেহায়া, ২য় খন্ড, ৬২৭ পৃ:,
★ ইমাম ছিয়তী: খাছায়েছুল কোবরা, ১ম খন্ড, ২১ পৃ:
★ শরফুল মােস্তফা, ১ম খন্ড, ২৮৮ পৃ:
★ উইনুল আহার, ১ম খন্ড, ৯৭ পৃঃ
★ “সিরাতে নববিয়্যা' ইবনে কাছিরঃ ১ম খন্ড, ২৮৯ পৃ:,
★ ইমতাউল আছমা, ৩য় খন্ড, ১৭০ প;
★ ইমাম ইবনে ছালেহী: সুবুলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ১ম খন্ড, ৬৮ পৃঃ;
★ ইমাম ইবনে আদী: আল কামিল, ৪র্থ খন্ড, ৪১৭
হাদিসটি এই সনদে দুর্বল হলেও অন্যান্য সনদে ছহীহু প্রমাণিত আছে। তবে এই সনদ সম্পর্কে আল্লামা ইমাম আজলুনী (রঃ), ইমাম ছাখাবী (রঃ) ও আল্লামা কাজী শাওকানী তার ফাওয়াইদে মজমুয়া কিভাবে বলেন:
“হজরত মিছার আল ফাখরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস এ ব্যাপারে শাহিদ বা সাক্ষ্য রয়েছে।”
★ ইমাম সাখাবী: মাকাছিদুল হাহানা, ৩২৭ ঃ
★ ইমাম আলুনী: কাশফুল খাফা, ২য় খন্ড, ১১৮ পৃঃ
★ কাজী শাওকানী: ফাওয়াইদুল মজমুয়া, ৩০৭
এই হাদিসটি অন্য শব্দেও উল্লেখ আছে, যেমন:-
সূত্র ২ :
♣ হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত,
নিশ্চয় আল্লাহর রাসূল (ﷺ) বলেছেন,
"সৃষ্টির মধ্যে আমিই প্রথম মানুষ, প্রেরিত হয়েছি সবার শেষে।"
★ ইমাম ইবনে আদী : আল-কামিল ফিদ দোয়াফা, ৩য় খন্ড, ৪৮৮ পৃ
★ ইমাম মানাভী : ফয়জুল কাদীর, হাদিস ৬৪২৩ ★ যখিরাতুল হুফফায, হাদিস ৪৩৭৫
সর্বোপরি এই রেওয়াতটি নির্ভরযােগ্য অর্থাৎ, হাদিসটি কাবী বা শক্তিশালী ও কারণ অন্য রেওয়াত দ্বারা ইহা শক্তিশালী হয়েছে।
সূত্র ৩ :
♣ ইমাম ইবনে সাদ (রহঃ) হজরত কাতাদা (রঃ) থেকে মুরছাল ছহীহ্' রূপে বর্ণনা করেছেন।
(ইমাম আজনী: কাশফুল খফা, ২য় খন্ড, ১১৮ পৃঃ)
এই সনদটি ছহীহ।
♣ এ সম্পর্কে বিশ্ব বিখ্যাত ফকিহ্, আল্লামা আবুল ফজল হাফিজ ইবনে কাছির (রঃ) ওফাত ৭৭৪ হি.} উল্লেখ করেন,
-“হজরত কাতাদা (রাঃ) হতে বর্ণিত, আমাদেরকে জানানাে হয়েছে, আল্লাহর রাসূল (আঃ) এরূপ বলেছেন:
সৃষ্টির মধ্যে আমিই প্রথম মানুষ এবং প্রেরিত হয়েছি সবার শেষে। ইহা প্রমাণিত ও অধিক ছহীহ।"
★ ইমাম ইবনে সা'দ তাবাকাতে কোবরা, ১ম খন্ড, ১১৯ পৃঃ;
★ ইবনে কাছির আল বেদায়া ওয়ান নেহায়া, ১ম খন্ড, ৩২৫ পৃ:
★ আমর ইবনে মুররা জাহনী' এর কিচ্ছার বর্ণনায় শারফুল মােস্তফা, ২য় খন্ড, ৭২ পৃ:
★ কাজী আয়ায শিফা শরীফ, ১ম খন্ড, ১১৪
★ বাহজাতুল মাহফিল, ১ম খন্ড, ১৩ পৃঃ;
★ ইমাম কাতালানী: মাওরাহেলাদুনিয়া, ১ম খন্ড, ৪২ পৃ:
★ ইমাম যুরকানী : শরহে মাওয়াহেব, ১ম খন্ড, ৬৯ :
★ ইমাম ইবনে ছালেহী: সুবুলুল হুদা ওয়ার রাশাদ, ১০ম খন্ড, ২৭৪ পৃঃ
★ ইমাম মােল্লা আলী: শরহে শিফা, ১ম খন্ড, ১১৭ প
এ বিষয়ে আরেকটি হাদিস রয়েছে,
“আল্লাহর রাসূল (ﷺ) বলেছেন:
আদম যখন মাটি ও পানিতে আমি তখনাে নবী ছিলাম।”
★ ইমাম কাস্তালানী: মাওয়াহেবুল্লাদুন্নিয়া, ১ম খন্ড, ৫৬ পৃঃ
★ ইমাম মােল্লা আলী: মেরকাত শরহে মেশকাত, ১০ম খন্ড, ৪৩৯
★ তফসীরে রুহুল বয়ান, ৬ষ্ঠ খন্ড, ৪৩ পৃঃ
★ ইমাম আজলুনী: কাশফুল খাফা, ২য় খন্ড, ১৫২;
★ ইমাম সাখাবী: মাকাছিদুল হাসানা, হাদিস নং ৩৭ ও ৮৪২;
★ আদ দুররুল মুনতাসির, হাদিস নং ৩৩১;
★ ইমাম আইনী: শরহে আবু দাউদ, ৩য় খন্ড, ৩৬০ পূঃ
★ ইমাম মানভী: ফায়জুল কাদির, ৫ম খন্ড, ৫৩ পূঃ
★ ইমাম মুবারকপুরী: তুহফাতুল আহওয়াজী, ১০ম খন্ড, ৫৬ পৃঃ
হাদিসের সনদ মানঃ
♣ এই হাদিস সম্পর্কে আল্লামা ইমাম আলুনী (রঃ) লিখেন,
-“ইমাম আলকামী (রঃ) তাঁর শরহে জামেউছ ছাগীর'-এ বলেন: এই হাদিসটি ছহীহ্'।
★ ইমাম আলুনী: কাশফুল খাফা, ২য় খন্ড, ১২১ পৃঃ।
♣ এই হাদিস সম্পর্কে আল্লামা মােল্লা আলী কারী হানাফী (রঃ) বলেন:
"হজরত মিছারা ইবনে ফাখর (রাঃ) থেকে এর শাহিদ বা সাক্ষ্য রয়েছে।”
★ ইমাম মােলা আলী: মওজুমাতুল কোবরা, ১৭৯ পৃঃ
♣ অন্যত্র উল্লেখ আছে:
“এই হাদিসের মূল অন্য অনেক হাদিসের লফজের বা শব্দের দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে।"
★ আল মাস, ১৪৩ পু: হাশিয়া।
তারকার সুরতে রাসূল (ﷺ) নূরের তৈরী ফেরেশতা সম্রাট হজরত জিব্রাইল (আঃ) সৃষ্টি হওয়ার বহু পূর্বে আল্লাহর রাসূল (ﷺ) সৃষ্টি হয়ে তারকার সূরতে ছিলেন। এ সম্পর্কেও পবিত্র হাদিস শরীফে বর্ণনা রয়েছে।
যেমন পবিত্র হাদিসে আছে,
-“হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, নিশ্চয় আল্লাহর রাসূল (ﷺ) জিব্রাইল (আঃ) কে জিজ্ঞাসা করলেন, হে জিব্রাইল আপনার বয়স কত? তিনি বললেন: ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি ইহা অবগত নই, তবে চতুর্থ হেজাব-এ একটি তারকা ৭০ হাজার বছর পর পর একবার উদিত হত, আমি তাকে ৭২ হাজার বার দেখেছি। নবী করিম (ﷺ) বললেন: হে জিব্রাইল! আমার রবের ইজ্জত ও জালালের কসম! আমিই ছিলাম সেই তারকা।”
★ আত তাশরিফাতে ফি খাছায়েছে ওয়াল মুজিজাত' ২য় খন্ড, ২৫৪ পৃ:
★ ইমাম হালাভী (রহঃ) : সিরাতে হালাভি়য়া, ১ম খন্ড, ৪৭ পৃ:, ইমাম বুখারীর সূত্র;
★ ইমাম নাবহানী (রহঃ) : যাওয়াহিরুল বিহার, ৩য় খন্ড, ৩৩৯ পৃঃ;
★ ইমাম ইসমাইল হাক্কী (রহঃ) : তাফছিরে রুহুল বয়ান, ৭ম খন্ড, ৩য় খন্ড, ৬৫১ পৃঃ
★ ইমাম আল্লামা শফী উকাড়বী (রহঃ) : জিকরে হাসীন, ৩০ পৃঃ